
স্টাফ রিপোর্টার

চলতি বছরের নভেম্বরের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের ১০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ডিজিটালাইজড করা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
গতকাল শুক্রবার মিরপুর শাক্যমুনি বৌদ্ধ বিহারে আয়োজিত কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। সরকার পার্বত্য অঞ্চলে মানসম্মত শিক্ষা ও জীবনযাত্রার উন্নয়ন বাস্তবায়নের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে ইতোমধ্যে অধিকাংশ স্থানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম চালু করা হয়েছে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ডিজিটাল কার্যক্রম সম্পন্ন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বছরের নভেম্বরের মধ্যে ১০০টি স্কুলে ডিজিটাল কার্যক্রম চালু করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে টেকসই উন্নয়নের জন্য মানসম্মত শিক্ষা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বলেন, আমাদের পার্বত্য অঞ্চলের ছেলে মেয়েরা ভালো করছে, সুযোগ পেলে আরও ভালো করবে।
লাইভলিহুড ডেভেলপমেন্টকে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা হিসেবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নয়ন অপরিহার্য। পার্বত্য চট্টগ্রামে এখনো মানসম্মত স্কিম গ্রহণ করা হয়নি, তাই সংশ্লিষ্টদের বাস্তবসম্মত ও লাইভলিহুড ভিত্তিক স্কিম গ্রহণের নির্দেশ দেন উপদেষ্টা।
তিনি জানান, আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সঠিক উদ্যোগ স্থানীয় অর্থনীতিকে সচল করতে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও জানান, লাইভলিহুড ডেভেলপমেন্টে মোট বরাদ্দের ৪০% ব্যয় করা হবে এবং প্রকল্পের অর্থ যথাযথভাবে ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের জন্য বরাদ্দকৃত ৫৩০ কোটি টাকা ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদের মাঝে যথাযথভাবে বণ্টন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

চলতি বছরের নভেম্বরের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের ১০০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ডিজিটালাইজড করা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
গতকাল শুক্রবার মিরপুর শাক্যমুনি বৌদ্ধ বিহারে আয়োজিত কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। সরকার পার্বত্য অঞ্চলে মানসম্মত শিক্ষা ও জীবনযাত্রার উন্নয়ন বাস্তবায়নের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে ইতোমধ্যে অধিকাংশ স্থানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম চালু করা হয়েছে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ডিজিটাল কার্যক্রম সম্পন্ন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ বছরের নভেম্বরের মধ্যে ১০০টি স্কুলে ডিজিটাল কার্যক্রম চালু করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে টেকসই উন্নয়নের জন্য মানসম্মত শিক্ষা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বলেন, আমাদের পার্বত্য অঞ্চলের ছেলে মেয়েরা ভালো করছে, সুযোগ পেলে আরও ভালো করবে।
লাইভলিহুড ডেভেলপমেন্টকে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা হিসেবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নয়ন অপরিহার্য। পার্বত্য চট্টগ্রামে এখনো মানসম্মত স্কিম গ্রহণ করা হয়নি, তাই সংশ্লিষ্টদের বাস্তবসম্মত ও লাইভলিহুড ভিত্তিক স্কিম গ্রহণের নির্দেশ দেন উপদেষ্টা।
তিনি জানান, আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সঠিক উদ্যোগ স্থানীয় অর্থনীতিকে সচল করতে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও জানান, লাইভলিহুড ডেভেলপমেন্টে মোট বরাদ্দের ৪০% ব্যয় করা হবে এবং প্রকল্পের অর্থ যথাযথভাবে ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের জন্য বরাদ্দকৃত ৫৩০ কোটি টাকা ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদের মাঝে যথাযথভাবে বণ্টন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রধান বিচারপতি রেফাত আহমেদ বিচার বিভাগের কাঠামোগত সংস্কারের প্রশ্নে এক নতুন বাস্তবতার দিক উন্মোচন করেন। তার ঘোষিত ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ, ২০২৫’–এর মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রশাসনিক স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা তুলে ধরেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, চিড়িয়াখানায় থাকা প্রাণিগুলোর যত্ন নেওয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। প্রাণিদের প্রতি মানবিক আচরণের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রাণিজগতে ইতিবাচক অবদান
২ ঘণ্টা আগে
গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, ফ্যাসিবাদ পরাজিত হলেও তার ছায়া মাঝে মাঝেই ফিরে আসে। তাই নতুন বাংলাদেশ গঠনের সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের চালু থাকা নিউমুরিং টার্মিনালসহ ভবিষ্যতে নতুন তিনটি টার্মিনাল নির্মাণ ও সেগুলোর পরিচালনা বিদেশি কোম্পানি হাতে চলে যাচ্ছে। এমন তথ্য জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক। বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া এবং একই সঙ্গে ট্যারিফ বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে যখন নানা আলোচনা চলছে, তখন এমন
৩ ঘণ্টা আগে