জেলা প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
বেআইনিভাবে বাংলাদেশের জমিতে সম্প্রতি কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বিজিবির পক্ষ থেকে এ কাজে বাধা দেওয়া হলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। এসময় মাটির বাঙ্কারে অবস্থান নেওয়া বিজিবি সদস্যদের পিছনে কাস্তে হাতে অবস্থান নেন স্থানীয় এক কৃষক। মুহূর্তেই ওই কৃষকের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
ওই দিনের বিষয়ে জানতে চাইলে বাবুল আলী বলেন, ‘কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের জন্য ভারতের বিএসএফ মাটি খনন করছিল। এসময় বাধা দেয় বিজিবি। এতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এজন্য আমরা গ্রামের মানুষ বিজিবির পাশে দাঁড়িয়েছি। কারণ দেশের মাটি কাউকে দখল করতে দেবো না। এমনকি দেশ বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দিতেও দ্বিধা করবো না। এজন্যই সাহস নিয়ে বিজিবির পাশে কাস্তে হাতে বসে ছিলাম।’
তিনি বলেন, ‘এ ঘটনার কারণে আমাদের এলাকার মানুষের অনেক ফসল নষ্ট হয়েছে। বিশেষ করে সরিষার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু আমরা তাতে কিছু মনে করিনি। আগে দেশ বাঁচানো প্রয়োজন।’
এর আগে হত ৫ জানুয়ারি সীমান্ত পিলার ১৭৭/২-এস এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে বিএসএফ। এরপর বিজিবির পক্ষ থেকে বাধা দেয়া হলে নির্মাণ বন্ধ করে রাখে বিএসএফ। কিন্তু ৭ জানুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ফের বেড়া নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করে বিএসএফ। পরবর্তীতে বিজিবির পক্ষ থেকে আবারও বাধা দেয়া হলে সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। এরপর ৮ জানুয়ারি পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই সমস্যার নিরাসন হয়। সিদ্ধান্ত হয়েছে, দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী হেড কোয়ার্টারের অনুমতি ছাড়া সীমান্তে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।
বেআইনিভাবে বাংলাদেশের জমিতে সম্প্রতি কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বিজিবির পক্ষ থেকে এ কাজে বাধা দেওয়া হলে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। এসময় মাটির বাঙ্কারে অবস্থান নেওয়া বিজিবি সদস্যদের পিছনে কাস্তে হাতে অবস্থান নেন স্থানীয় এক কৃষক। মুহূর্তেই ওই কৃষকের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
ওই দিনের বিষয়ে জানতে চাইলে বাবুল আলী বলেন, ‘কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের জন্য ভারতের বিএসএফ মাটি খনন করছিল। এসময় বাধা দেয় বিজিবি। এতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এজন্য আমরা গ্রামের মানুষ বিজিবির পাশে দাঁড়িয়েছি। কারণ দেশের মাটি কাউকে দখল করতে দেবো না। এমনকি দেশ বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দিতেও দ্বিধা করবো না। এজন্যই সাহস নিয়ে বিজিবির পাশে কাস্তে হাতে বসে ছিলাম।’
তিনি বলেন, ‘এ ঘটনার কারণে আমাদের এলাকার মানুষের অনেক ফসল নষ্ট হয়েছে। বিশেষ করে সরিষার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু আমরা তাতে কিছু মনে করিনি। আগে দেশ বাঁচানো প্রয়োজন।’
এর আগে হত ৫ জানুয়ারি সীমান্ত পিলার ১৭৭/২-এস এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ শুরু করে বিএসএফ। এরপর বিজিবির পক্ষ থেকে বাধা দেয়া হলে নির্মাণ বন্ধ করে রাখে বিএসএফ। কিন্তু ৭ জানুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ফের বেড়া নির্মাণের জন্য কাজ শুরু করে বিএসএফ। পরবর্তীতে বিজিবির পক্ষ থেকে আবারও বাধা দেয়া হলে সীমান্তে উত্তেজনা শুরু হয়। এরপর ৮ জানুয়ারি পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এই সমস্যার নিরাসন হয়। সিদ্ধান্ত হয়েছে, দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী হেড কোয়ার্টারের অনুমতি ছাড়া সীমান্তে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।