
স্টাফ রিপোর্টার

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার রাত ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে তারা বিক্ষোভ শুরু করেন।
অধ্যাপক মামুন তার ফেসবুকে রাকসু হল সংসদের নারীদের শপথ গ্রহণের ছবি দিয়ে লেখেন— ‘এই ব্যক্তিগত স্বাধীনতা আমি এন্ডর্স করছি। কাল আমি এরকম ব্যক্তিগত স্বাধীনতা পরে ও হাতে নিয়ে ক্লাসে যাব। পরবো টু-কোয়ার্টার, আর হাতে থাকবে মদের বোতল। মদ তো ড্রাগ না! মদ পান করার লাইসেন্সও আমার আছে! শিবির আইসেন, সাংবাদিকরাও আইসেন!’
তার এই পোস্টের পরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। পরবর্তীতে তিনি পোস্টটি ডিলিট করে দেন। এরপরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভের ডাক দেন। হল থেকে শিক্ষার্থীরা জোহা চত্বরে জড়ো হন। তারপর সেখান থেকে পশ্চিমপাড়ায় মেয়েদের হলগুলোর সামনে দিয়ে বিক্ষোভ নিয়ে যান তারা। এসময় হল থেকে মেয়েরা যুক্ত হন বিক্ষোভে।
এসময় তারা, ‘মামুনের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘মামুনের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘মদখোরের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘তোমার আমার পরিচয় হিজাব হিজাব, হিজাব হিজাব’, ‘রাবিয়ানদের অ্যাকশন ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, জ্বালোরে জ্বালো আগুন জ্বালো" এসব স্লোগান দিতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ শেষে রাকসুর মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা হাফসা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে হিজাব বিদ্বেষীদের একটা আতুর ঘরে পরিণত হয়েছে। তাদের যতই বোঝানো হচ্ছে যে হিজাবীরাও সামনে আসতে পারে তারা ততই কটূক্তি করে আমাদেরকে বাধা দিচ্ছে। আমরা তাকে চ্যালেঞ্জ করতে চাই— সে যে মন্তব্য করেছে হুবহু তা করে দেখাক। আমরা তার কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে এখানে এসেছি। আমরা চাই না তার মতো আর এই সাহস কেউ দেখাক। তাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে নতুবা তাকে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
রাকসুর সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, শিক্ষার্থীদের অস্তিত্বে আঘাত লেগেছে, হিজাবের অস্তিত্বে আঘাত লেগেছে, মুসলমানের অস্তিত্বে আঘাত লেগেছে। যদি কোনো কিন্তু ছাড়া সে তিন মিনিট না তিন সেকেন্ড পোস্ট রেখেছে সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। আমরা আগামীকাল সাংবাদিকতা বিভাগের সামনে অবস্থান নেব। তার বর্ণনা করা অবস্থায় আমরা তাকে দেখতে চাই। তার যদি মেরুদণ্ড সোজা থাকে তাহলে সে অবশ্যই এই অবস্থায় আসবে। নাহলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আগামীকালকেই তাকে শোকজ করতে হবে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার রাত ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে তারা বিক্ষোভ শুরু করেন।
অধ্যাপক মামুন তার ফেসবুকে রাকসু হল সংসদের নারীদের শপথ গ্রহণের ছবি দিয়ে লেখেন— ‘এই ব্যক্তিগত স্বাধীনতা আমি এন্ডর্স করছি। কাল আমি এরকম ব্যক্তিগত স্বাধীনতা পরে ও হাতে নিয়ে ক্লাসে যাব। পরবো টু-কোয়ার্টার, আর হাতে থাকবে মদের বোতল। মদ তো ড্রাগ না! মদ পান করার লাইসেন্সও আমার আছে! শিবির আইসেন, সাংবাদিকরাও আইসেন!’
তার এই পোস্টের পরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। পরবর্তীতে তিনি পোস্টটি ডিলিট করে দেন। এরপরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভের ডাক দেন। হল থেকে শিক্ষার্থীরা জোহা চত্বরে জড়ো হন। তারপর সেখান থেকে পশ্চিমপাড়ায় মেয়েদের হলগুলোর সামনে দিয়ে বিক্ষোভ নিয়ে যান তারা। এসময় হল থেকে মেয়েরা যুক্ত হন বিক্ষোভে।
এসময় তারা, ‘মামুনের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে’, ‘মামুনের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘মদখোরের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘তোমার আমার পরিচয় হিজাব হিজাব, হিজাব হিজাব’, ‘রাবিয়ানদের অ্যাকশন ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, জ্বালোরে জ্বালো আগুন জ্বালো" এসব স্লোগান দিতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
বিক্ষোভ শেষে রাকসুর মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দা হাফসা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে হিজাব বিদ্বেষীদের একটা আতুর ঘরে পরিণত হয়েছে। তাদের যতই বোঝানো হচ্ছে যে হিজাবীরাও সামনে আসতে পারে তারা ততই কটূক্তি করে আমাদেরকে বাধা দিচ্ছে। আমরা তাকে চ্যালেঞ্জ করতে চাই— সে যে মন্তব্য করেছে হুবহু তা করে দেখাক। আমরা তার কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে এখানে এসেছি। আমরা চাই না তার মতো আর এই সাহস কেউ দেখাক। তাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে নতুবা তাকে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
রাকসুর সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, শিক্ষার্থীদের অস্তিত্বে আঘাত লেগেছে, হিজাবের অস্তিত্বে আঘাত লেগেছে, মুসলমানের অস্তিত্বে আঘাত লেগেছে। যদি কোনো কিন্তু ছাড়া সে তিন মিনিট না তিন সেকেন্ড পোস্ট রেখেছে সেটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। আমরা আগামীকাল সাংবাদিকতা বিভাগের সামনে অবস্থান নেব। তার বর্ণনা করা অবস্থায় আমরা তাকে দেখতে চাই। তার যদি মেরুদণ্ড সোজা থাকে তাহলে সে অবশ্যই এই অবস্থায় আসবে। নাহলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আগামীকালকেই তাকে শোকজ করতে হবে।

স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপা নিয়ে ভয়াবহ দুর্নীতির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। পতিত আওয়ামী সরকারের সময়ে প্রতি শিক্ষাবর্ষের বই ছাপতে সরকারের বরাদ্দ থেকে নানা কৌশলে শত শত কোটি টাকা সংশ্লিষ্ট মহল লুটপাট করেছে বলে অভিযোগ আছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা এখন থেকে তাদের অভিভাবকদের পছন্দের মোবাইল ব্যাংকিং হিসাবে যাবে। আগে পুরো অর্থ যেত শুধু নগদের হিসাবে। নগদের সঙ্গে আগের একক চুক্তিটি বাতিল করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
১২ ঘণ্টা আগে
সব ধরনের জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে ‘মিড ডে মিল’কর্মসূচির আওতায় আগামী নভেম্বর থেকেই দেশের ১৬৫ উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদের পুষ্টিকর খাবার দেয়া শুরু হচ্ছে। এতে ১৬৫ উপজেলার প্রাইমারি স্কুলগুলোর ৩১ লাখ ৩০ হাজার শিশুকে দেশীয় ফলসহ ডিম, দুধ, কলা, পাউরুটি ও বিস্কিট দেয়া হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের জন্য বড় সুখবর নিয়ে এসেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অধীন সব সরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান থেকে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নেয়া প্রশিক্ষণার্থীদের দৈনিক প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ানো হচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগে