
জেলা প্রতিনিধি, ভোলা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নকে কেন্দ্র করে ভোলায় বিএনপি ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর ২০২৫) ভোলা নতুন বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। ভাঙচুর করা হয়েছে জেলা বিজেপির কার্যালয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিএনপির ভোলা জেলা আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীরের মনোনয়নের পক্ষে নেতাকর্মীরা মহাজনপতি দলীয় কার্যালয়ের সামনে বেলা ১১টার দিকে জড়ো হয়।
এদিকে নতুন বাজার জেলা বিজেপির কার্যালয়ের সামনে বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর মনোনয়নের পক্ষে নেতাকর্মীরা স্লোগানে দিয়ে জড়ো হতে থাকে। কিছুক্ষণ পর বিএনপি তাদের জেলা কার্যালয় থেকে মিছিল নিয়ে নতুন বাজার বিজেপি কার্যালয়ের দিকে আসতে থাকে। এ সময় বিজেপি নেতাকর্মীরা বিএনপির মিছিল নতুন বাজারের দিকে আসতে বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপ হয়। একপর্যায়ে বিএনপি কর্মীদের ধাওয়া খেয়ে বিজেপি নেতাকর্মীরা সরে গেলে জেলা বিজেপির কার্যালয়ের কিছু অংশ ভাঙচুর করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে এখনো উভয় গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাসিম বিল্লাহ আমার দেশকে জানান, আমরা বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর পক্ষে প্রচার-প্রচারণার জন্য একটি র্যালি করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা আমাদের উপর হামলা করে এবং আমাদের অফিস ভাঙচুর করে। এতে আমাদের প্রায় ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়। আমি মনে করি ৫ আগস্টের পরে আমরা যে সুষ্ঠু এবং সুন্দর নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি সেই সুষ্ঠু আর সুন্দর পরিবেশ সামনে আর থাকছে না। ফ্যাসিস্টদের সাথে নিয়েই বিএনপি আমাদের উপর হামলা করেছে এমন দাবি বিজেপি নেতার। আমরা এই হামলার বিচার জনগণের কাছে দিলাম।
এদিকে এই ঘটনায় জেলা বিএনপি তাৎক্ষণিক জেলা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে। সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে বিজেপি হামলা করেছে। এ সময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলমসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু শাহাদাৎ মোহাম্মদ হাসনাইন পারভেজ বলেন, বিজেপি'র ৩০-৪০ জনের মতো আহত আছে। পরিবেশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নকে কেন্দ্র করে ভোলায় বিএনপি ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় উভয় পক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর ২০২৫) ভোলা নতুন বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। ভাঙচুর করা হয়েছে জেলা বিজেপির কার্যালয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিএনপির ভোলা জেলা আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীরের মনোনয়নের পক্ষে নেতাকর্মীরা মহাজনপতি দলীয় কার্যালয়ের সামনে বেলা ১১টার দিকে জড়ো হয়।
এদিকে নতুন বাজার জেলা বিজেপির কার্যালয়ের সামনে বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর মনোনয়নের পক্ষে নেতাকর্মীরা স্লোগানে দিয়ে জড়ো হতে থাকে। কিছুক্ষণ পর বিএনপি তাদের জেলা কার্যালয় থেকে মিছিল নিয়ে নতুন বাজার বিজেপি কার্যালয়ের দিকে আসতে থাকে। এ সময় বিজেপি নেতাকর্মীরা বিএনপির মিছিল নতুন বাজারের দিকে আসতে বাধা দেয়। এ নিয়ে উভয় গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল নিক্ষেপ হয়। একপর্যায়ে বিএনপি কর্মীদের ধাওয়া খেয়ে বিজেপি নেতাকর্মীরা সরে গেলে জেলা বিজেপির কার্যালয়ের কিছু অংশ ভাঙচুর করে বিএনপি নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে এখনো উভয় গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাসিম বিল্লাহ আমার দেশকে জানান, আমরা বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর পক্ষে প্রচার-প্রচারণার জন্য একটি র্যালি করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীরা আমাদের উপর হামলা করে এবং আমাদের অফিস ভাঙচুর করে। এতে আমাদের প্রায় ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়। আমি মনে করি ৫ আগস্টের পরে আমরা যে সুষ্ঠু এবং সুন্দর নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি সেই সুষ্ঠু আর সুন্দর পরিবেশ সামনে আর থাকছে না। ফ্যাসিস্টদের সাথে নিয়েই বিএনপি আমাদের উপর হামলা করেছে এমন দাবি বিজেপি নেতার। আমরা এই হামলার বিচার জনগণের কাছে দিলাম।
এদিকে এই ঘটনায় জেলা বিএনপি তাৎক্ষণিক জেলা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে। সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে বিজেপি হামলা করেছে। এ সময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলমসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু শাহাদাৎ মোহাম্মদ হাসনাইন পারভেজ বলেন, বিজেপি'র ৩০-৪০ জনের মতো আহত আছে। পরিবেশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

নেত্রকোণার মদনে ছেলের লাঠির আঘাতে মোস্তফা (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ বাবা নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত আনুমানিক দশটার দিকে উপজেলার মাঘান ইউনিয়নের ঘাটুয়া গ্রামের পূর্বপাড়ায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
বাঁশখালীতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আবদুল খালেক নামে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভোররাতে ইলশা এলাকা থেকে তাকে আটক করে। আটক আবদুল খালেক বাহারছড়া ইউপি'র রত্নপুর গ্রামের জনৈক বদরুজ্জামানের পুত্র।
১০ ঘণ্টা আগে
ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী মারিয়া আক্তারের মা রহিমা বেগম বাদী হয়ে ব্রাহ্মণপাড়া থানায় অভিযোগ দাখিল করেন। এছাড়াও সে ২০২২ সালে বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। অভিযুক্ত ইউনিয়ন পরিষদের
১০ ঘণ্টা আগে
জানা গেছে, বাহিনীর প্রধান মুরাদ মূলত নোয়াখালীর দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। এখন তিনি নগরের ৬ নম্বর পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডে একটি ভাড়া বাসায় থাকেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে, কয়েকবার মাদকসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ-প্রতিবারই তিনি সহজে জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসেন এবং আবারও আগের মতো
১১ ঘণ্টা আগে