স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া
বগুড়া শহরের সাতমাথায় মদ্যপ অবস্থায় পুলিশের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে অশালীন আচরণ ও জনসাধারণের ওপর চড়াও হওয়ার অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দলের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে।
বুধবার মধ্য রাতে স্থানীয় জনতা তাদের আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আটককৃতরা হলেন- বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন (৩৬), স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী আহসান হাবিব (১৮) ও নুরুল ইসলাম (১৮)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রাত দেড়টার দিকে এক পুলিশ কর্মকর্তা সরকারি গাড়িতে স্ত্রী ও কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে সাতমাথায় চা পান করতে আসেন। এসময় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রুহুল আমিন ওই কর্মকর্তা ও তার পরিবারের সদস্যদের লক্ষ্য করে অশ্লীল ভাষা কথা বলতে থাকে। এতে পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত সদর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সেরাজুল ইসলামের হস্তক্ষেপে পুলিশ কর্মকর্তা পরিবারসহ সেখান থেকে চলে যান। তবে কিছুক্ষণ পর উপস্থিত জনগণ পুলিশের পক্ষ নিয়ে কথা বললে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা তাদের মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পরে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তিনজনকে থানায় নিয়ে যায়।
বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক হোসেন আলী জানান, আমরা ঘটনাটি শুনেছি। সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী কাজে লিপ্ত থাকা কোনো কর্মীকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বগুড়া সদর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দীন জানান, আটক ব্যক্তিরা মাতাল অবস্থায় ছিলেন এবং এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী-সন্তানের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। পরে স্থানীয়রা প্রতিবাদ করলে তারা জনতার ওপর চড়াও হন। পুলিশের হস্তক্ষেপে তাদের আটক করা হয়। রাতেই তাদের হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মদ্যপ থাকার প্রমাণ পান। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আজ তাদের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বগুড়া শহরের সাতমাথায় মদ্যপ অবস্থায় পুলিশের একজন কর্মকর্তার সঙ্গে অশালীন আচরণ ও জনসাধারণের ওপর চড়াও হওয়ার অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দলের তিন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে।
বুধবার মধ্য রাতে স্থানীয় জনতা তাদের আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আটককৃতরা হলেন- বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন (৩৬), স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী আহসান হাবিব (১৮) ও নুরুল ইসলাম (১৮)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রাত দেড়টার দিকে এক পুলিশ কর্মকর্তা সরকারি গাড়িতে স্ত্রী ও কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে সাতমাথায় চা পান করতে আসেন। এসময় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রুহুল আমিন ওই কর্মকর্তা ও তার পরিবারের সদস্যদের লক্ষ্য করে অশ্লীল ভাষা কথা বলতে থাকে। এতে পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত সদর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সেরাজুল ইসলামের হস্তক্ষেপে পুলিশ কর্মকর্তা পরিবারসহ সেখান থেকে চলে যান। তবে কিছুক্ষণ পর উপস্থিত জনগণ পুলিশের পক্ষ নিয়ে কথা বললে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা তাদের মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে উত্তেজিত জনতা তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পরে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তিনজনকে থানায় নিয়ে যায়।
বগুড়া শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক হোসেন আলী জানান, আমরা ঘটনাটি শুনেছি। সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী কাজে লিপ্ত থাকা কোনো কর্মীকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বগুড়া সদর থানার ওসি এস এম মঈনুদ্দীন জানান, আটক ব্যক্তিরা মাতাল অবস্থায় ছিলেন এবং এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী-সন্তানের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। পরে স্থানীয়রা প্রতিবাদ করলে তারা জনতার ওপর চড়াও হন। পুলিশের হস্তক্ষেপে তাদের আটক করা হয়। রাতেই তাদের হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মদ্যপ থাকার প্রমাণ পান। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আজ তাদের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।