স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া
বগুড়ায় এনসিপির সমাবেশ চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে ৪ জন ছুরিকাহতসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন।
বুধবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে শহীদ টিটু মিলনায়তন চত্বরে (পৌর পার্ক) এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ছুরিকাহত হলেন- রিয়াদ (২৫) তাহমীদ (২৬) জুনায়েদ (২১) ও তাওহীদ (১৯)। বাকিদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
জানা গেছে, বিকেলে ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার ও তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের’ দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে জাতীয় নাগরিক পার্টি। অপরদিকে, এই আয়োজনের বিরোধিতা করে একইস্থানে পাল্টা প্রতিবাদ কর্মসূচি দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশ।
বিকেল পাঁচটার দিকে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব তাহসিন রিয়াজসহ কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে ওঠেন। সমাবেশ শুরু হলে কিছুক্ষণ পরেই ছাত্র আন্দোলনের একাংশ 'ভুয়া ভুয়া' স্লোগান দিতে দিতে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করে। এ সময় এনসিপির নেতাকর্মীরা তাদের বাধা দিলে প্রথমে কথা কাটাকাটি এবং একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হয়। এরপর পরপর দফায় দফায় মারামারি ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এমনকি সারজিস আলম বক্তব্য দেয়ার সময়ও উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ চলতে থাকে।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস আলম জানান, জনগণের রক্ত দিয়ে হোলি খেলা দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। অবিলম্বে বগুড়ায় বিমান বন্দর চালু, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করতে হবে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ শুধুমাত্র চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানেই ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেনি তারা সুপরিকল্পিতভাবে পিলখানায় দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের হত্যা করেছে। শাপলা চত্বরে শতশত আলেমকে হত্যা করেছে। সারা দেশে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে, গুম করেছে। এ আওয়ামী লীগের শিরায় শিরায় মানুষের রক্ত লেগে আছে সুতরাং আওয়ামী লীগ এ দেশে রাজনীতি করতে পারে না, পারবে না। বিধায় অন্তর্বতী সরকারকে অবিলম্বে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।
বগুড়া সদর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, সারজিস আলম মঞ্চে ওঠার পর এনসিপির সমর্থকদের একটি অংশ তার বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন। এসময় অপর একটি অংশ বাধা দিতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ঘটে। এতে ৪ জন ছুরিকাহতসহ ১০ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।
বগুড়ায় এনসিপির সমাবেশ চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে ৪ জন ছুরিকাহতসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন।
বুধবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে শহীদ টিটু মিলনায়তন চত্বরে (পৌর পার্ক) এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে এ ঘটনা ঘটে।
আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ছুরিকাহত হলেন- রিয়াদ (২৫) তাহমীদ (২৬) জুনায়েদ (২১) ও তাওহীদ (১৯)। বাকিদের পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
জানা গেছে, বিকেলে ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার ও তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের’ দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে জাতীয় নাগরিক পার্টি। অপরদিকে, এই আয়োজনের বিরোধিতা করে একইস্থানে পাল্টা প্রতিবাদ কর্মসূচি দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশ।
বিকেল পাঁচটার দিকে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব তাহসিন রিয়াজসহ কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে ওঠেন। সমাবেশ শুরু হলে কিছুক্ষণ পরেই ছাত্র আন্দোলনের একাংশ 'ভুয়া ভুয়া' স্লোগান দিতে দিতে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করে। এ সময় এনসিপির নেতাকর্মীরা তাদের বাধা দিলে প্রথমে কথা কাটাকাটি এবং একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হয়। এরপর পরপর দফায় দফায় মারামারি ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এমনকি সারজিস আলম বক্তব্য দেয়ার সময়ও উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ চলতে থাকে।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সারজিস আলম জানান, জনগণের রক্ত দিয়ে হোলি খেলা দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। অবিলম্বে বগুড়ায় বিমান বন্দর চালু, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করতে হবে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ শুধুমাত্র চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানেই ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেনি তারা সুপরিকল্পিতভাবে পিলখানায় দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের হত্যা করেছে। শাপলা চত্বরে শতশত আলেমকে হত্যা করেছে। সারা দেশে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে, গুম করেছে। এ আওয়ামী লীগের শিরায় শিরায় মানুষের রক্ত লেগে আছে সুতরাং আওয়ামী লীগ এ দেশে রাজনীতি করতে পারে না, পারবে না। বিধায় অন্তর্বতী সরকারকে অবিলম্বে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।
বগুড়া সদর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, সারজিস আলম মঞ্চে ওঠার পর এনসিপির সমর্থকদের একটি অংশ তার বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকেন। এসময় অপর একটি অংশ বাধা দিতে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ঘটে। এতে ৪ জন ছুরিকাহতসহ ১০ জন আহতের খবর পাওয়া গেছে।