উপজেলা প্রতিনিধি, ঈশ্বরদী (পাবনা)
পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা মামলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে ঈশ্বরদী থানা ভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আকমল হোসেন (৪০) উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং দাশুড়িয়া ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের মৃত আনার আলীর ছেলে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আ. স. ম আব্দুন নুর।
ওসি জানান, গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার উপর হামলার একটি মামলায় জামিনে রয়েছেন। কিন্তু আরেকটি মামলায় তিনি তদন্ত প্রাপ্ত আসামি ছিলেন। দাশুড়িয়া দাদপুর খারিজানী গোরস্থানের কমিটি গঠন নিয়ে একটি মিমাংসা বৈঠকে থানায় এলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি আরও জানান, গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেনকে বুধবার পাবনা জেল হাজতে প্রেরণ করা হবে।
উল্লেখ, গত বছরের ৪ আগষ্ট ঈশ্বরদী রেলগেট ও দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড় এলাকায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে থানায় দুইটি মামলা রুজু করা হয়। এসব মামলায় এ পর্যন্ত অর্ধ শতাধিক আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে রয়েছেন।
পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা মামলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে ঈশ্বরদী থানা ভবন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার আকমল হোসেন (৪০) উপজেলার দাশুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং দাশুড়িয়া ইউনিয়নের কামালপুর গ্রামের মৃত আনার আলীর ছেলে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আ. স. ম আব্দুন নুর।
ওসি জানান, গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার উপর হামলার একটি মামলায় জামিনে রয়েছেন। কিন্তু আরেকটি মামলায় তিনি তদন্ত প্রাপ্ত আসামি ছিলেন। দাশুড়িয়া দাদপুর খারিজানী গোরস্থানের কমিটি গঠন নিয়ে একটি মিমাংসা বৈঠকে থানায় এলে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি আরও জানান, গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা আকমল হোসেনকে বুধবার পাবনা জেল হাজতে প্রেরণ করা হবে।
উল্লেখ, গত বছরের ৪ আগষ্ট ঈশ্বরদী রেলগেট ও দাশুড়িয়া ট্রাফিক মোড় এলাকায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে থানায় দুইটি মামলা রুজু করা হয়। এসব মামলায় এ পর্যন্ত অর্ধ শতাধিক আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে রয়েছেন।