
উপজেলা প্রতিনিধি, কুলাউড়া (মেলৗভীবাজার)

জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আল্লাহ তায়ালাকে সাক্ষী রেখে বলছি কোনো শক্তিকে পরোয়া করি না।
শুক্রবার কুলাউড়া উপজেলায় ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের দাউদপুর গ্রামের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার মেধাবী শিক্ষার্থী নাফিসা আক্তার আনজুমের কবর জিয়ারত করে তার শোকাহত মাতা-পিতাকে সমবেদনা জানান। এসময় উপস্থিত সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে তিনি এসব বলেন।
তিনি আশ্বস্ত করেন, যে খানে যা করার সব করতে চেষ্টা করবো। আমরা ন্যায় বিচার চাই। আনজুমের মাও বলেছেন, তিনি ন্যায় বিচার চান। এলাকাবাসীও তা চান। আমরা অনুভব করছি এই মামলা নিয়ে কেউ কেউ প্রভাব খাটাতে চেষ্টা করছে। আমরা তা করতে দেবো না।
এ সময় তিনি উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের আওয়াজ মিডিয়ার মাধ্যমে পুরো দুনিয়াতে পৌঁছাবে। প্রশাসনকে বলছি আপনাদের কলম যেন ন্যায়ের পক্ষে থাকে, এব্যাপারে নয় ছয় হলে আল্লাহর দরবারে ধরা খাবেন, সাথে দুনিয়াতেও ধরা খাবেন। আমরা ছাড় দেবো না, কারণ এই খুনি হলো আত্মস্বীকৃত খুনি। সে মেয়েকে জুলুম করেছে, খুন করেছে, সন্ধান দিয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, তার সাক্ষ্যই তার বিরুদ্ধেই যথেষ্ট। অন্য কোনো সাক্ষী থাকলেও চলবে, না থাকলেও চলবে। এই খুনি জঘন্য কাজ করার পরও তার উপযুক্ত শাস্তি না হলে এই এলাকায় আরো শয়তানের জন্ম হবে। আমরা চাই না এলাকায় আর কোনো জঘন্য শয়তানের জন্ম হোক। আনজুম হত্যার খবর ঢাকা থেকে শুনেছি। আজকে আসার উদ্দেশ্য কবর জিয়ারত ও পরিবারকে সান্ত্বনা দেয়া।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াতের যুগ্ম সম্পাদক এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের আমির ইঞ্জিনিয়ার সাহেদ আলী, আজিজ আহমেদ কিবরিয়া, রাজানুর রহিম ইফতেখার, কুলাউড়া উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির আব্দুল হামিদ খান, জুড়ী উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির আব্দুর রহমান প্রমুখ।

জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আল্লাহ তায়ালাকে সাক্ষী রেখে বলছি কোনো শক্তিকে পরোয়া করি না।
শুক্রবার কুলাউড়া উপজেলায় ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের দাউদপুর গ্রামের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার মেধাবী শিক্ষার্থী নাফিসা আক্তার আনজুমের কবর জিয়ারত করে তার শোকাহত মাতা-পিতাকে সমবেদনা জানান। এসময় উপস্থিত সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে তিনি এসব বলেন।
তিনি আশ্বস্ত করেন, যে খানে যা করার সব করতে চেষ্টা করবো। আমরা ন্যায় বিচার চাই। আনজুমের মাও বলেছেন, তিনি ন্যায় বিচার চান। এলাকাবাসীও তা চান। আমরা অনুভব করছি এই মামলা নিয়ে কেউ কেউ প্রভাব খাটাতে চেষ্টা করছে। আমরা তা করতে দেবো না।
এ সময় তিনি উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের আওয়াজ মিডিয়ার মাধ্যমে পুরো দুনিয়াতে পৌঁছাবে। প্রশাসনকে বলছি আপনাদের কলম যেন ন্যায়ের পক্ষে থাকে, এব্যাপারে নয় ছয় হলে আল্লাহর দরবারে ধরা খাবেন, সাথে দুনিয়াতেও ধরা খাবেন। আমরা ছাড় দেবো না, কারণ এই খুনি হলো আত্মস্বীকৃত খুনি। সে মেয়েকে জুলুম করেছে, খুন করেছে, সন্ধান দিয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, তার সাক্ষ্যই তার বিরুদ্ধেই যথেষ্ট। অন্য কোনো সাক্ষী থাকলেও চলবে, না থাকলেও চলবে। এই খুনি জঘন্য কাজ করার পরও তার উপযুক্ত শাস্তি না হলে এই এলাকায় আরো শয়তানের জন্ম হবে। আমরা চাই না এলাকায় আর কোনো জঘন্য শয়তানের জন্ম হোক। আনজুম হত্যার খবর ঢাকা থেকে শুনেছি। আজকে আসার উদ্দেশ্য কবর জিয়ারত ও পরিবারকে সান্ত্বনা দেয়া।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় জামায়াতের যুগ্ম সম্পাদক এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের আমির ইঞ্জিনিয়ার সাহেদ আলী, আজিজ আহমেদ কিবরিয়া, রাজানুর রহিম ইফতেখার, কুলাউড়া উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির আব্দুল হামিদ খান, জুড়ী উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির আব্দুর রহমান প্রমুখ।