দানিসুর রহমান লিমন, বাকেরগঞ্জ (বরিশাল)
বরিশালের বাকেরগঞ্জে নির্মিত পালপাড়া সেতুতে সংযোগ সড়ক না থাকায় সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করতে হয়।
সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়ন পরিষদ ও মহেশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে নিয়ামতি খালের ওপর নির্মিত পালপাড়া সেতুতে সংযোগ সড়ক না থাকায় পথচারীদের ওঠানামা করতে হয় সিঁড়ি বেয়ে। নিয়ামতি ইউনিয়নের চারটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ গত দুই যুগ ধরে এ বাস্তবতাকে মেনে নিয়েছে। এ ছাড়া সেতুটির দুপাশের রেলিং ভেঙে যাওয়ায় মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। যে কোনো সময় সেতুটি ধসে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সেতুটি সমতল থেকে পাঁচ থেকে ছয় ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হয়েছে। যে কারণে সেতুটির এপাড় থেকে ওপাড়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন রুপার জোর, কৃষ্ণনগর, পালপাড়া, ঢালমারা গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রায় ৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১০ ফুট প্রস্থ নড়বড়ে এবং ভেঙে যাওয়া সেতুর সিমেন্টের ঢালাই দেওয়া স্লিপারগুলো অনেক আগেই ভেঙে গেছে। ক্রস অ্যাঙ্গেলগুলো মরিচা ধরে ভেঙে গিয়ে সেতুটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা চলাচলের জন্য সিমেন্টের ঢালাই দেওয়া স্লিপার না থাকায় লোহার অ্যাঙ্গেলগুলোর সঙ্গে গাছ ও কাঠের মাচা তৈরি করে বেঁধে দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীসহ সেতুটি দিয়ে চলাচলকারীরা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ১৯৯৮ সালে পালপাড়ার সেতুটি নির্মাণ করা হলেও সেই থেকে এখন পর্যন্ত সেতুতে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। প্রায় দুই যুগ আগে এলজিইডি এই লোহার সেতুটি নির্মাণ করে। তবে সে সময় সেতুর সঙ্গে কোনো সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেনি কর্তৃপক্ষ। পরবর্তী সময়ে এলাকাবাসী চলাচলের সুবিধার্থে নিজস্ব উদ্যোগে সেতুর উভয় পাশে সিমেন্টের সিঁড়ি নির্মাণ করেন। আজও সংযোগ সড়ক হয়নি। এই ভাঙাচোরা সেতুটি নতুন করে নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবির বলেন, নিয়ামতি খালের ওপর পালপাড়ার সেতুটি দুই যুগ আগে নির্মাণ করা হয়েছে। ওই সময় সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেনি। সেতু নির্মাণের পর থেকেই স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ প্রতিনিধিরা সংযোগ সড়কের জন্য বিভিন্ন স্থানে ধরনা দিয়েও সফল হননি। বেশ কয়েকবার এ নিয়ে উপজেলার মাসিক সভায় আলোচনা করেছি।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. হাসনাইন হোসেন বলেন, নিয়ামতি ইউনিয়নের পালপাড়ার সেতুটি পরিদর্শন করে জনসাধারণের চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বরিশালের বাকেরগঞ্জে নির্মিত পালপাড়া সেতুতে সংযোগ সড়ক না থাকায় সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করতে হয়।
সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়ন পরিষদ ও মহেশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে নিয়ামতি খালের ওপর নির্মিত পালপাড়া সেতুতে সংযোগ সড়ক না থাকায় পথচারীদের ওঠানামা করতে হয় সিঁড়ি বেয়ে। নিয়ামতি ইউনিয়নের চারটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ গত দুই যুগ ধরে এ বাস্তবতাকে মেনে নিয়েছে। এ ছাড়া সেতুটির দুপাশের রেলিং ভেঙে যাওয়ায় মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। যে কোনো সময় সেতুটি ধসে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সেতুটি সমতল থেকে পাঁচ থেকে ছয় ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হয়েছে। যে কারণে সেতুটির এপাড় থেকে ওপাড়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন রুপার জোর, কৃষ্ণনগর, পালপাড়া, ঢালমারা গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রায় ৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১০ ফুট প্রস্থ নড়বড়ে এবং ভেঙে যাওয়া সেতুর সিমেন্টের ঢালাই দেওয়া স্লিপারগুলো অনেক আগেই ভেঙে গেছে। ক্রস অ্যাঙ্গেলগুলো মরিচা ধরে ভেঙে গিয়ে সেতুটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা চলাচলের জন্য সিমেন্টের ঢালাই দেওয়া স্লিপার না থাকায় লোহার অ্যাঙ্গেলগুলোর সঙ্গে গাছ ও কাঠের মাচা তৈরি করে বেঁধে দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীসহ সেতুটি দিয়ে চলাচলকারীরা।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ১৯৯৮ সালে পালপাড়ার সেতুটি নির্মাণ করা হলেও সেই থেকে এখন পর্যন্ত সেতুতে যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। প্রায় দুই যুগ আগে এলজিইডি এই লোহার সেতুটি নির্মাণ করে। তবে সে সময় সেতুর সঙ্গে কোনো সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেনি কর্তৃপক্ষ। পরবর্তী সময়ে এলাকাবাসী চলাচলের সুবিধার্থে নিজস্ব উদ্যোগে সেতুর উভয় পাশে সিমেন্টের সিঁড়ি নির্মাণ করেন। আজও সংযোগ সড়ক হয়নি। এই ভাঙাচোরা সেতুটি নতুন করে নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবির বলেন, নিয়ামতি খালের ওপর পালপাড়ার সেতুটি দুই যুগ আগে নির্মাণ করা হয়েছে। ওই সময় সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেনি। সেতু নির্মাণের পর থেকেই স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ প্রতিনিধিরা সংযোগ সড়কের জন্য বিভিন্ন স্থানে ধরনা দিয়েও সফল হননি। বেশ কয়েকবার এ নিয়ে উপজেলার মাসিক সভায় আলোচনা করেছি।
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. হাসনাইন হোসেন বলেন, নিয়ামতি ইউনিয়নের পালপাড়ার সেতুটি পরিদর্শন করে জনসাধারণের চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভারত সীমান্ত থেকে ২১ লাখ টাকার ভারতীয় বিভিন্ন ধরনের মাদক ও আতশবাজি আটক করেছে বিজিবি। শিবের বাজার বিওপি এবং আমানগন্ডা বিওপি’র টহল টিমের পৃথক অভিযানে অবৈধ মালামাল আটক করা হয়।
২১ মিনিট আগেআফরোজা খানম রিতা দীর্ঘ রাজনৈতিক পথপরিক্রমা, নেতৃত্ব গুণ ও সাংগঠনিক তৎপরতায় মানিকগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেছেন। মাঠের রাজনীতি থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতৃত্ব, কর্মীদের প্রতি দায়িত্বশীলতা তাকে দলের জেলা কান্ডারিতে পরিণত করেছে।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে হামলা, কক্সবাজারের চকরিয়ায় সভামঞ্চ ভাঙচুরের পর রোববার বিকেলে চট্টগ্রামের পদযাত্রা ও সমাবেশ ঘিরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থাগ্রহণ করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট থেকে শুরু করে মুরাদপুর, চকবাজার, নিউমার্কেট, আগ্রাবাদ হালিশহরসহ নগরীর প্রধান প্রধান সড়কে পদযাত্রা শেষে
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের বদরগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরই আত্মগোপণে চলে যান ১৫ লোহানীপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা রাকিব হাসান (ডলুশাহ)। পরবর্তীতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বদরগঞ্জ উপজেলার সহকারী কমিশনার ভূমি মালিহা খানম।
১ ঘণ্টা আগে