উপজেলা প্রতিনিধি, ভাঙ্গুড়া (পাবনা)
পাবনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও পাবনা-৩ (ভাঙ্গুড়া,ফরিদপুর, চাটমোহর) আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকার বলেছেন,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন সত্যিকারের দেশ প্রেমিক। তিনি কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনা দেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে নেতৃত্ব দেন।
শনিবার পাবনার ভাঙ্গুড়া সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা মাসুদ খন্দকার বলেন,১৯৭০ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হতে পাকিস্তানের সাথে সমঝোতার চেষ্টা চালান। ফলশ্রুতিতে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়েই তিনি স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হন।
তিনি আরও বলেন,১৯৭৫ সালে শহীদ জিয়াকে বন্দি করা হলে সিপাহি জনতার বিপ্লবে তিনি মুক্ত হয়ে দেশের ক্রান্তিকালে আবার জনগণের পাশে এসে দাঁড়িছিলেন। বাকশালী একদলীয় শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেন তিনি।
শহীদ জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি।
উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে দোয়া মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুর মুজাহিদ স্বপন।
সদস্য সচিব সরদার জাফর ইকবাল হিরোকের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল আজিজ,যুগ্ম আহবায়ক নুরুল ইসলাম বরাত,আবু হেনা মোস্তফা কামাল রেজা,আলতাব হোসেন খান, পৌর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম,সেক্রেটারি সাইদুল ইসলাম বুরুজ,সাংগঠনিক সম্পাদক মোতালেব হোসেন, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক ফরিদুল ইসলাম,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক হুমায়ুন কবির,
উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি আখিরুজ্জামান মাসুম,উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক হুমায়ুন আহমেদ মুন ও সদস্য সচিব লিখন সরকার প্রমুখ।
পাবনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও পাবনা-৩ (ভাঙ্গুড়া,ফরিদপুর, চাটমোহর) আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকার বলেছেন,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন সত্যিকারের দেশ প্রেমিক। তিনি কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনা দেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে নেতৃত্ব দেন।
শনিবার পাবনার ভাঙ্গুড়া সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি নেতা মাসুদ খন্দকার বলেন,১৯৭০ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হতে পাকিস্তানের সাথে সমঝোতার চেষ্টা চালান। ফলশ্রুতিতে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়েই তিনি স্বেচ্ছায় গ্রেপ্তার হন।
তিনি আরও বলেন,১৯৭৫ সালে শহীদ জিয়াকে বন্দি করা হলে সিপাহি জনতার বিপ্লবে তিনি মুক্ত হয়ে দেশের ক্রান্তিকালে আবার জনগণের পাশে এসে দাঁড়িছিলেন। বাকশালী একদলীয় শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেন তিনি।
শহীদ জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি।
উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে দোয়া মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুর মুজাহিদ স্বপন।
সদস্য সচিব সরদার জাফর ইকবাল হিরোকের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল আজিজ,যুগ্ম আহবায়ক নুরুল ইসলাম বরাত,আবু হেনা মোস্তফা কামাল রেজা,আলতাব হোসেন খান, পৌর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম,সেক্রেটারি সাইদুল ইসলাম বুরুজ,সাংগঠনিক সম্পাদক মোতালেব হোসেন, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক ফরিদুল ইসলাম,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক হুমায়ুন কবির,
উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি আখিরুজ্জামান মাসুম,উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক হুমায়ুন আহমেদ মুন ও সদস্য সচিব লিখন সরকার প্রমুখ।