স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া
ঢাকার সাভারের হেমায়েতপুরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর পুলিশকে লাশ নিয়ে যেতে কল দেওয়া স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মানিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত শুক্রবার গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪ এর উপ-পরিচালক মেজর জালিস মাহমুদ খান। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে মানিককে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, রোমানা আক্তারের সঙ্গে সাজ্জাদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয়ের পর উভয় পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয় গত বছরের ৩০ জুলাই। বিয়ের পর থেকে রোমানা তার স্বামীর সঙ্গে নওগাঁয় তার শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করতে থাকেন। তবে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। এর জেরে সাজ্জাদ তার স্ত্রী রোমানাকে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করতেন।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে একাধিকবার সালিশ হয়। তবে গত ১০ এপ্রিল সাজ্জাদ স্ত্রী রুমানাকে নিয়ে বড় ভাইয়ের ভাড়া বাসা সাভারে বেড়াতে আসেন। ২৩ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে রোমানার বাবা জানতে পারেন তার মেয়েকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
খবর পেয়ে রোমানার বাবা ঘটনাস্থলে এসে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারেন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে তার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ উদ্ধার করতে বলে পালিয়ে যান সাজ্জাদ।
এ ঘটনায় রোমানার বাবা সাভার মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলার পর ছায়াতদন্ত শুরু করে র্যাব-৪। পরে র্যাব-৪ ও র্যাব-১২ এর যৌথ অভিযানে বগুড়া থেকে সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকার সাভারের হেমায়েতপুরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর পুলিশকে লাশ নিয়ে যেতে কল দেওয়া স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মানিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত শুক্রবার গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪ এর উপ-পরিচালক মেজর জালিস মাহমুদ খান। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে মানিককে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানায়, রোমানা আক্তারের সঙ্গে সাজ্জাদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয়ের পর উভয় পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে হয় গত বছরের ৩০ জুলাই। বিয়ের পর থেকে রোমানা তার স্বামীর সঙ্গে নওগাঁয় তার শ্বশুরবাড়িতে বসবাস করতে থাকেন। তবে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকত। এর জেরে সাজ্জাদ তার স্ত্রী রোমানাকে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করতেন।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে একাধিকবার সালিশ হয়। তবে গত ১০ এপ্রিল সাজ্জাদ স্ত্রী রুমানাকে নিয়ে বড় ভাইয়ের ভাড়া বাসা সাভারে বেড়াতে আসেন। ২৩ এপ্রিল সকাল ৯টার দিকে রোমানার বাবা জানতে পারেন তার মেয়েকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
খবর পেয়ে রোমানার বাবা ঘটনাস্থলে এসে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারেন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে তার মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ উদ্ধার করতে বলে পালিয়ে যান সাজ্জাদ।
এ ঘটনায় রোমানার বাবা সাভার মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলার পর ছায়াতদন্ত শুরু করে র্যাব-৪। পরে র্যাব-৪ ও র্যাব-১২ এর যৌথ অভিযানে বগুড়া থেকে সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করা হয়।