লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে ট্রাক-নসিমন-পাওয়ারট্রলির ত্রিমুখী সংঘর্ষে ২১ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার উপজেলার উধনপাড়া গ্রামে সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহীর বাঘা থেকে মাটি বহনকারী একটি ট্রাক লালপুর উপজেলার পাইকপাড়া বাজার উধনপাড়া গ্রামে বাঘা থেকে ঈশ্বরদী ইপিজেডগামী একটি নসিমন গাড়িকে অতিক্রম করার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা ইট বহনকারী একটি পাওয়ারট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এসময় ট্রাকের ধাক্কায় নসিমন গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার উপর উল্টে যায়। এতে নসিমনে থাকা ঈশ্বরদী ইপিজেডের ১৯ জন শ্রমিক আহত হয়। আহতরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার উত্তর মিলিক বাঘা গ্রামের শরিফা খাতুন (৩৫), মিনা খাতুন (৩৮), আহাম্মদপুর গ্রামের জুথি (২৬), মাজেজা (৩০), কলিগ গ্রামের জেসমিন (৩৫), মাসুম (২২), হামিম (২০), গাওপাড়া গ্রামের শরিফুলের স্ত্রী আখি (২৫), কলিগ গ্রামের জেসমিন (১৬), নতুন পাড়া গ্রামের আশা (২৫), কলিগ গ্রামের রোজিনা (৩৭), হাফিজা (৩৫), চন্ডিপুর গ্রামের শিল্পী (২৫), চক নারায়ণপুর গ্রামের রেখা (৩০), কলিগ গ্রামের সেলিনা (২৫), জেসমিন (২২), বাজু বাঘা নতুন পাড়া গ্রামের রত্না (৩৫), কলিগ গ্রামের সালমা (২৮), লালপুর উপজেলার রাধাকৃষ্ণপুর গ্রামের মিঠুন (৩৩)। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে লালপুর ও বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক রেশমা খাতুন জানান, গুরুতর আহত শিল্পী (২৫), মিনা (৩৮), হাত পা ভাঙ্গা অবস্থায় গুরুতর আহত জেসমিন (৩৫), নছিমনের গরম পানিতে পড়ে আহত শরিফাকে (৩৫) উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অন্য আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এছাড়া লালপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের পাওয়ারট্রলি ড্রাইভার চান্দু (৩২) ও হেলপার শিমুলকে (২৫) আহত অবস্থায় লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
লালপুর থানার অফিসার (ওসি) মো: নুরুজ্জামান জানান, ঘটনাস্থল থেকে পাওয়ারট্রলি ও ট্রাকটি আটক করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রাকের চালক পলাতক রয়েছে। তাকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
এমএস
নাটোরের লালপুরে ট্রাক-নসিমন-পাওয়ারট্রলির ত্রিমুখী সংঘর্ষে ২১ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার উপজেলার উধনপাড়া গ্রামে সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহীর বাঘা থেকে মাটি বহনকারী একটি ট্রাক লালপুর উপজেলার পাইকপাড়া বাজার উধনপাড়া গ্রামে বাঘা থেকে ঈশ্বরদী ইপিজেডগামী একটি নসিমন গাড়িকে অতিক্রম করার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা ইট বহনকারী একটি পাওয়ারট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এসময় ট্রাকের ধাক্কায় নসিমন গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার উপর উল্টে যায়। এতে নসিমনে থাকা ঈশ্বরদী ইপিজেডের ১৯ জন শ্রমিক আহত হয়। আহতরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার উত্তর মিলিক বাঘা গ্রামের শরিফা খাতুন (৩৫), মিনা খাতুন (৩৮), আহাম্মদপুর গ্রামের জুথি (২৬), মাজেজা (৩০), কলিগ গ্রামের জেসমিন (৩৫), মাসুম (২২), হামিম (২০), গাওপাড়া গ্রামের শরিফুলের স্ত্রী আখি (২৫), কলিগ গ্রামের জেসমিন (১৬), নতুন পাড়া গ্রামের আশা (২৫), কলিগ গ্রামের রোজিনা (৩৭), হাফিজা (৩৫), চন্ডিপুর গ্রামের শিল্পী (২৫), চক নারায়ণপুর গ্রামের রেখা (৩০), কলিগ গ্রামের সেলিনা (২৫), জেসমিন (২২), বাজু বাঘা নতুন পাড়া গ্রামের রত্না (৩৫), কলিগ গ্রামের সালমা (২৮), লালপুর উপজেলার রাধাকৃষ্ণপুর গ্রামের মিঠুন (৩৩)। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে লালপুর ও বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক রেশমা খাতুন জানান, গুরুতর আহত শিল্পী (২৫), মিনা (৩৮), হাত পা ভাঙ্গা অবস্থায় গুরুতর আহত জেসমিন (৩৫), নছিমনের গরম পানিতে পড়ে আহত শরিফাকে (৩৫) উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অন্য আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এছাড়া লালপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের পাওয়ারট্রলি ড্রাইভার চান্দু (৩২) ও হেলপার শিমুলকে (২৫) আহত অবস্থায় লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
লালপুর থানার অফিসার (ওসি) মো: নুরুজ্জামান জানান, ঘটনাস্থল থেকে পাওয়ারট্রলি ও ট্রাকটি আটক করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ট্রাকের চালক পলাতক রয়েছে। তাকে আটকের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
এমএস