উপজেলা প্রতিনিধি, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুরে জামায়াত নেতার ইটভাটায় হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়ে ভাটার ব্যবস্থাপকসহ তিন কর্মচারী আহত করা হয়েছে। ভাটার অফিসের ক্যাশবাক্স ভাঙচুর চালিয়ে নগদ টাকা লুট করা হয়েছে।
এই ঘটনায় শনিবার সকালে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির রেজাউল করিম বাবলু থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।
তাঁর ইটভাটার সামনে দিয়ে একটি রাস্তা রয়েছে। গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে জামায়াত কাদা হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তাই জনসাধারণের চলাচলের সুবিধার্থে নিজস্ব অর্থায়নে সড়কটিতে ইট বিছিয়ে দিচ্ছিলেন। কিন্তু স্থানীয় সোহেল রানা নামের এক ব্যাক্তি কোনো কারণ ছাড়াই ইট বিছানোর কাজে বাধা দেন। এমনকি ভাটার মালিকসহ কর্মচারীদের অকথ্য-ভাষায় গালি-গালাজ করতে থাকেন। এ সময় ভাটার ব্যবস্থাপক মোয়াজ্জেম হোসেন, তাঁর ছেলে কাওছার আলী ও ভাটার সহকারী ব্যবস্থাপক আশরাফ আলী প্রতিবাদ করলে িক্ষপ্ত হয়ে সোহেল রানার নেতৃত্বে আট থেকে নয়জন ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদেরকে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
ভাটার মালিক জামায়াত নেতা রেজাউল করিম বাবলু বলেন, সন্ত্রাসীরা যাওয়ার সময় ইটভাটার অফিস কেন্দ্রে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। পাশাপাশি ক্যাশ বাক্সে নগদ চার লাখ
টাকাও লুট করে নিয়ে যান বলে দাবি করেন তিনি। অভিযুক্ত সোহেল রানার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা করা হলেও ঘটনার পর
থেকে আত্মগোপনে থাকায় তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারপূর্বক আইনের আওতায় আনতে পুলিশ তৎপর রয়েছেন।
এমএস
বগুড়ার শেরপুরে জামায়াত নেতার ইটভাটায় হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়ে ভাটার ব্যবস্থাপকসহ তিন কর্মচারী আহত করা হয়েছে। ভাটার অফিসের ক্যাশবাক্স ভাঙচুর চালিয়ে নগদ টাকা লুট করা হয়েছে।
এই ঘটনায় শনিবার সকালে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির রেজাউল করিম বাবলু থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন।
তাঁর ইটভাটার সামনে দিয়ে একটি রাস্তা রয়েছে। গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে জামায়াত কাদা হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তাই জনসাধারণের চলাচলের সুবিধার্থে নিজস্ব অর্থায়নে সড়কটিতে ইট বিছিয়ে দিচ্ছিলেন। কিন্তু স্থানীয় সোহেল রানা নামের এক ব্যাক্তি কোনো কারণ ছাড়াই ইট বিছানোর কাজে বাধা দেন। এমনকি ভাটার মালিকসহ কর্মচারীদের অকথ্য-ভাষায় গালি-গালাজ করতে থাকেন। এ সময় ভাটার ব্যবস্থাপক মোয়াজ্জেম হোসেন, তাঁর ছেলে কাওছার আলী ও ভাটার সহকারী ব্যবস্থাপক আশরাফ আলী প্রতিবাদ করলে িক্ষপ্ত হয়ে সোহেল রানার নেতৃত্বে আট থেকে নয়জন ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদেরকে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
ভাটার মালিক জামায়াত নেতা রেজাউল করিম বাবলু বলেন, সন্ত্রাসীরা যাওয়ার সময় ইটভাটার অফিস কেন্দ্রে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। পাশাপাশি ক্যাশ বাক্সে নগদ চার লাখ
টাকাও লুট করে নিয়ে যান বলে দাবি করেন তিনি। অভিযুক্ত সোহেল রানার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা করা হলেও ঘটনার পর
থেকে আত্মগোপনে থাকায় তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এই ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারপূর্বক আইনের আওতায় আনতে পুলিশ তৎপর রয়েছেন।
এমএস