
প্রতিনিধি, কুবি

সহপাঠীকে মারধর করায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) এক শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। তার নাম আকরাম হোসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন। পড়েন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২৩-২৪ সেশনে। কুবি প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে আকরাম তার সহপাঠী শাহপরান হোসাইনকে মারধর করেন। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। পরে আহত শাহপরান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির কাছে অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পাওয়ার পর গঠিত তদন্ত কমিটি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শৃঙ্খলা বোর্ডে প্রতিবেদন দেয়। শৃঙ্খলা বোর্ড আলোচনার ভিত্তিতে আকরামকে আজীবন হল থেকে বহিষ্কার এবং বিশ্ববিদ্যালয় বা বিভাগের কোনো সংগঠনের সদস্য না করার সুপারিশ করে। একই সঙ্গে অভিযুক্ত দুই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় বা বিভাগের কোনো ক্রীড়া কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এছাড়া সাত কার্যদিবসের মধ্যে অভিভাবকের উপস্থিতিতে বিভাগীয় প্রধানের তত্ত্বাবধানে উভয় শিক্ষার্থীকে মুচলেকা দিতে হবে। মুচলেকায় উল্লেখ থাকবে, আকরাম ভবিষ্যতে এমন ঘটনায় জড়ালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে। আর শাহপরান যদি অন্যকে প্ররোচিত করেন, তবে তাকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম বলেন, ‘আকরাম প্রশাসনিক ভবনের সামনে শাহপরানকে মারধর করেন। তদন্তে দেখা গেছে, শাহপরানের প্ররোচনায় আকরাম ক্যামেরার সামনে এমন কাজ করেন। শৃঙ্খলা কমিটি অভিযোগের মাত্রা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
সম্পাদনা: আব্দুর রাজ্জাক

সহপাঠীকে মারধর করায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) এক শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। তার নাম আকরাম হোসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন। পড়েন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২৩-২৪ সেশনে। কুবি প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে আকরাম তার সহপাঠী শাহপরান হোসাইনকে মারধর করেন। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। পরে আহত শাহপরান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির কাছে অভিযোগ করেন।
অভিযোগ পাওয়ার পর গঠিত তদন্ত কমিটি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শৃঙ্খলা বোর্ডে প্রতিবেদন দেয়। শৃঙ্খলা বোর্ড আলোচনার ভিত্তিতে আকরামকে আজীবন হল থেকে বহিষ্কার এবং বিশ্ববিদ্যালয় বা বিভাগের কোনো সংগঠনের সদস্য না করার সুপারিশ করে। একই সঙ্গে অভিযুক্ত দুই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় বা বিভাগের কোনো ক্রীড়া কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এছাড়া সাত কার্যদিবসের মধ্যে অভিভাবকের উপস্থিতিতে বিভাগীয় প্রধানের তত্ত্বাবধানে উভয় শিক্ষার্থীকে মুচলেকা দিতে হবে। মুচলেকায় উল্লেখ থাকবে, আকরাম ভবিষ্যতে এমন ঘটনায় জড়ালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে। আর শাহপরান যদি অন্যকে প্ররোচিত করেন, তবে তাকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল হাকিম বলেন, ‘আকরাম প্রশাসনিক ভবনের সামনে শাহপরানকে মারধর করেন। তদন্তে দেখা গেছে, শাহপরানের প্ররোচনায় আকরাম ক্যামেরার সামনে এমন কাজ করেন। শৃঙ্খলা কমিটি অভিযোগের মাত্রা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
সম্পাদনা: আব্দুর রাজ্জাক

প্রতিষ্ঠার দুই দশক পর ছাত্রপ্রতিনিধি নির্বাচনের উদ্যোগ নিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদের (কুকসু) খসড়া গঠনতন্ত্র। এতে বারণ করা হয়েছে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগকে। সে হিসেবে এই সংগঠনের কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না।
২ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে আবারও এক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নির্মাণাধীন দশ তালা বিশিষ্ট চতুর্থ শ্রেণির স্টাফ কোয়ার্টারের ভবন থেকে পড়ে এই ঘটনা ঘটে। নিহত শ্রমিকের নাম রাকিব (২৬)।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা জাতীয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক ফয়সাল মুরাদ। তবে কিছুক্ষণ পরই পোস্টটি নিজের টাইমলাইন থেকে মুছে ফেলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) পুনর্গঠনের মাধ্যমে নবগঠিত ছাত্র সংগঠন ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ তাদের কেন্দ্রীয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখার কমিটি ঘোষণা করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে