তিন ভরি সোনার গহনাসহ ৫ লাখ টাকা ও মালামাল লুট
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে একই রাতে শিক্ষক দম্পতির বাড়ি এবং ছোনকা বাজারের দুটি দোকানে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় সংঘবদ্ধ চোরেরা পাঁচ লাখ টাকা ও তিন ভরি সোনার গহনাসহ আরো অন্তত দুই লাখ টাকার বিভিন্ন মালামাল লুটে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে শেরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
এলাকাবাসী ও থানায় দেওয়া অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার রাতে উপজেলার শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের হামছায়াপুর এলাকায় শিক্ষক দম্পতি লিটন-রনজিনার বাড়ির তালা ভেঙে দুই লাখ টাকা এবং তিন ভরি সোনার গহনাসহ ব্যাংকের চেকবই নিয়ে যায় চোর চক্র।
ভুক্তভোগী চকনশি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লিটন ও তার স্ত্রী চোমরপাথালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা রনজিনা খাতুন জানান, ‘বুধবার সুঘাট ইউনিয়নের চোমরপাথালিয়ায় মামাবাড়ি দাওয়াত খেতে যান তারা। অনেক রাত হওয়ায় বাড়ি আসেননি। পরে বৃহস্পতিবার সকালে পাশের বাড়ি থেকে ফোনে খবর পেয়ে এসে দেখেন চোরেরা তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আলমারি ও বাক্স ভেঙে দুই লাখ টাকা এবং দুটি সোনার বালা, এতটি চেইন, দুটি আংটিসহ তিন ভরি সোনার গহনা এবং ব্যাংকের চেকবই চুরি করে নিয়ে গেছে।
এদিকে, একই রাতে উপজেলার ছোনকা বাজারের মাহি রুমানা ভ্যারাইটি স্টোর নামে একটি দোকানে টিনের চালা কেটে তিন লাখ টাকা এবং দুই লাখ টাকার মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে চোর চক্র। দোকানটির মালিক রিপন শেখ বলেন, রাত ১১টার দিকে বাড়ি চলে যাই। সকালে দোকান খুলে পেছনে গিয়ে দেখি উপরের টিন ও সিলিং কাটা এবং দোকানের মালামাল এলোমেলো অবস্থায় পড়ে আছে। পরে ক্যাশ খুলে দেখি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের দুই লাখ টাকা এবং আমার দোকানের কিছু ক্যাশ মিলিয়ে প্রায় তিন লাখ টাকা ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সব সিগারেট চুরি করে নিয়ে গেছে।
এ ছাড়া একই রাতে ছোনকা বাজারের ভেতরে মাছহাটিসংলগ্ন মন্টু মিয়ার সোনার দোকানের টিনের বেড়া কেটে চার আনা সোনা চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা।
এ ব্যাপারে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর পুলিশের টিম কাজ করছে। মালামাল উদ্ধারসহ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বগুড়ার শেরপুরে একই রাতে শিক্ষক দম্পতির বাড়ি এবং ছোনকা বাজারের দুটি দোকানে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় সংঘবদ্ধ চোরেরা পাঁচ লাখ টাকা ও তিন ভরি সোনার গহনাসহ আরো অন্তত দুই লাখ টাকার বিভিন্ন মালামাল লুটে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে শেরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
এলাকাবাসী ও থানায় দেওয়া অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার রাতে উপজেলার শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের হামছায়াপুর এলাকায় শিক্ষক দম্পতি লিটন-রনজিনার বাড়ির তালা ভেঙে দুই লাখ টাকা এবং তিন ভরি সোনার গহনাসহ ব্যাংকের চেকবই নিয়ে যায় চোর চক্র।
ভুক্তভোগী চকনশি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লিটন ও তার স্ত্রী চোমরপাথালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা রনজিনা খাতুন জানান, ‘বুধবার সুঘাট ইউনিয়নের চোমরপাথালিয়ায় মামাবাড়ি দাওয়াত খেতে যান তারা। অনেক রাত হওয়ায় বাড়ি আসেননি। পরে বৃহস্পতিবার সকালে পাশের বাড়ি থেকে ফোনে খবর পেয়ে এসে দেখেন চোরেরা তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আলমারি ও বাক্স ভেঙে দুই লাখ টাকা এবং দুটি সোনার বালা, এতটি চেইন, দুটি আংটিসহ তিন ভরি সোনার গহনা এবং ব্যাংকের চেকবই চুরি করে নিয়ে গেছে।
এদিকে, একই রাতে উপজেলার ছোনকা বাজারের মাহি রুমানা ভ্যারাইটি স্টোর নামে একটি দোকানে টিনের চালা কেটে তিন লাখ টাকা এবং দুই লাখ টাকার মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে চোর চক্র। দোকানটির মালিক রিপন শেখ বলেন, রাত ১১টার দিকে বাড়ি চলে যাই। সকালে দোকান খুলে পেছনে গিয়ে দেখি উপরের টিন ও সিলিং কাটা এবং দোকানের মালামাল এলোমেলো অবস্থায় পড়ে আছে। পরে ক্যাশ খুলে দেখি মোবাইল ব্যাংকিংয়ের দুই লাখ টাকা এবং আমার দোকানের কিছু ক্যাশ মিলিয়ে প্রায় তিন লাখ টাকা ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সব সিগারেট চুরি করে নিয়ে গেছে।
এ ছাড়া একই রাতে ছোনকা বাজারের ভেতরে মাছহাটিসংলগ্ন মন্টু মিয়ার সোনার দোকানের টিনের বেড়া কেটে চার আনা সোনা চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা।
এ ব্যাপারে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দিন বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করার পর পুলিশের টিম কাজ করছে। মালামাল উদ্ধারসহ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।