রাজশাহী অফিস
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেছেন, বিএনপি কোনো সাম্প্রদায়িক দল নয়, তাতে বিশ্বাসও করে না। তবে চেষ্টা করা হচ্ছে সাম্প্রদায়িক বানানোর । অতীতেও চেষ্টা হয়েছে, সফল হয়নি এবং আগামীতেও হতে দেওয়া হবে না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
শুক্রবার রাজশাহীর গোদাগাড়ীর গৌরাঙ্গদেব শ্রীপাট খেতুর ধাম পরিদর্শনে এসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, বাংলাদেশে কোনো বিভাজন নেই। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ সব জাতি একসঙ্গে বসবাস করে। তারা এ দেশের অধিবাসী, এ দেশের মালিক।
উপস্থিত হিন্দু সম্প্রদায়ের জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, কেউ ভারতে যাবেন না। কারণ সেখানে আপনাদের দ্বিতীয় শ্রেণির মানুষ হিসেবে দেখা হয়। সেই সঙ্গে বাঙাল বলে গালি দেয়।
তিনি আরো বলেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজার সময় বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা পাহারা দিয়েছিলেন। কারণ সে সময় দেশে কোনো পুলিশ ছিল না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তারা পাহারা দিয়েছেন।
শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গদেব ট্রাস্টি বোর্ড পরিচালনা কমিটির সভাপতি বিদ্যুৎ নারায়ণ সরকারের সভাপতিত্বে এ সময় প্রধান বক্তা ছিলেন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেছেন, বিএনপি কোনো সাম্প্রদায়িক দল নয়, তাতে বিশ্বাসও করে না। তবে চেষ্টা করা হচ্ছে সাম্প্রদায়িক বানানোর । অতীতেও চেষ্টা হয়েছে, সফল হয়নি এবং আগামীতেও হতে দেওয়া হবে না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
শুক্রবার রাজশাহীর গোদাগাড়ীর গৌরাঙ্গদেব শ্রীপাট খেতুর ধাম পরিদর্শনে এসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, বাংলাদেশে কোনো বিভাজন নেই। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ সব জাতি একসঙ্গে বসবাস করে। তারা এ দেশের অধিবাসী, এ দেশের মালিক।
উপস্থিত হিন্দু সম্প্রদায়ের জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, কেউ ভারতে যাবেন না। কারণ সেখানে আপনাদের দ্বিতীয় শ্রেণির মানুষ হিসেবে দেখা হয়। সেই সঙ্গে বাঙাল বলে গালি দেয়।
তিনি আরো বলেন, ৫ আগস্ট-পরবর্তী হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজার সময় বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা পাহারা দিয়েছিলেন। কারণ সে সময় দেশে কোনো পুলিশ ছিল না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে তারা পাহারা দিয়েছেন।
শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গদেব ট্রাস্টি বোর্ড পরিচালনা কমিটির সভাপতি বিদ্যুৎ নারায়ণ সরকারের সভাপতিত্বে এ সময় প্রধান বক্তা ছিলেন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিন।