জেলা প্রতিনিধি, সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইল
সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা তরিকুল ইসলাম খানের নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে বিশাল মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সিরাজগঞ্জ জজকোর্ট চত্বরে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে শহরের শত শত নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করে। তারা হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত চিহ্নিত আওয়ামী সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেন বুদ্দিন ও তার সহযোগীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবি জানান।
২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের দিন বিজয়ী কাউন্সিলর প্রার্থী তরিকুল ইসলাম খানকে প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহাদত হোসেন বুদ্দিন ও তার সহযোগীরা প্রকাশ্যে হত্যা করে। নিহতের স্ত্রী মানববন্ধনে বক্তব্য দিয়ে বলেন, “আমার নিরপরাধ স্বামী
উল্লেখ্য, নির্বাচনের দিন তরিকুল ইসলাম খান বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। তার বিজয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বুদ্দিন দেশীয় অস্ত্রসহ সশস্ত্র সহযোগীদের নিয়ে আক্রমণ চালিয়ে তাকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মানববন্ধন শেষে নিহত তরিকুল ইসলামের পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা তরিকুল ইসলাম খানের নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে বিশাল মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সিরাজগঞ্জ জজকোর্ট চত্বরে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে শহরের শত শত নারী-পুরুষ অংশগ্রহণ করে। তারা হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত চিহ্নিত আওয়ামী সন্ত্রাসী শাহাদত হোসেন বুদ্দিন ও তার সহযোগীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের দাবি জানান।
২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের দিন বিজয়ী কাউন্সিলর প্রার্থী তরিকুল ইসলাম খানকে প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী শাহাদত হোসেন বুদ্দিন ও তার সহযোগীরা প্রকাশ্যে হত্যা করে। নিহতের স্ত্রী মানববন্ধনে বক্তব্য দিয়ে বলেন, “আমার নিরপরাধ স্বামী
উল্লেখ্য, নির্বাচনের দিন তরিকুল ইসলাম খান বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। তার বিজয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বুদ্দিন দেশীয় অস্ত্রসহ সশস্ত্র সহযোগীদের নিয়ে আক্রমণ চালিয়ে তাকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে সিরাজগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মানববন্ধন শেষে নিহত তরিকুল ইসলামের পরিবারের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।