স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া
বগুড়া জেলার শেরপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় হারিয়ে যাওয়া ১০ বছরের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশু ফাহিমকে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফাতেমা খাতুন তার দেবর সাগর, ননদ সানোরা ও ছেলে ফাহিমকে নিয়ে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে যান ফুচকা খেতে। সেখানে পারিবারিক ঝগড়ার একপর্যায়ে ফাতেমা রাগ করে একা বাড়ির দিকে রওনা দেন। পেছনে দৌড়ে আসা ফাহিম মায়ের নাগাল না পেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে।
রাত ৮টার দিকে ধুনট মোড়ে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ফাহিমকে খুঁজে পান। শিশুটির পরিচয় শনাক্ত করতে তারা এলাকায় প্রচার চালান এবং পরে নিশ্চিত হয়ে ফাহিমকে তার বাবা গাড়ীদহ কুঠির ভিটা এলাকার মো. রাজুর কাছে হস্তান্তর করেন।
শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম শফিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ সবসময় জনগণের নিরাপত্তায় কাজ করে। শিশুদের সুরক্ষায় আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক।ফাহিমকে ফিরে পেয়ে তার পরিবার পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।
বগুড়া জেলার শেরপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় হারিয়ে যাওয়া ১০ বছরের বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশু ফাহিমকে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফাতেমা খাতুন তার দেবর সাগর, ননদ সানোরা ও ছেলে ফাহিমকে নিয়ে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডে যান ফুচকা খেতে। সেখানে পারিবারিক ঝগড়ার একপর্যায়ে ফাতেমা রাগ করে একা বাড়ির দিকে রওনা দেন। পেছনে দৌড়ে আসা ফাহিম মায়ের নাগাল না পেয়ে পথ হারিয়ে ফেলে।
রাত ৮টার দিকে ধুনট মোড়ে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ফাহিমকে খুঁজে পান। শিশুটির পরিচয় শনাক্ত করতে তারা এলাকায় প্রচার চালান এবং পরে নিশ্চিত হয়ে ফাহিমকে তার বাবা গাড়ীদহ কুঠির ভিটা এলাকার মো. রাজুর কাছে হস্তান্তর করেন।
শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম শফিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ সবসময় জনগণের নিরাপত্তায় কাজ করে। শিশুদের সুরক্ষায় আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক।ফাহিমকে ফিরে পেয়ে তার পরিবার পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে।