শিবগঞ্জ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে ২০১৬ সালে দু’ভাই গুমের ঘটনা তদন্তে নেমেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল।
সোমবার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নে মিজানুর রহমান ও রেজাউল করিমের বাড়িতে গিয়ে সশরীরে তদন্ত করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের আট সদস্যের একটি টিম।
নিখোঁজ দু’জনের বৃদ্ধ পিতা মোহাম্মদ আইন-আল হক জানান, বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত থাকায় কারণে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ইঙ্গিতে আমার দু’ছেলেকে গুম রাখা হয়েছে। আমি আমার ছেলেকে ফেরত চাই। অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি আমরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থার দু’জন তদন্ত কর্মকর্তা, তিন প্রসিকিউটর ও গুম কমিশনের একজন প্রতিনিধিসহ আটজন।
বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মামলা, গুম , খুন ও তথ্য প্রধান সমন্বয়ক মো. সালাহ উদ্দিন খান বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নয়জন বিএনপি নেতাকে গুম করে আওয়ামী লীগের ইঙ্গিতে হত্যা করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ হত্যা কাণ্ডের বিচার হবে। আজকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এর আগে ২০১৬ সালে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নে মিজানুর ও রেজাউল করিমকে তুলে নিয়ে যায় শিবগঞ্জ থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শকসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্য। পরে বড় ভাইকে ছাড়ানোর জন্য পুলিশের কাছে তদবির করে ছোট ভাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রেজাউল। এক পর্যায়ে রাজশাহীর এসএস প্লাজা ছাত্রাবাস থেকে রেজাউলকেও উঠিয়ে নিয়ে যায় সাদা পোশাকে থাকা পুলিশ সদস্যরা। তারপর থেকেই নিখোঁজ দু’ভাই। তাদের তুলে নিয়ে গেছে পুলিশ। দীর্ঘ আট বছর ধরে নিখোঁজ তারা।
এমএস
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে ২০১৬ সালে দু’ভাই গুমের ঘটনা তদন্তে নেমেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল।
সোমবার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নে মিজানুর রহমান ও রেজাউল করিমের বাড়িতে গিয়ে সশরীরে তদন্ত করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের আট সদস্যের একটি টিম।
নিখোঁজ দু’জনের বৃদ্ধ পিতা মোহাম্মদ আইন-আল হক জানান, বিএনপির রাজনীতিতে যুক্ত থাকায় কারণে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ইঙ্গিতে আমার দু’ছেলেকে গুম রাখা হয়েছে। আমি আমার ছেলেকে ফেরত চাই। অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি আমরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের তদন্ত সংস্থার দু’জন তদন্ত কর্মকর্তা, তিন প্রসিকিউটর ও গুম কমিশনের একজন প্রতিনিধিসহ আটজন।
বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মামলা, গুম , খুন ও তথ্য প্রধান সমন্বয়ক মো. সালাহ উদ্দিন খান বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নয়জন বিএনপি নেতাকে গুম করে আওয়ামী লীগের ইঙ্গিতে হত্যা করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ হত্যা কাণ্ডের বিচার হবে। আজকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এর আগে ২০১৬ সালে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নে মিজানুর ও রেজাউল করিমকে তুলে নিয়ে যায় শিবগঞ্জ থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শকসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্য। পরে বড় ভাইকে ছাড়ানোর জন্য পুলিশের কাছে তদবির করে ছোট ভাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রেজাউল। এক পর্যায়ে রাজশাহীর এসএস প্লাজা ছাত্রাবাস থেকে রেজাউলকেও উঠিয়ে নিয়ে যায় সাদা পোশাকে থাকা পুলিশ সদস্যরা। তারপর থেকেই নিখোঁজ দু’ভাই। তাদের তুলে নিয়ে গেছে পুলিশ। দীর্ঘ আট বছর ধরে নিখোঁজ তারা।
এমএস