স্টাফ রিপোর্টার
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্পেস সোসাইটি (এনএসএস) আয়োজিত ২০২৪ সালের ‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ বৈশ্বিক ডিজাইন প্রতিযোগিতায় নবম গ্রেড (বড় দল) ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ।
‘Stellar Sanctuaries: Orchestrating Effervescent Health with Celestial Garden’ শীর্ষক তাদের উদ্ভাবনী প্রকল্পটি খাদ্য নিরাপত্তা, সীমিত সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার এবং মহাকাশে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপর দৃষ্টিনন্দন ও বাস্তবভিত্তিক সমাধান উপস্থাপন করে বিশ্বব্যাপী জমা পড়া শত শত প্রকল্পের মধ্য থেকে নির্বাচিত হয়েছে।
এই গৌরবোজ্জ্বল অর্জনের পেছনে যারা নিরলস পরিশ্রম করেছেন তারা হলেন— ক্যাডেট আরিয়ান হোসেন সাহির, ক্যাডেট ইফতেখার মাহমুদ আসিফ, ক্যাডেট রাফান মাশরুর হক, ক্যাডেট তাশরিফ হাসান, ক্যাডেট এস কে আহনাফ হক ও ক্যাডেট জিসান মাহমুদ।
তারা বিগত এক বছর ধরে এই প্রকল্পে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছেন এবং তাদের সৃজনশীলতা ও বৈজ্ঞানিক চিন্তাশক্তি আজ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃত হয়েছে, যা আমাদের জাতীয় গর্বের বিষয়। কলেজের সাবেক ক্যাডেটদের সংগঠন জেক্সকার পৃষ্ঠপোষকতায় নবনির্মিত রোবটিক্স ল্যাব ‘অটোমেটোস ২৭’ ক্যাডেটদের এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের অনুপ্রেরণা যোগায়।
প্রতিযোগিতায় ১১টি দেশের এক হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠানের নয় হাজার ২৮ জন শিক্ষার্থী সাতটি মূল বিভাগ ও ২১টি উপবিভাগে অংশগ্রহণ করেন। ভবিষ্যতের মহাকাশে মানুষের বসবাসের উপযোগী স্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের টেকসই সমাধান নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রকাশিত আনুষ্ঠানিক ফলাফল এর লিংক: https://nss.org/healthy-space-competition-results/
এই অসাধারণ সাফল্য বাংলাদেশের তরুণদের সম্ভাবনা, মেধা ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সক্ষমতাকে প্রমাণ করে। ভবিষ্যতের বিজ্ঞানী, উদ্ভাবক ও মহাকাশ গবেষকদের এই অর্জন আমাদের সবার জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্পেস সোসাইটি (এনএসএস) আয়োজিত ২০২৪ সালের ‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ বৈশ্বিক ডিজাইন প্রতিযোগিতায় নবম গ্রেড (বড় দল) ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ।
‘Stellar Sanctuaries: Orchestrating Effervescent Health with Celestial Garden’ শীর্ষক তাদের উদ্ভাবনী প্রকল্পটি খাদ্য নিরাপত্তা, সীমিত সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার এবং মহাকাশে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপর দৃষ্টিনন্দন ও বাস্তবভিত্তিক সমাধান উপস্থাপন করে বিশ্বব্যাপী জমা পড়া শত শত প্রকল্পের মধ্য থেকে নির্বাচিত হয়েছে।
এই গৌরবোজ্জ্বল অর্জনের পেছনে যারা নিরলস পরিশ্রম করেছেন তারা হলেন— ক্যাডেট আরিয়ান হোসেন সাহির, ক্যাডেট ইফতেখার মাহমুদ আসিফ, ক্যাডেট রাফান মাশরুর হক, ক্যাডেট তাশরিফ হাসান, ক্যাডেট এস কে আহনাফ হক ও ক্যাডেট জিসান মাহমুদ।
তারা বিগত এক বছর ধরে এই প্রকল্পে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছেন এবং তাদের সৃজনশীলতা ও বৈজ্ঞানিক চিন্তাশক্তি আজ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বীকৃত হয়েছে, যা আমাদের জাতীয় গর্বের বিষয়। কলেজের সাবেক ক্যাডেটদের সংগঠন জেক্সকার পৃষ্ঠপোষকতায় নবনির্মিত রোবটিক্স ল্যাব ‘অটোমেটোস ২৭’ ক্যাডেটদের এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের অনুপ্রেরণা যোগায়।
প্রতিযোগিতায় ১১টি দেশের এক হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠানের নয় হাজার ২৮ জন শিক্ষার্থী সাতটি মূল বিভাগ ও ২১টি উপবিভাগে অংশগ্রহণ করেন। ভবিষ্যতের মহাকাশে মানুষের বসবাসের উপযোগী স্বাস্থ্য ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের টেকসই সমাধান নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রকাশিত আনুষ্ঠানিক ফলাফল এর লিংক: https://nss.org/healthy-space-competition-results/
এই অসাধারণ সাফল্য বাংলাদেশের তরুণদের সম্ভাবনা, মেধা ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সক্ষমতাকে প্রমাণ করে। ভবিষ্যতের বিজ্ঞানী, উদ্ভাবক ও মহাকাশ গবেষকদের এই অর্জন আমাদের সবার জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে গত বুধবার রাত ১০টার পর কাকরাইল মসজিদের সামনে যান তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। সেখানে তিনি কথা বলার একপর্যায়ে একটি প্লাস্টিকের পানির বোতল তার মাথার ওপর পড়ে।
১ দিন আগে‘শিক্ষার্থীদের প্রথম দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বাজেট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হয়েছে। দীর্ঘদিনের আবাসন সংকট নিরসনে অস্থায়ী হল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, দ্বিতীয় ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন প্রকল্পও দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।’
১ দিন আগে‘সামান্য পানির বোতল নিক্ষেপের ঘটনাকে কেন্দ্র করে একজন শিক্ষার্থীকে ডিবি অফিসে জিজ্ঞাসাবাদে নেয়া হয়েছে। অথচ আমাদের শিক্ষক, সাংবাদিক ও সহপাঠীরা আন্দোলনের সময় বারবার হামলার শিকার হয়েছেন, সে বিষয়ে তো কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।’
২ দিন আগেপ্রগতিশীল নেত্রীরা বলেন, এ কর্মসূচি কেবল নারীদের স্বার্থরক্ষা নয় বরং এটি একটি বৃহৎ রাজনৈতিক ও সামাজিক মুক্তির আন্দোলনের অংশ।
২ দিন আগে