আল ইমরান মনু, চৌহালী (সিরাজগঞ্জ)
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় সড়ক দেড় যুগেও সংস্কারের মুখ দেখেনি। উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের তিন ইউনিয়নের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এ সড়কটির বড় অংশই ইতোমধ্যে যমুনার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। অবশিষ্ট অংশও বেহাল অবস্থায় রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালে বিএনপি সরকারের আমলে তৎকালীন সংসদ সদস্য মেজর (অব.) মনজুর কাদের চৌহালী উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণের উমারপুর ইউনিয়নের পাথরাইল বাজার পর্যন্ত প্রায় ১৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণকাজ শুরু করেন। নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর পুরো রাস্তা পায়ে হেঁটে পর্যবেক্ষণ করেন। ২০০৮ সালে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের ফলে সিরাজগঞ্জ- ৬ (চৌহালী-শাহজাদপুরের একাংশ) আসনটি বিলুপ্ত করে চৌহালীকে বেলকুচি উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। এরপর থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের উন্নয়ন কার্যক্রম মূলত বেলকুচিকেন্দ্রিক থাকায় চৌহালী অবহেলিত হয়ে পড়ে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত ১৫ বছরে যমুনার ভাঙনে উমারপুর ও বাঘুটিয়া ইউনিয়নের বিশাল অংশ যমুনায় বিলীন হলেও এ সমস্যা নিরসনে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। সড়ক ভেঙে যাওয়া ও সংযোগ ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। প্রতিশ্রুতি মিললেও বাস্তবায়ন হয়নি কোনো উন্নয়ন কার্যক্রম।
চৌহালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক মোছা. মাহফুজা খাতুন বলেন, রাস্তাটি বিএনপি সরকারের আমলে নির্মিত হওয়ায় আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার তা মেরামত করেনি। যমুনার অব্যাহত ভাঙনে ভূতের মোড় থেকে রেহাইপুকুরিয়া ব্রিজ পর্যন্ত নতুন রাস্তা নির্মাণের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। যদি আগেই রাস্তাটি মেরামত ও নদীভাঙনের স্থায়ী সমাধান করা হতো, তবে নতুন রাস্তার দরকার হতো না এবং মানুষের ভোগান্তিও হতো না।
এমন ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত সড়কটির পুনর্নির্মাণ ও সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। পাশাপাশি যমুনার ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিও তুলেছেন তারা। সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এমনটাই মনে করে স্থানীয়রা।
রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলে টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সিনথিয়া আজমিরী খান জানান, ইতিমধ্যে রাস্তাটির ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সলিমাবাদ অংশের কাজ শুরু করেছে। চৌহালী অংশের ৪ কিলোমিটার রাস্তার কাজ ঈদের আগেই শুরু হবে কারণ এই ৪ কিলোমিটার রাস্তা খুবই ক্রিটিকাল। এছাড়াও মোকার ভাঙায় একটি বেইলি ব্রিজেরও ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলায় সড়ক দেড় যুগেও সংস্কারের মুখ দেখেনি। উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের তিন ইউনিয়নের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এ সড়কটির বড় অংশই ইতোমধ্যে যমুনার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। অবশিষ্ট অংশও বেহাল অবস্থায় রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালে বিএনপি সরকারের আমলে তৎকালীন সংসদ সদস্য মেজর (অব.) মনজুর কাদের চৌহালী উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণের উমারপুর ইউনিয়নের পাথরাইল বাজার পর্যন্ত প্রায় ১৬ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণকাজ শুরু করেন। নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর পুরো রাস্তা পায়ে হেঁটে পর্যবেক্ষণ করেন। ২০০৮ সালে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাসের ফলে সিরাজগঞ্জ- ৬ (চৌহালী-শাহজাদপুরের একাংশ) আসনটি বিলুপ্ত করে চৌহালীকে বেলকুচি উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। এরপর থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের উন্নয়ন কার্যক্রম মূলত বেলকুচিকেন্দ্রিক থাকায় চৌহালী অবহেলিত হয়ে পড়ে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত ১৫ বছরে যমুনার ভাঙনে উমারপুর ও বাঘুটিয়া ইউনিয়নের বিশাল অংশ যমুনায় বিলীন হলেও এ সমস্যা নিরসনে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। সড়ক ভেঙে যাওয়া ও সংযোগ ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। প্রতিশ্রুতি মিললেও বাস্তবায়ন হয়নি কোনো উন্নয়ন কার্যক্রম।
চৌহালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক মোছা. মাহফুজা খাতুন বলেন, রাস্তাটি বিএনপি সরকারের আমলে নির্মিত হওয়ায় আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার তা মেরামত করেনি। যমুনার অব্যাহত ভাঙনে ভূতের মোড় থেকে রেহাইপুকুরিয়া ব্রিজ পর্যন্ত নতুন রাস্তা নির্মাণের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। যদি আগেই রাস্তাটি মেরামত ও নদীভাঙনের স্থায়ী সমাধান করা হতো, তবে নতুন রাস্তার দরকার হতো না এবং মানুষের ভোগান্তিও হতো না।
এমন ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে দ্রুত সড়কটির পুনর্নির্মাণ ও সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। পাশাপাশি যমুনার ভাঙন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবিও তুলেছেন তারা। সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কমাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এমনটাই মনে করে স্থানীয়রা।
রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলে টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সিনথিয়া আজমিরী খান জানান, ইতিমধ্যে রাস্তাটির ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সলিমাবাদ অংশের কাজ শুরু করেছে। চৌহালী অংশের ৪ কিলোমিটার রাস্তার কাজ ঈদের আগেই শুরু হবে কারণ এই ৪ কিলোমিটার রাস্তা খুবই ক্রিটিকাল। এছাড়াও মোকার ভাঙায় একটি বেইলি ব্রিজেরও ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে।