সবুর শাহ্ লোটাস, বগুড়া
বিমান বাহিনী প্রধান হাসান মাহমুদ খান বলেছেন, বগুড়া এয়ারপোর্ট (বিমানবন্দর) চালু করতে হলে প্রয়োজন সর্বনিম্ন ৬ হাজার ফুট রানওয়ে তবে আছে এখন ৪৭০০ ফুট। মাত্র ১৩০০ ফুট রানওয়ে নতুন করে করা হলে এটি চালু করা সম্ভব। এটি চালু হলে অর্থনৈতিক পরিসর সমৃদ্ধ হবে।
রোববার বগুড়ায় বিমানবন্দর (এয়ারপোর্ট) এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
হাসান মাহমুদ খান বলেন, এ বন্দর নিয়ে একাধিকবার প্রস্তাব দিলেও আগের সরকার কোনো গুরুত্ব দেয়নি। আমরা নতুন করে সরকারকে প্রস্তাব দিব। বাজেট পেলেও স্বল্প পরিসরে চালু করতেও কমপক্ষে একবছর সময় লাগবে।
বিমান বাহিনী প্রধানের সঙ্গে এ সময় বগুড়ার জেলা প্রশাসক হোসনা আক্তার জোসনা উপস্থিত ছিলেন।
১৯৯৫ সালে সদর উপজেলার এরুলিয়া এলাকায় বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের পাশে ১০৯ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রকল্পের আওতায় রানওয়ে, কার্যালয় ভবন, কর্মকর্তাদের জন্য আবাসিক ভবন, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থা এবং রাস্তাঘাটসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ শুরু হয়।
প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০০০ সালে, কিন্তু বাণিজ্যিক বিমান চালু হয়নি। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পরও বিমানবন্দরটি বাণিজ্যিকভাবে চালুর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বর্তমানে এই বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ আবার আলোচনায় এসেছে। বিশেষ করে ১৩০০ ফুট রানওয়ে বাড়াতে পারলে এটি দেশের নবম বিমানবন্দর হিসেবে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে।
উল্লেখ্য, বগুড়ায় বিমানবন্দর স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয় ১৯৮৭ সালে। নানা জটিলতার কারণে তখন প্রকল্পটি থেমে যায়। ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে বিএনপি সরকারের শেষ দিকে এখানে বিমানবন্দর স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয় এবং ২২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়।
বিমান বাহিনী প্রধান হাসান মাহমুদ খান বলেছেন, বগুড়া এয়ারপোর্ট (বিমানবন্দর) চালু করতে হলে প্রয়োজন সর্বনিম্ন ৬ হাজার ফুট রানওয়ে তবে আছে এখন ৪৭০০ ফুট। মাত্র ১৩০০ ফুট রানওয়ে নতুন করে করা হলে এটি চালু করা সম্ভব। এটি চালু হলে অর্থনৈতিক পরিসর সমৃদ্ধ হবে।
রোববার বগুড়ায় বিমানবন্দর (এয়ারপোর্ট) এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
হাসান মাহমুদ খান বলেন, এ বন্দর নিয়ে একাধিকবার প্রস্তাব দিলেও আগের সরকার কোনো গুরুত্ব দেয়নি। আমরা নতুন করে সরকারকে প্রস্তাব দিব। বাজেট পেলেও স্বল্প পরিসরে চালু করতেও কমপক্ষে একবছর সময় লাগবে।
বিমান বাহিনী প্রধানের সঙ্গে এ সময় বগুড়ার জেলা প্রশাসক হোসনা আক্তার জোসনা উপস্থিত ছিলেন।
১৯৯৫ সালে সদর উপজেলার এরুলিয়া এলাকায় বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের পাশে ১০৯ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রকল্পের আওতায় রানওয়ে, কার্যালয় ভবন, কর্মকর্তাদের জন্য আবাসিক ভবন, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থা এবং রাস্তাঘাটসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ শুরু হয়।
প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০০০ সালে, কিন্তু বাণিজ্যিক বিমান চালু হয়নি। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পরও বিমানবন্দরটি বাণিজ্যিকভাবে চালুর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বর্তমানে এই বিমানবন্দর চালুর উদ্যোগ আবার আলোচনায় এসেছে। বিশেষ করে ১৩০০ ফুট রানওয়ে বাড়াতে পারলে এটি দেশের নবম বিমানবন্দর হিসেবে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে।
উল্লেখ্য, বগুড়ায় বিমানবন্দর স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয় ১৯৮৭ সালে। নানা জটিলতার কারণে তখন প্রকল্পটি থেমে যায়। ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে বিএনপি সরকারের শেষ দিকে এখানে বিমানবন্দর স্থাপনের নীতিগত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয় এবং ২২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়।