উপজেলা প্রতিনিধি, ঈশ্বরদী (পাবনা)
পাবনার ঈশ্বরদীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ভাঙচুর ও লুট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের দোকান। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌর শহরের বকুলের মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় একটি মহাসমাবেশে যোগদানকে ঘিরে গত বুধবার ঘিরে নেতাকর্মীদের নিয়ে বকুলের মোড় এলাকায় একটি কমিটি হয়। সেই কমিটি নিয়ে স্থানীয় ছাত্রদল নেতা রফিকুল ইসলাম নয়ন গ্রুপের সঙ্গে বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টু সমর্থকদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। সেই ঘটনার সূত্র ধরে নয়ন গ্রুপের সমর্থকরা মঙ্গলবার রাতে বকুলের মোড়ে আরেকপক্ষের লোকজনের উপর হামলা করে। এতে ব্যবসায়ীদের ৪টি দোকান ব্যাপক ভাংচুর ও টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দোকান ভাংচুর করায় আহমেদ আলী নামে এক দোকানি চিৎকার করে আহজারি করতে দেখা গেছে।
তিনি বলেন, আমরা কোনো দল করি না। আমরা সাধারণ মানুষ তবে আমাদের দোকানে হামলা করে লুটপাট করা হলো কেন? দেশ আজ কোথায়? এমন অন্যায়ভাবে তাদের দোকান ভাংচুরের সঠিক বিচার না হলে প্রকাশ্যে তিনি আত্মহত্যা করার হুমকিও দিয়েছেন।
ছাত্রদল নেতা রফিকুল ইসলাম নয়নের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, এ ঘটনাটি কোনো দলীয় বিষয় না। তুচ্ছ একটা ব্যাপার নিয়ে এ হামলা ও দোকান ভাংচুর হয়েছে। আমি ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। যতটুকু সম্ভব তাদের ক্ষতিপূরণ দিয়েছি। আমার নাম এ ঘটনায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আ. স. ম আব্দুন নূর বলেন, ছোট্ট একটা ঝামেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। পরে তারা কয়েকটি দোকানও ভাংচুর করেছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কাউকে আটক করতে পারা যায়নি। এ ঘটনায় এখনো কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা অভিযোগ দিলে বিষয়টি তদন্ত করে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
পাবনার ঈশ্বরদীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ভাঙচুর ও লুট করা হয়েছে ব্যবসায়ীদের দোকান। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌর শহরের বকুলের মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় একটি মহাসমাবেশে যোগদানকে ঘিরে গত বুধবার ঘিরে নেতাকর্মীদের নিয়ে বকুলের মোড় এলাকায় একটি কমিটি হয়। সেই কমিটি নিয়ে স্থানীয় ছাত্রদল নেতা রফিকুল ইসলাম নয়ন গ্রুপের সঙ্গে বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টু সমর্থকদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। সেই ঘটনার সূত্র ধরে নয়ন গ্রুপের সমর্থকরা মঙ্গলবার রাতে বকুলের মোড়ে আরেকপক্ষের লোকজনের উপর হামলা করে। এতে ব্যবসায়ীদের ৪টি দোকান ব্যাপক ভাংচুর ও টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দোকান ভাংচুর করায় আহমেদ আলী নামে এক দোকানি চিৎকার করে আহজারি করতে দেখা গেছে।
তিনি বলেন, আমরা কোনো দল করি না। আমরা সাধারণ মানুষ তবে আমাদের দোকানে হামলা করে লুটপাট করা হলো কেন? দেশ আজ কোথায়? এমন অন্যায়ভাবে তাদের দোকান ভাংচুরের সঠিক বিচার না হলে প্রকাশ্যে তিনি আত্মহত্যা করার হুমকিও দিয়েছেন।
ছাত্রদল নেতা রফিকুল ইসলাম নয়নের সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, এ ঘটনাটি কোনো দলীয় বিষয় না। তুচ্ছ একটা ব্যাপার নিয়ে এ হামলা ও দোকান ভাংচুর হয়েছে। আমি ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। যতটুকু সম্ভব তাদের ক্ষতিপূরণ দিয়েছি। আমার নাম এ ঘটনায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আ. স. ম আব্দুন নূর বলেন, ছোট্ট একটা ঝামেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। পরে তারা কয়েকটি দোকানও ভাংচুর করেছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কাউকে আটক করতে পারা যায়নি। এ ঘটনায় এখনো কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা অভিযোগ দিলে বিষয়টি তদন্ত করে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।