উপজেলা প্রতিনিধি, (রায়গঞ্জ) সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ১৮৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৯৩ প্রতিষ্ঠানেই নেই প্রধান শিক্ষক। অভিভাবকবিহীন এসব বিদ্যালয়ে ব্যাহত হয়ে পড়েছে পাঠদান।
জানা গেছে, ১৮৫টি বিদ্যালয়ে ১১৯২ জনের স্থলে সহকারী শিক্ষক রয়েছেন এক হাজার ৯৭ জন। তবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে ৪৩টি প্রতিষ্ঠান চললেও মতভেদের কারণে মেনে নিতে পারছেন না অনেকে। সবমিলিয়ে শিক্ষকহীন হয়ে পড়েছে বহু প্রতিষ্ঠান।
শিক্ষক ও অভিভাবকরা বলেন, প্রধান শিক্ষকের কাজ অন্যজনকে করতে হচ্ছে। তাদের বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজ, শ্রেণিকক্ষ পর্যবেক্ষণ সভা-সেমিনারে অংশ নিতে হয়। তবে একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কখনোই প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের মতো শিক্ষকতা করতে পারেন না। ফলে মানসম্মত শিক্ষা চালু রাখতে শিক্ষক সংকট নিরসনের বিকল্প নেই।
উপজেলার ধামাইনগড় ইউনিয়নের বাঁকাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মিনি রাণী বলেন, আমার বিদ্যালয়ে দুজন শিক্ষক রয়েছেন মাত্র। প্রচুর চাপ নিয়ে কাজ চালাতে হয়। তবে পাঠদানে ব্যাঘাত ঘটায় নিজ অর্থায়নে দুজন শিক্ষকের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আল-আরাফাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আপেল মাহমুদ বলেন, শূন্যপদে প্রধান শিক্ষকদের চলতি দায়িত্ব দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি ফাইল সংশ্লিষ্ট অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হারুনর রশিদ।
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ১৮৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে ৯৩ প্রতিষ্ঠানেই নেই প্রধান শিক্ষক। অভিভাবকবিহীন এসব বিদ্যালয়ে ব্যাহত হয়ে পড়েছে পাঠদান।
জানা গেছে, ১৮৫টি বিদ্যালয়ে ১১৯২ জনের স্থলে সহকারী শিক্ষক রয়েছেন এক হাজার ৯৭ জন। তবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে ৪৩টি প্রতিষ্ঠান চললেও মতভেদের কারণে মেনে নিতে পারছেন না অনেকে। সবমিলিয়ে শিক্ষকহীন হয়ে পড়েছে বহু প্রতিষ্ঠান।
শিক্ষক ও অভিভাবকরা বলেন, প্রধান শিক্ষকের কাজ অন্যজনকে করতে হচ্ছে। তাদের বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজ, শ্রেণিকক্ষ পর্যবেক্ষণ সভা-সেমিনারে অংশ নিতে হয়। তবে একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কখনোই প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের মতো শিক্ষকতা করতে পারেন না। ফলে মানসম্মত শিক্ষা চালু রাখতে শিক্ষক সংকট নিরসনের বিকল্প নেই।
উপজেলার ধামাইনগড় ইউনিয়নের বাঁকাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মিনি রাণী বলেন, আমার বিদ্যালয়ে দুজন শিক্ষক রয়েছেন মাত্র। প্রচুর চাপ নিয়ে কাজ চালাতে হয়। তবে পাঠদানে ব্যাঘাত ঘটায় নিজ অর্থায়নে দুজন শিক্ষকের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আল-আরাফাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আপেল মাহমুদ বলেন, শূন্যপদে প্রধান শিক্ষকদের চলতি দায়িত্ব দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি ফাইল সংশ্লিষ্ট অধিদফতরে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হারুনর রশিদ।