স্কুলছাত্র রাতুল হত্যাকাণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া
বগুড়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত স্কুলছাত্র জুনাইদ ইসলাম রাতু (১৪) হত্যার ১৪৫ দিন পর শেখ হাসিনাসহ ৩৬২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তার বাবা বগুড়া শহরের সুলতানগঞ্জপাড়া ঘোনপাড়ার জিয়াউর রহমান ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে সদর থানায় এ মামলা করেন। এর আগে ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হন রাতুল। ২৩ সেপ্টেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের চারমাথা এলাকা থেকে মামলার অন্যতম আসামি মঞ্জু সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সদর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) একেএম মঈন উদ্দিন জানান, অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মামলার অন্যতম আসামিরা হলেন, শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আ,ক,ম, মোজাম্মেল হক, আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান, কেন্দ্রীয় যুবলীগ সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার বিপ্লব কুমার, ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশিদ, ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি মজিবর রহমান মজনু, সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি রাগেবুল আহসান রিপু, যুগ্ম সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহন, সহ-সভাপতি টি জামান নিকেতা, শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি রফি নেওয়াজ খান রবিন, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হাসান ববি, জেলা যুবলীগ সভাপতি শুভাশীষ পোদ্দার লিটন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাগর কুমার রায়, শ্রমিক লীগ নেতা সামছুদ্দিন শেখ হেলাল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক
একেএম আসাদুর রহমান দুলু, আওয়ামী লীগের অর্থদাতা মঞ্জু সরকার, সাজেদুর রহমান শাহীন, অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম দুলু, নুরুজ্জামান, মাহফুজুল আলম জয়, মাসদুদুল আলম খোকন, মশিউল আলম দীপন, উদয় কুমার বর্মণ, জাকারিয়া আদিল, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সজীব সাহা, সাধারণ সম্পাদক আল মাহিদুল ইসলাম জয়, আল রাজী জুয়েল, মাশরাফি হিরো, আলহাজ্ব শেখ, কামরুল হুদা উজ্জ্বল, সৈয়দ সাত্ত্বিক, রবিউল ইসলাম লিটন, সেতু ইসলাম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ২৫ সেপ্টেম্বর বগুড়া জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজ রাতুলের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা অনুদান দেন। জুলাই বিপ্লবে রাতুল বগুড়া শহরের সুলতানগঞ্জপাড়া ঘোনপাড়ার মুদি দোকানি জিয়াউর রহমান জিয়ার ছেলে। মাদ্রাসায় লেখাপড়া না করায় তাকে নিশিন্দারা উপশহর পথ পাবলিক স্কুল ও কলেজে ভর্তি করা হয়। সে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল।
বগুড়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত স্কুলছাত্র জুনাইদ ইসলাম রাতু (১৪) হত্যার ১৪৫ দিন পর শেখ হাসিনাসহ ৩৬২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তার বাবা বগুড়া শহরের সুলতানগঞ্জপাড়া ঘোনপাড়ার জিয়াউর রহমান ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে সদর থানায় এ মামলা করেন। এর আগে ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হন রাতুল। ২৩ সেপ্টেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের চারমাথা এলাকা থেকে মামলার অন্যতম আসামি মঞ্জু সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সদর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) একেএম মঈন উদ্দিন জানান, অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মামলার অন্যতম আসামিরা হলেন, শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আ,ক,ম, মোজাম্মেল হক, আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান, কেন্দ্রীয় যুবলীগ সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার বিপ্লব কুমার, ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশিদ, ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি মজিবর রহমান মজনু, সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি রাগেবুল আহসান রিপু, যুগ্ম সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহন, সহ-সভাপতি টি জামান নিকেতা, শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি রফি নেওয়াজ খান রবিন, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল হাসান ববি, জেলা যুবলীগ সভাপতি শুভাশীষ পোদ্দার লিটন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাগর কুমার রায়, শ্রমিক লীগ নেতা সামছুদ্দিন শেখ হেলাল, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক
একেএম আসাদুর রহমান দুলু, আওয়ামী লীগের অর্থদাতা মঞ্জু সরকার, সাজেদুর রহমান শাহীন, অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম দুলু, নুরুজ্জামান, মাহফুজুল আলম জয়, মাসদুদুল আলম খোকন, মশিউল আলম দীপন, উদয় কুমার বর্মণ, জাকারিয়া আদিল, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সজীব সাহা, সাধারণ সম্পাদক আল মাহিদুল ইসলাম জয়, আল রাজী জুয়েল, মাশরাফি হিরো, আলহাজ্ব শেখ, কামরুল হুদা উজ্জ্বল, সৈয়দ সাত্ত্বিক, রবিউল ইসলাম লিটন, সেতু ইসলাম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ২৫ সেপ্টেম্বর বগুড়া জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজ রাতুলের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা অনুদান দেন। জুলাই বিপ্লবে রাতুল বগুড়া শহরের সুলতানগঞ্জপাড়া ঘোনপাড়ার মুদি দোকানি জিয়াউর রহমান জিয়ার ছেলে। মাদ্রাসায় লেখাপড়া না করায় তাকে নিশিন্দারা উপশহর পথ পাবলিক স্কুল ও কলেজে ভর্তি করা হয়। সে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল।