মামলা প্রত্যাহারে দাবি
স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকে জুলাই যোদ্ধারা শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সংঘষের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা প্রার্থনা করার পাশাপাশি ওই ঘটনায় দায়েরকৃত ৪টি মামলা প্রত্যাহারে কমিশনের সহায়তা চায়। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জুলাই যোদ্ধাদের কমিশনের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণকৃত সব দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে এবং তাদের সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে সহায়তা করবে।
সোমবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক নিয়ে কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরীর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।
বৈঠকে জুলাই যোদ্ধারা ১৭ অক্টোবরের জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগের সংঘর্ষের ঘটনার প্রসঙ্গ বৈঠকে তুলে ধরেন জানিয়ে এতে বলা হয়, তারা জানান, ঘটনাটি তাদের জন্য সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত ছিল। তারা বলেন, জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় তারা কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা ঘটাতে যাননি; বরং তাদের ন্যায্য দাবিগুলো তুলে ধরার জন্যই সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন। তবে সেই সময় কিছু বহিরাগত ব্যক্তি সেখানে অনুপ্রবেশ করে মারামারি ও ভাঙচুরে জড়িত হন, যাদের মধ্যে ২০ থেকে ২৫ জনের পরিচয় তারা চিহ্নিত করেছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে জুলাই যোদ্ধারা কমিশনকে জানান, তাদের অনেকেই স্বাস্থ্য কার্ড থাকা সত্ত্বেও গত কোরবানি ঈদের পর থেকে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তারা এ অবস্থাকে অত্যন্ত দুঃখজনক ও অমানবিক বলে উল্লেখ করেন। এ সময় তারা আহত জুলাই যোদ্ধাদের সর্বাবস্থায় চিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি লিখিত নির্দেশনা দেশের সকল হাসপাতালে প্রেরণের দাবির বিষয়ে কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পাশাপাশি জুলাই পরিবারের সদস্যদের আইনি সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতি জোর দেন। এছাড়া, প্রত্যেক জুলাই যোদ্ধাকে একটি নির্দিষ্ট পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড) প্রদানের বিষয়েও তারা গুরুত্বারোপ করেন।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া এবং জাতীয় ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। জুলাই যোদ্ধাদের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদলের হয়ে উপস্থিত ছিলেন মো. সোহাগ মাহমুদ, কামরুল হাসান, মো : আল-আমিন, মুস্তাঈন বিল্লাহ হাবিবী, হাসিবুল হাসান জিসান, মারুফা মায়া, আহাদুল ইসলাম, মাজেদুল হক শান্ত, মো. সাগর উদ্দিন, মো : দুলাল খান, মো. নাহিদুজ্জামান, ইমরান খান, নুসরাত জাহান।
জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকে জুলাই যোদ্ধারা শুক্রবার সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সংঘষের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা প্রার্থনা করার পাশাপাশি ওই ঘটনায় দায়েরকৃত ৪টি মামলা প্রত্যাহারে কমিশনের সহায়তা চায়। কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জুলাই যোদ্ধাদের কমিশনের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণকৃত সব দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে এবং তাদের সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে সহায়তা করবে।
সোমবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক নিয়ে কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা পবন চৌধুরীর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।
বৈঠকে জুলাই যোদ্ধারা ১৭ অক্টোবরের জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আগের সংঘর্ষের ঘটনার প্রসঙ্গ বৈঠকে তুলে ধরেন জানিয়ে এতে বলা হয়, তারা জানান, ঘটনাটি তাদের জন্য সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত ছিল। তারা বলেন, জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় তারা কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা ঘটাতে যাননি; বরং তাদের ন্যায্য দাবিগুলো তুলে ধরার জন্যই সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন। তবে সেই সময় কিছু বহিরাগত ব্যক্তি সেখানে অনুপ্রবেশ করে মারামারি ও ভাঙচুরে জড়িত হন, যাদের মধ্যে ২০ থেকে ২৫ জনের পরিচয় তারা চিহ্নিত করেছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে জুলাই যোদ্ধারা কমিশনকে জানান, তাদের অনেকেই স্বাস্থ্য কার্ড থাকা সত্ত্বেও গত কোরবানি ঈদের পর থেকে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তারা এ অবস্থাকে অত্যন্ত দুঃখজনক ও অমানবিক বলে উল্লেখ করেন। এ সময় তারা আহত জুলাই যোদ্ধাদের সর্বাবস্থায় চিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি লিখিত নির্দেশনা দেশের সকল হাসপাতালে প্রেরণের দাবির বিষয়ে কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পাশাপাশি জুলাই পরিবারের সদস্যদের আইনি সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতি জোর দেন। এছাড়া, প্রত্যেক জুলাই যোদ্ধাকে একটি নির্দিষ্ট পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড) প্রদানের বিষয়েও তারা গুরুত্বারোপ করেন।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া এবং জাতীয় ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। জুলাই যোদ্ধাদের ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদলের হয়ে উপস্থিত ছিলেন মো. সোহাগ মাহমুদ, কামরুল হাসান, মো : আল-আমিন, মুস্তাঈন বিল্লাহ হাবিবী, হাসিবুল হাসান জিসান, মারুফা মায়া, আহাদুল ইসলাম, মাজেদুল হক শান্ত, মো. সাগর উদ্দিন, মো : দুলাল খান, মো. নাহিদুজ্জামান, ইমরান খান, নুসরাত জাহান।
মসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
২৬ মিনিট আগেতৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজ করবে- আমরা এটাই মনে করি। মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের কাজ করবে। তবে সরকারের পক্ষে তাদের সবকিছু মেনে নেওয়া কখনোই সম্ভব হবে না।
৪৩ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষ আদেশের খসড়া আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
২ ঘণ্টা আগেদেশে গত একযুগে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে এক লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত এবং এক লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছেন। ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতাহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
৩ ঘণ্টা আগে