জুলাই ঐক্যের বিবৃতি
আমার দেশ অনলাইন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বিকাল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন, আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ও ভারতীয় এজেন্টরা সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য নানাভাবে অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে জুলাই ঐক্য।
সংগঠনটি আরও বলেছে, সাধারণ শিক্ষার্থীরা যেভাবে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিয়েছে; একইভাবে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা ছাড়াই ফলাফল নিয়ে নতুন নেতৃত্বকে গ্রহণ করে নেবেন তারা।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্ম জুলাই ঐক্য মনে করে, সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সুষ্ঠভাবে ডাকসুর নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে; যা আগামী দিনের ছাত্র সংসদ নির্বাচন এবং জাতীয় নির্বাচনে মডেল হিসেবে থাকবে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সহযোগী সাংবাদিক সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের তথ্য সংগ্রহ করেছে জুলাই ঐক্য। যেখানে প্রতিটি কেন্দ্র দু-একটি কথিত বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া পুরো নির্বাচন হয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে।
ভোট গ্রহণ শেষে বিভিন্ন মাধ্যম জুলাই ঐক্য জানতে পেড়েছে, পরাজয় নিশ্চিত জেনে কিছু কিছু প্রার্থী ফলাফল প্রত্যাখান করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। জুলাই ঐক্য মনে করে, এসব কাজ করে সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মাধ্যমে তারা ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। আধিপত্যবাদ যেভাবে হাসিনার মতো স্বৈরাচারকে তৈরি করেছিল তারাই বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে ধ্বংস করতে চায়। ডাকসুর ভোট গ্রহণ বানচাল করতে না পাড়লেও ভারতপন্থিরা ফলাফল বয়কট কিংবা কথিত অপ্রমাণিত অভিযোগ সমানে এনে সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। এই নির্বাচনের ফলাফল বানচালের মধ্য দিয়ে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করাতে চায় ভারতপন্থিরা।
জুলাই ঐক্য চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল; সবসময় পাশে থাকবে। ডাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচনের ফলাফলকে কেন্দ্র করে বিদেশি এজেন্সি এবং বাম বা যে কোনো ভারতপন্থি দল বিশৃঙ্খলা পরিবেশ তৈরি করলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে তা মোকাবিলা করা হবে।
আমরা দেখতে পারছি, আজ সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আশপাশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা অবস্থান করেছে। জুলাই ঐক্য মনে করে, এসব অবস্থান ডাকসুর শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে শেষ সময়ে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। তাই প্রশাসনকে দ্রুত কঠোরভাবে এসব অবস্থানকারীদের দমন করতে হবে। অন্যথায় কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা তৈরি হলে সকল দায়ভার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেই বহন করতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বিকাল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন, আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ও ভারতীয় এজেন্টরা সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য নানাভাবে অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে জুলাই ঐক্য।
সংগঠনটি আরও বলেছে, সাধারণ শিক্ষার্থীরা যেভাবে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিয়েছে; একইভাবে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা ছাড়াই ফলাফল নিয়ে নতুন নেতৃত্বকে গ্রহণ করে নেবেন তারা।
চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্ম জুলাই ঐক্য মনে করে, সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সুষ্ঠভাবে ডাকসুর নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে; যা আগামী দিনের ছাত্র সংসদ নির্বাচন এবং জাতীয় নির্বাচনে মডেল হিসেবে থাকবে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সহযোগী সাংবাদিক সংগঠনের মাধ্যমে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের তথ্য সংগ্রহ করেছে জুলাই ঐক্য। যেখানে প্রতিটি কেন্দ্র দু-একটি কথিত বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া পুরো নির্বাচন হয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে।
ভোট গ্রহণ শেষে বিভিন্ন মাধ্যম জুলাই ঐক্য জানতে পেড়েছে, পরাজয় নিশ্চিত জেনে কিছু কিছু প্রার্থী ফলাফল প্রত্যাখান করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। জুলাই ঐক্য মনে করে, এসব কাজ করে সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মাধ্যমে তারা ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। আধিপত্যবাদ যেভাবে হাসিনার মতো স্বৈরাচারকে তৈরি করেছিল তারাই বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে ধ্বংস করতে চায়। ডাকসুর ভোট গ্রহণ বানচাল করতে না পাড়লেও ভারতপন্থিরা ফলাফল বয়কট কিংবা কথিত অপ্রমাণিত অভিযোগ সমানে এনে সুষ্ঠু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। এই নির্বাচনের ফলাফল বানচালের মধ্য দিয়ে দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করাতে চায় ভারতপন্থিরা।
জুলাই ঐক্য চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল; সবসময় পাশে থাকবে। ডাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচনের ফলাফলকে কেন্দ্র করে বিদেশি এজেন্সি এবং বাম বা যে কোনো ভারতপন্থি দল বিশৃঙ্খলা পরিবেশ তৈরি করলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে তা মোকাবিলা করা হবে।
আমরা দেখতে পারছি, আজ সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের আশপাশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা অবস্থান করেছে। জুলাই ঐক্য মনে করে, এসব অবস্থান ডাকসুর শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে শেষ সময়ে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। তাই প্রশাসনকে দ্রুত কঠোরভাবে এসব অবস্থানকারীদের দমন করতে হবে। অন্যথায় কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা তৈরি হলে সকল দায়ভার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেই বহন করতে হবে।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে