
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার

দেড় হাজার দৌড়বিদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে কক্সবাজারে হয়ে গেল তৃতীয় ‘কক্সবাজার ম্যারাথন-২০২৫’। শনিবার ভোরে কক্সবাজার রানার্স কমিউনিটির উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এই ম্যারাথনের যাত্রা শুরু হয়। এবারের আয়োজনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘এভরি স্টেপ ফর ওয়েলনেস অ্যান্ড দ্য ওশান’।
ইভেন্টের মধ্যে ছিল চারটি বিভাগে দৌড় প্রতিযোগিতা। ৪২ দশমিক ২ কিমি (ফুল ম্যারাথন), ২১ দশমিক ১ কিমি (হাফ ম্যারাথন), ১০ কিমি (মিড রান), ২ দশমিক ৫ কিমি (কিডস রান)।
প্রতিযোগিতা শুরু হয় শহরের লাবণী বিচ পয়েন্ট থেকে। এরপর দৌড়বিদরা হলিডে মোড়, থানা রোড, খুরুশকুল, চৌফলদণ্ডি, পোকখালী, ইসলামপুরের খান বিচ অতিক্রম করে পুনরায় লাবণী বিচে এসে দৌড় শেষ করেন।
৪২ দশমিক ২ কিমি ফুল ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন রহিম উদ্দিন। ২১ দশমিক ১ কিমি হাফ ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন মামুন এবং নারী বিভাগে প্রথম হয়েছেন আফরোজ আক্তার রিক্তা। ১০ কিমি মিড রানে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন জাকির হোসেন এবং নারী বিভাগে প্রথম হয়েছেন বিপাশা। ২ দশমিক ৫ কিমি কিডস রানে শিশুর মধ্যে প্রথম হয়েছেন সাফিন ওমায়ির এবং মেয়ে শিশুর মধ্যে দ্বিতীয় হয়েছেন ওয়াসিনা বিনতে আমিদ।
ম্যারাথনের রেস ডিরেক্টর এসএম সাদেক বলেন, অনেক সীমাবদ্ধতা ও চ্যালেঞ্জের মধ্যেও আয়োজন শেষ করেছি। আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য ছিল রান, ফিটনেস অ্যান্ড ওয়েলনেস। আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে কক্সবাজারের তরুণদের মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং ম্যারাথনের মাধ্যমে কক্সবাজারকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরা।
লাবণী উন্মুক্ত মঞ্চে আয়োজিত ম্যারাথনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- জেলা প্রশাসক মো. আ. মান্নান। তিনি বলেন, কক্সবাজার ম্যারাথন শুধু দৌড় নয়, এটি অধ্যবসায় ও উদ্যমের প্রতীক। এই আয়োজন তরুণ সমাজকে অনুপ্রাণিত করবে এবং কক্সবাজারকে আরো এগিয়ে নেবে।
সভাপতির বক্তব্যে অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার সামশুদ্দৌজা নয়ন বলেন, আয়োজনটি চমৎকার এবং এটি কক্সবাজারের তরুণদের নিজস্ব উদ্যোগে আয়োজন হওয়াটা গর্বের বিষয়। পর্যটন শিল্পের প্রসারে এমন আয়োজন বড় ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শহিদুল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমরান হোসাইন সজিব, নারী ফুটবলার শাহেদা আক্তার রিপা, ছুটি গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা মোহাম্মদ আলফী এবং আকিজ বাইসাইকেলের এজিএম আজম বিন তারেক, আইএলওর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ম্যানেজার মোহাম্মদ নাবিদ আকবর, এভারেস্ট বিজয়ী এবং অ্যাম্বাসেডর ডা. বাবর আলী প্রমুখ।

দেড় হাজার দৌড়বিদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে কক্সবাজারে হয়ে গেল তৃতীয় ‘কক্সবাজার ম্যারাথন-২০২৫’। শনিবার ভোরে কক্সবাজার রানার্স কমিউনিটির উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এই ম্যারাথনের যাত্রা শুরু হয়। এবারের আয়োজনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘এভরি স্টেপ ফর ওয়েলনেস অ্যান্ড দ্য ওশান’।
ইভেন্টের মধ্যে ছিল চারটি বিভাগে দৌড় প্রতিযোগিতা। ৪২ দশমিক ২ কিমি (ফুল ম্যারাথন), ২১ দশমিক ১ কিমি (হাফ ম্যারাথন), ১০ কিমি (মিড রান), ২ দশমিক ৫ কিমি (কিডস রান)।
প্রতিযোগিতা শুরু হয় শহরের লাবণী বিচ পয়েন্ট থেকে। এরপর দৌড়বিদরা হলিডে মোড়, থানা রোড, খুরুশকুল, চৌফলদণ্ডি, পোকখালী, ইসলামপুরের খান বিচ অতিক্রম করে পুনরায় লাবণী বিচে এসে দৌড় শেষ করেন।
৪২ দশমিক ২ কিমি ফুল ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন রহিম উদ্দিন। ২১ দশমিক ১ কিমি হাফ ম্যারাথনে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন মামুন এবং নারী বিভাগে প্রথম হয়েছেন আফরোজ আক্তার রিক্তা। ১০ কিমি মিড রানে পুরুষ বিভাগে প্রথম হয়েছেন জাকির হোসেন এবং নারী বিভাগে প্রথম হয়েছেন বিপাশা। ২ দশমিক ৫ কিমি কিডস রানে শিশুর মধ্যে প্রথম হয়েছেন সাফিন ওমায়ির এবং মেয়ে শিশুর মধ্যে দ্বিতীয় হয়েছেন ওয়াসিনা বিনতে আমিদ।
ম্যারাথনের রেস ডিরেক্টর এসএম সাদেক বলেন, অনেক সীমাবদ্ধতা ও চ্যালেঞ্জের মধ্যেও আয়োজন শেষ করেছি। আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য ছিল রান, ফিটনেস অ্যান্ড ওয়েলনেস। আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে কক্সবাজারের তরুণদের মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতাকে প্রাধান্য দেওয়া এবং ম্যারাথনের মাধ্যমে কক্সবাজারকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরা।
লাবণী উন্মুক্ত মঞ্চে আয়োজিত ম্যারাথনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন- জেলা প্রশাসক মো. আ. মান্নান। তিনি বলেন, কক্সবাজার ম্যারাথন শুধু দৌড় নয়, এটি অধ্যবসায় ও উদ্যমের প্রতীক। এই আয়োজন তরুণ সমাজকে অনুপ্রাণিত করবে এবং কক্সবাজারকে আরো এগিয়ে নেবে।
সভাপতির বক্তব্যে অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার সামশুদ্দৌজা নয়ন বলেন, আয়োজনটি চমৎকার এবং এটি কক্সবাজারের তরুণদের নিজস্ব উদ্যোগে আয়োজন হওয়াটা গর্বের বিষয়। পর্যটন শিল্পের প্রসারে এমন আয়োজন বড় ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শহিদুল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমরান হোসাইন সজিব, নারী ফুটবলার শাহেদা আক্তার রিপা, ছুটি গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা মোহাম্মদ আলফী এবং আকিজ বাইসাইকেলের এজিএম আজম বিন তারেক, আইএলওর ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ম্যানেজার মোহাম্মদ নাবিদ আকবর, এভারেস্ট বিজয়ী এবং অ্যাম্বাসেডর ডা. বাবর আলী প্রমুখ।

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার বিনন্দপুর মদীনাতুল উলুম নূরানী ও হাফেজীয়া কওমি মাদ্রাসা থেকে মাত্র ৯ মাসে হাফেজ হয়েছেন ১১ বছর বয়সী এক শিশু শিক্ষার্থী। তাঁর নাম ইয়াছিন আরাফাত। সে লক্ষীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার চর জাঙ্গালিয়া গ্রামের মো. সবুজের ছেলে।
১৫ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে তিনজনকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাটাবাড়ি ইউনিয়নের নাসিরাবাদ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বুলবুল ইসলাম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২২ মিনিট আগে
কামরুল বলেন, বিএনপিকে রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে দূরে রাখার জন্য একটি গোষ্ঠী এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আমাদের সবাইকে এ বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। সেই সাথে হাটে ঘাটে গ্রাম গঞ্জে ধানের শীষ ও দলের ৩১ দফার বার্তা পৌঁছে দিতে হবে।
৩৪ মিনিট আগে
কর্মক্ষেত্রে নারীরা মাতৃত্বকালীন ছুটি পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বিবাহিত বা অন্তঃসত্ত্বা শিক্ষার্থীরা এখনো এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত। গর্ভাবস্থার মতো সংবেদনশীল সময়েও তাদের ক্লাস, পরীক্ষা, প্রেজেন্টেশন ও ল্যাবের কাজ চালিয়ে যেতে হয়। এতে শারীরিক ও মানসিক চাপে তারা নানা সমস্যায় পড়েন।
১ ঘণ্টা আগে