অর্থবছরের ১০ মাস
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সফলতা দেখাতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে (জুলাই’২৪-এপ্রিল’২৫) রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা। কিন্তু এ সময়ে আদায় হয়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। এ হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায় কম হয়েছে ৬৯ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায় না হওয়ার এ হার ১৯.৩৬ শতাংশ। লক্ষ্য অর্জিত না হলেও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আদায়ের হার বেড়েছে ৩.৯৬ শতাংশ। এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু বছরের মাঝপথে এসে তা কমিয়ে ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু সংশোধিত সে লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন করতে পারছে না রাজস্ব আদায়কারী সংস্থাটি। অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দশমাসে ৩৭.৫৯ শতাংশ কম হয়েছে। অর্থবছর শেষে রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ঘাটতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে চলতি মে মাসে এনবিআর বিলুপ্তিতে অধ্যাদেশ জারির পর কলম বিরতি, অবস্থান কর্মসূচি ও কর্মবিরতির কারণে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অচলাবাস্থা তৈরি হয় এনবিআরের কার্যক্রমে। রাজস্ব আদায়ে এসব কর্মসূচির প্রভাব মে মাসের রাজস্ব আদায়ে পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কম হলেও এটিকে অস্বাভাবিক নয় বলে মনে করছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা। তারা বলেন, সরকার প্রতি বছর রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে সেটি বাস্তবসম্মত হয় না। সরকারের ব্যয় কাঠামো নির্ধারণ করার পর এনবিআরকে একটা লক্ষ্যমাত্রা দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানোর দিকে সরকারের খুব একটা গুরুত্ব দেখা যায় না। কিন্তু তারপরও প্রতিবছর রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।
তবে এবার রাজস্ব আদায় কম হওয়ার পেছনে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে অর্থনৈতিক কার্যক্রমে ধীর গতি তৈরি হওয়া, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থমকে যাওয়ার পাশাপাশি বিগত সরকারের সময়ে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের অনেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাদের ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে প্রভাব পড়ার কারণে রাজস্ব আদায়েও তার প্রভাব পড়ছে বলে জানান এনবিআর কর্মকর্তারা।
রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সফলতা দেখাতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে (জুলাই’২৪-এপ্রিল’২৫) রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা। কিন্তু এ সময়ে আদায় হয়েছে ২ লাখ ৮৯ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। এ হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আদায় কম হয়েছে ৬৯ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায় না হওয়ার এ হার ১৯.৩৬ শতাংশ। লক্ষ্য অর্জিত না হলেও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রাজস্ব আদায়ের হার বেড়েছে ৩.৯৬ শতাংশ। এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু বছরের মাঝপথে এসে তা কমিয়ে ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু সংশোধিত সে লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন করতে পারছে না রাজস্ব আদায়কারী সংস্থাটি। অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দশমাসে ৩৭.৫৯ শতাংশ কম হয়েছে। অর্থবছর শেষে রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ঘাটতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে চলতি মে মাসে এনবিআর বিলুপ্তিতে অধ্যাদেশ জারির পর কলম বিরতি, অবস্থান কর্মসূচি ও কর্মবিরতির কারণে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অচলাবাস্থা তৈরি হয় এনবিআরের কার্যক্রমে। রাজস্ব আদায়ে এসব কর্মসূচির প্রভাব মে মাসের রাজস্ব আদায়ে পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কম হলেও এটিকে অস্বাভাবিক নয় বলে মনে করছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা। তারা বলেন, সরকার প্রতি বছর রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে সেটি বাস্তবসম্মত হয় না। সরকারের ব্যয় কাঠামো নির্ধারণ করার পর এনবিআরকে একটা লক্ষ্যমাত্রা দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানোর দিকে সরকারের খুব একটা গুরুত্ব দেখা যায় না। কিন্তু তারপরও প্রতিবছর রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।
তবে এবার রাজস্ব আদায় কম হওয়ার পেছনে দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে অর্থনৈতিক কার্যক্রমে ধীর গতি তৈরি হওয়া, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড থমকে যাওয়ার পাশাপাশি বিগত সরকারের সময়ে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের অনেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাদের ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে প্রভাব পড়ার কারণে রাজস্ব আদায়েও তার প্রভাব পড়ছে বলে জানান এনবিআর কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৪ ঘণ্টা আগে