জেলা প্রতিনিধি, সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইল
সিরাজগঞ্জে দুই মহল্লার সংঘর্ষে বিএনপি নেতাসহ ৪০ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পৌরশহরের মিলনমোড় ও থানারোড মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, বুধবার বিকেলে থানারোড এলাকার একটি বাড়ি নির্মাণ ঘিরে মিলনমোড় মহল্লার যুবকদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে মারামারি হয়। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুই মহল্লাবাসী। এতে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপে ৪০ জন আহত হন।
খবর পেয়ে সংঘর্ষ থামাতে যান জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চুসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। এ সময় ইটের আঘাতে আহত হন তিনি। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এছাড়া সংঘর্ষে আহত বাকিদের শহরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংঘর্ষের জেরে বাড়িঘর ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
সদর থানার ওসি মো. হুমায়ুন কবির বলেন, খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । তবে ঘটনাস্থলে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও র্যাব মোতায়েন করা হলেও বিকেলে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের পাশাপাশি রমজান নামের একজনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।
সিরাজগঞ্জে দুই মহল্লার সংঘর্ষে বিএনপি নেতাসহ ৪০ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পৌরশহরের মিলনমোড় ও থানারোড মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, বুধবার বিকেলে থানারোড এলাকার একটি বাড়ি নির্মাণ ঘিরে মিলনমোড় মহল্লার যুবকদের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে মারামারি হয়। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুই মহল্লাবাসী। এতে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপে ৪০ জন আহত হন।
খবর পেয়ে সংঘর্ষ থামাতে যান জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চুসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। এ সময় ইটের আঘাতে আহত হন তিনি। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এছাড়া সংঘর্ষে আহত বাকিদের শহরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংঘর্ষের জেরে বাড়িঘর ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।
সদর থানার ওসি মো. হুমায়ুন কবির বলেন, খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । তবে ঘটনাস্থলে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও র্যাব মোতায়েন করা হলেও বিকেলে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের পাশাপাশি রমজান নামের একজনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।