
সিলেট ব্যুরো

ঢাকায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার হামলা ও ভাঙচুরের খবরে সিলেটের রাস্তায় নেমে পড়েছে ছাত্র-জনতা। উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজপথ। বৈষম্যবিরোধী শত শত জনতা রাত সাড়ে ৯টায় ঐতিহাসিক কীনব্রিজের সামনে জড়ো হয়ে বুলডোজার নিয়ে মিছিল বের করে।
এসময় স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে বিরাট মিছিলটি এগিয়ে যায় সিলেটের জেলা প্রশাসকের অফিসের দিকে। সেখানে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালের অবশিষ্টাংশ ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
কীনব্রীজের সামনে থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেটের প্রধান সমন্বয়ক আসাদুল্লাহ আল গালিবের নেতৃত্বে শত শত ছাত্র-জনতা বুলডোজার নিয়ে মিছিল শুরু করে।
‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা ভেঙ্গে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা বাংলাদেশে হবে না’ শ্লোগানে মুখরিত মিছিল এগিয়ে যায় বন্দর বাজার এলাকায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে। সেখানে বুলডোজার দিয়ে আগে কিছুটা ভেঙে ফেলা শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল পুরোপুরি ভেঙে চুরমার করে দেয়া হচ্ছে।
এখানে সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেয়ার সময় সমন্বয়ক আসাদুল্লাহ আল গালিব বলেন, বাংলাদেশের কোথাও ফ্যাসিবাদের স্মৃতিচিহ্ন থাকতে দেয়া হবে না। সিলেটেও ফ্যাসিবাদের কোন স্মৃতিচিহ্ন থাকবে না।
যারা আবার ফ্যাসিবাদকে ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন দেখছেন তাদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি বলেন, মুজিববাদ ফিরবে না, হাসিনাকেও ফিরতে দেয়া হবে না। তাদের স্বপ্ন ধুলিস্মাত করে দেবে এদেশের লড়াকু জনতা।
রাত সোয়া ১০টায় এ রিপোর্ট লেখার পর্যন্ত স্লোগান আর ভাঙচুর চলছিল।

ঢাকায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার হামলা ও ভাঙচুরের খবরে সিলেটের রাস্তায় নেমে পড়েছে ছাত্র-জনতা। উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজপথ। বৈষম্যবিরোধী শত শত জনতা রাত সাড়ে ৯টায় ঐতিহাসিক কীনব্রিজের সামনে জড়ো হয়ে বুলডোজার নিয়ে মিছিল বের করে।
এসময় স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে বিরাট মিছিলটি এগিয়ে যায় সিলেটের জেলা প্রশাসকের অফিসের দিকে। সেখানে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালের অবশিষ্টাংশ ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
কীনব্রীজের সামনে থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেটের প্রধান সমন্বয়ক আসাদুল্লাহ আল গালিবের নেতৃত্বে শত শত ছাত্র-জনতা বুলডোজার নিয়ে মিছিল শুরু করে।
‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা ভেঙ্গে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ফ্যাসিবাদের আস্তানা বাংলাদেশে হবে না’ শ্লোগানে মুখরিত মিছিল এগিয়ে যায় বন্দর বাজার এলাকায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে। সেখানে বুলডোজার দিয়ে আগে কিছুটা ভেঙে ফেলা শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল পুরোপুরি ভেঙে চুরমার করে দেয়া হচ্ছে।
এখানে সমবেত জনতার উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেয়ার সময় সমন্বয়ক আসাদুল্লাহ আল গালিব বলেন, বাংলাদেশের কোথাও ফ্যাসিবাদের স্মৃতিচিহ্ন থাকতে দেয়া হবে না। সিলেটেও ফ্যাসিবাদের কোন স্মৃতিচিহ্ন থাকবে না।
যারা আবার ফ্যাসিবাদকে ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন দেখছেন তাদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে তিনি বলেন, মুজিববাদ ফিরবে না, হাসিনাকেও ফিরতে দেয়া হবে না। তাদের স্বপ্ন ধুলিস্মাত করে দেবে এদেশের লড়াকু জনতা।
রাত সোয়া ১০টায় এ রিপোর্ট লেখার পর্যন্ত স্লোগান আর ভাঙচুর চলছিল।