জেলা প্রতিনিধি, নওগাঁ
নওগাঁয় বিভিন্ন জাতের আমগাছ থেকে আম নামানো ও বাজারজাত করার সূচি নির্ধারণ করেছে জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ঘোষিত সূচি অনুসারে ২২ মে থেকে গুটি আম বাজারজাত করা যাবে। এরপর পর্যায়ক্রমে উন্নত জাতের আমের মধ্যে গোপালভোগ ৩০ মে, হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত ২ জুন থেকে নামানো যাবে।
এ ছাড়া ফজলি ৫ জুন, ল্যাংড়া ও হাড়িভাঙা ১০ জুন, আম্রপালি ১৮ জুন, ফজলি এবং ব্যানানা ম্যাংগো ২৫ জুন থেকে নামাতে পারবেন চাষিরা। সর্বশেষ ১০ জুলাই থেকে নামানো যাবে আশ্বিনা, বারি-৪ ও গৌড়মতি জাতের আম।
গত সোমবার এ সংক্রান্ত এক সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল জানান, সারা দেশে নওগাঁর আমের বিশেষ সুনাম রয়েছে। ইতোমধ্যে এ জেলার ফজলি আম জিআই স্বীকৃতি পেয়েছে। সারা দেশে নওগাঁর আম্রপালির বিশেষ চাহিদা রয়েছে। এক্ষেত্রে অপরিপক্ব অবস্থায় কেউ যাতে আম বাজারজাত করতে না পারে সে বিষয়ে প্রশাসন সজাগ থাকবে।
তবে কোনো আম নির্ধারিত তারিখের আগে পরিপক্ব হলে স্থানীয় কৃষি অফিসার এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে ছাড়পত্র নিয়ে বাজারজাত করতে পারবে। এর আগে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম বাজারজাত করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান জেলা প্রশাসক।
সভায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, জেলায় এ বছর ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। যা থেকে ৩ লাখ ৬৬ হাজার টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নওগাঁ জেলায় সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার কোটি টাকার আম কেনা-বেচা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নওগাঁয় বিভিন্ন জাতের আমগাছ থেকে আম নামানো ও বাজারজাত করার সূচি নির্ধারণ করেছে জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। ঘোষিত সূচি অনুসারে ২২ মে থেকে গুটি আম বাজারজাত করা যাবে। এরপর পর্যায়ক্রমে উন্নত জাতের আমের মধ্যে গোপালভোগ ৩০ মে, হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত ২ জুন থেকে নামানো যাবে।
এ ছাড়া ফজলি ৫ জুন, ল্যাংড়া ও হাড়িভাঙা ১০ জুন, আম্রপালি ১৮ জুন, ফজলি এবং ব্যানানা ম্যাংগো ২৫ জুন থেকে নামাতে পারবেন চাষিরা। সর্বশেষ ১০ জুলাই থেকে নামানো যাবে আশ্বিনা, বারি-৪ ও গৌড়মতি জাতের আম।
গত সোমবার এ সংক্রান্ত এক সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল জানান, সারা দেশে নওগাঁর আমের বিশেষ সুনাম রয়েছে। ইতোমধ্যে এ জেলার ফজলি আম জিআই স্বীকৃতি পেয়েছে। সারা দেশে নওগাঁর আম্রপালির বিশেষ চাহিদা রয়েছে। এক্ষেত্রে অপরিপক্ব অবস্থায় কেউ যাতে আম বাজারজাত করতে না পারে সে বিষয়ে প্রশাসন সজাগ থাকবে।
তবে কোনো আম নির্ধারিত তারিখের আগে পরিপক্ব হলে স্থানীয় কৃষি অফিসার এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে ছাড়পত্র নিয়ে বাজারজাত করতে পারবে। এর আগে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম বাজারজাত করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান জেলা প্রশাসক।
সভায় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, জেলায় এ বছর ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ হয়েছে। যা থেকে ৩ লাখ ৬৬ হাজার টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নওগাঁ জেলায় সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার কোটি টাকার আম কেনা-বেচা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।