জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি সায়েন্স ক্লাবের (জেইউএসসি) উদ্যোগে ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ও মাইক্রোবিয়াল মিউটেশন’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৩ জুলাই) সকালে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে আলোচনা করেন, খ্যাতনামা অণুজীববিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সালেকুল ইসলাম।
তিনি অণুজীবের জিনগত রূপান্তর, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রকারভেদ ও কার্যপদ্ধতি, কীভাবে মানবদেহ ধীরে ধীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হয়ে উঠছে এবং এর প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে, জাবি সায়েন্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুসার সঞ্চালনায় সেমিনারে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সভাপতি মো. সৌরভ হাসান।
তিনি বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক ও জনস্বাস্থ্য বিষয়ক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় এক কোটি মানুষের শরীর অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হয়ে যাবে। যার প্রভাবে সাধারণ রোগে মানুষ মারা যাবে৷ মারাত্মক এ স্বাস্থ্য ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করতে জাবি সায়েন্স ক্লাবের এ আয়োজন।
সেমিনারে ক্লাবের উপদেষ্টা অধ্যাপক কবিরুল বাশার বলেন, আমরা জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায় কেন যেন পিছিয়ে পড়েছি। সিস্টেম এবং পরিবেশ রক্ষায় কাজ করলে দেশ এগিয়ে যাবে। গ্রামের হাতুড়ি ডাক্তার একাধিক অ্যান্টিবায়োটিক একসাথে দিয়ে দেয়। ফলে রোগী ভালো হলেও অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিকের ফলে শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সসি তৈরি হয়। আমাদের দেশে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় ঝুঁকির মধ্যে আছে কৃষি এবং লাইভস্টক খাত।
ক্লাবের উপদেষ্টা ও গণিত বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ ওসমান গণি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকরা পাঠদান করেন এবং শিক্ষার্থীরা তা গ্রহণ করেন। অ্যাকাডেমিক কাজের পাশাপাশি সায়েন্স ক্লাব বিজ্ঞানের প্রসার ও জনসচেতনতামূলক এ ধরনের সেমিনার আয়োজন প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শফি মোহাম্মদ তারেক বলেন, আমরা বিজ্ঞানীদের জন্য গবেষণা করি না, আমরা মানুষের জন্য গবেষণা করি। এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে গবেষণাগুলো মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যায়। জাবি সায়েন্স ক্লাব সবসময় সৃজনশীল কাজকর্ম করে থাকে৷ জনসচেতনতামূলক এ ধরনের কার্যক্রমের জন্য জাবি সায়েন্স ক্লাবকে ধন্যবাদ জানাই।
সেমিনার আয়োজনে কনভেনরের দায়িত্ব পালন করেন প্রিতম রায়, কো-কনভেনর তাসনুভা তাহানিন হোছাইন, মাহমুদ হাসান আকিব এবং আইরিন জাহান আঁচল।
জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি সায়েন্স ক্লাবের (জেইউএসসি) উদ্যোগে ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ও মাইক্রোবিয়াল মিউটেশন’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৩ জুলাই) সকালে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে আলোচনা করেন, খ্যাতনামা অণুজীববিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সালেকুল ইসলাম।
তিনি অণুজীবের জিনগত রূপান্তর, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রকারভেদ ও কার্যপদ্ধতি, কীভাবে মানবদেহ ধীরে ধীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হয়ে উঠছে এবং এর প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে, জাবি সায়েন্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুসার সঞ্চালনায় সেমিনারে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সভাপতি মো. সৌরভ হাসান।
তিনি বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক ও জনস্বাস্থ্য বিষয়ক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় এক কোটি মানুষের শরীর অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট হয়ে যাবে। যার প্রভাবে সাধারণ রোগে মানুষ মারা যাবে৷ মারাত্মক এ স্বাস্থ্য ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করতে জাবি সায়েন্স ক্লাবের এ আয়োজন।
সেমিনারে ক্লাবের উপদেষ্টা অধ্যাপক কবিরুল বাশার বলেন, আমরা জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায় কেন যেন পিছিয়ে পড়েছি। সিস্টেম এবং পরিবেশ রক্ষায় কাজ করলে দেশ এগিয়ে যাবে। গ্রামের হাতুড়ি ডাক্তার একাধিক অ্যান্টিবায়োটিক একসাথে দিয়ে দেয়। ফলে রোগী ভালো হলেও অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিকের ফলে শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সসি তৈরি হয়। আমাদের দেশে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় ঝুঁকির মধ্যে আছে কৃষি এবং লাইভস্টক খাত।
ক্লাবের উপদেষ্টা ও গণিত বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ ওসমান গণি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকরা পাঠদান করেন এবং শিক্ষার্থীরা তা গ্রহণ করেন। অ্যাকাডেমিক কাজের পাশাপাশি সায়েন্স ক্লাব বিজ্ঞানের প্রসার ও জনসচেতনতামূলক এ ধরনের সেমিনার আয়োজন প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শফি মোহাম্মদ তারেক বলেন, আমরা বিজ্ঞানীদের জন্য গবেষণা করি না, আমরা মানুষের জন্য গবেষণা করি। এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে গবেষণাগুলো মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যায়। জাবি সায়েন্স ক্লাব সবসময় সৃজনশীল কাজকর্ম করে থাকে৷ জনসচেতনতামূলক এ ধরনের কার্যক্রমের জন্য জাবি সায়েন্স ক্লাবকে ধন্যবাদ জানাই।
সেমিনার আয়োজনে কনভেনরের দায়িত্ব পালন করেন প্রিতম রায়, কো-কনভেনর তাসনুভা তাহানিন হোছাইন, মাহমুদ হাসান আকিব এবং আইরিন জাহান আঁচল।
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আমাদের দেশে সারা বছরই গাছ বা বৃক্ষরোপণ করা যায়। তবে গাছ লাগানোর সবচেয়ে উপযুক্ত সময় বর্ষা ও শরৎকাল। আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র ও আশ্বিন—এই চার মাস গাছ লাগানোর উপযুক্ত সময়।
৩ ঘণ্টা আগেমাছ-ভাত বাঙালির প্রিয় খাবার। কথায় বলে মাছে-ভাতে বাঙালি। এবার দুপুরের খাওয়ার আয়োজন সাজানো হয়েছে ভিন্ন স্বাদের মাছের কয়েক পদ দিয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেসিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ওইদিন ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে এবং সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কালো ব্যাজ ধারণ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেসরকারি সহায়তা পেলে দেশে অধিকাংশ কাঁচামাল উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছেন এ খাতের বিশেষজ্ঞরা।
১৭ ঘণ্টা আগে