
আমার দেশ অনলাইন

বিশিষ্ট ইসলামী বক্তা ডা. জাকির নায়েকের নভেম্বরে ঢাকায় আসার কথা রয়েছে। তুলানামূলক ধর্মতত্ত্ববিদ বিশ্বখ্যাত এই স্কলার বাংলাদেশে আসবেন এমন খবরেই গাত্রদাহ শুরু হয়েছে ভারতের।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘জাকির নায়েক একজন পলাতক আসামি। তিনি ভারতে ওয়ান্টেড। তাই আমরা আশা করি, তিনি যেখানেই যান না কেন, সংশ্লিষ্ট দেশ তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে এবং আমাদের নিরাপত্তা উদ্বেগের বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখবে।’
২০১৬ সালের আগ পর্যন্ত জাকির নায়েক ভারতেই অবস্থান করছিলেন। বিভিন্ন ইসলামিক অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন তিনি। তবে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে ‘ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচার’ ও একাধিক অর্থ পাচারের মামলা করা হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় তার নিয়ন্ত্রিত চ্যানেল পিস টিভির সম্প্রচার।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে ভারত ছেড়ে মালয়েশিয়ায় চলে যান জাকির নায়েক। সেখানে তিনি স্থায়ীভাবে থাকার অনুমতি পান।
ভারতে ফেরা প্রসঙ্গে জাকির নায়েক একাধিকবার বলেছেন, ‘আমি ভারতে ফিরে যাব না, যতক্ষণ না ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা পাই।’ মালয়েশিয়ায় থাকায় ভারতের বিচারিক আওতার বাইরে আছেন তিনি।
ডা. জাকির নায়েক আগামী ২৮ ও ২৯ নভেম্বর বাংলাদেশের একটি দাতব্য অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন বলে জানা গেছে। স্পার্ক ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের আয়োজনে অনুষ্ঠানটির স্থান হতে পারে আগারগাঁও এলাকায়।
ভারতের দেখাদেখি বাংলাদেশও জাকির নায়েকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। ২০১৬ সালে ঢাকার হলি আর্টিজান হামলার পর অন্তত দুই হামলাকারী ‘জাকির নায়েকের বক্তৃতা থেকে অনুপ্রাণিত’ ছিল বলে খবর প্রকাশের পর তার বাংলাদেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। তবে শেখ হাসিনার পতনের পর সেই নিষেধাজ্ঞাও শিথিল হয়ে গেছে।
ভারতের দৃষ্টিতে জাকির নায়েক একজন পলাতক আসামি। তাই দেশটি চাইছে, তিনি বাংলাদেশে আসলে তাকে দিল্লির হাতে তুলে দিতে। কিন্তু বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট পালিয়ে গিয়ে সেদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখান থেকে তিনি দেশ বিরোধী বিভিন্ন বক্তব্য দিচ্ছেন। বাংলাদেশ তাকে ফেরত চেয়ে চিঠি দিলেও দিল্লি কোনো উত্তর দেয়নি।

বিশিষ্ট ইসলামী বক্তা ডা. জাকির নায়েকের নভেম্বরে ঢাকায় আসার কথা রয়েছে। তুলানামূলক ধর্মতত্ত্ববিদ বিশ্বখ্যাত এই স্কলার বাংলাদেশে আসবেন এমন খবরেই গাত্রদাহ শুরু হয়েছে ভারতের।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘জাকির নায়েক একজন পলাতক আসামি। তিনি ভারতে ওয়ান্টেড। তাই আমরা আশা করি, তিনি যেখানেই যান না কেন, সংশ্লিষ্ট দেশ তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে এবং আমাদের নিরাপত্তা উদ্বেগের বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখবে।’
২০১৬ সালের আগ পর্যন্ত জাকির নায়েক ভারতেই অবস্থান করছিলেন। বিভিন্ন ইসলামিক অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন তিনি। তবে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের আমলে তার বিরুদ্ধে ‘ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচার’ ও একাধিক অর্থ পাচারের মামলা করা হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় তার নিয়ন্ত্রিত চ্যানেল পিস টিভির সম্প্রচার।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে ভারত ছেড়ে মালয়েশিয়ায় চলে যান জাকির নায়েক। সেখানে তিনি স্থায়ীভাবে থাকার অনুমতি পান।
ভারতে ফেরা প্রসঙ্গে জাকির নায়েক একাধিকবার বলেছেন, ‘আমি ভারতে ফিরে যাব না, যতক্ষণ না ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা পাই।’ মালয়েশিয়ায় থাকায় ভারতের বিচারিক আওতার বাইরে আছেন তিনি।
ডা. জাকির নায়েক আগামী ২৮ ও ২৯ নভেম্বর বাংলাদেশের একটি দাতব্য অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন বলে জানা গেছে। স্পার্ক ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের আয়োজনে অনুষ্ঠানটির স্থান হতে পারে আগারগাঁও এলাকায়।
ভারতের দেখাদেখি বাংলাদেশও জাকির নায়েকের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। ২০১৬ সালে ঢাকার হলি আর্টিজান হামলার পর অন্তত দুই হামলাকারী ‘জাকির নায়েকের বক্তৃতা থেকে অনুপ্রাণিত’ ছিল বলে খবর প্রকাশের পর তার বাংলাদেশে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। তবে শেখ হাসিনার পতনের পর সেই নিষেধাজ্ঞাও শিথিল হয়ে গেছে।
ভারতের দৃষ্টিতে জাকির নায়েক একজন পলাতক আসামি। তাই দেশটি চাইছে, তিনি বাংলাদেশে আসলে তাকে দিল্লির হাতে তুলে দিতে। কিন্তু বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট পালিয়ে গিয়ে সেদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখান থেকে তিনি দেশ বিরোধী বিভিন্ন বক্তব্য দিচ্ছেন। বাংলাদেশ তাকে ফেরত চেয়ে চিঠি দিলেও দিল্লি কোনো উত্তর দেয়নি।


ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যারা সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যান্ডউইথ নিয়ে অর্থ পরিশোধ না করে কৌশলে অন্য আইটিসি বা আইআইজিতে স্থানান্তর হয়েছে কিংবা ভুয়া চেক প্রদানের মাধ্যমে প্রতারণা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম ইতোমধ্যে সরকারের হাতে এসেছে।
১৩ মিনিট আগে
চলতি বছর রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল থেকে প্রায় তিন হাজার আওয়ামী লীগ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত) নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে
গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন। যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে। কোন শক্তি এটিকে পেছাতে পারবে না। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব কথা বলেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, যদি আজকাল বিজিএমইএ-এর প্রেস রিলিজগুলো পড়েন, তবে মনে হবে যেন প্রতিটি কারখানা বন্ধ হওয়া সরকারের ব্যর্থতা—যেন কর্তৃপক্ষ তাদের ‘বাঁচাতে’ না পারার জন্য দোষী। সমস্যা হলো—এই লোকগুলোর কেউ কেউ মনে করে তারাই শহরের একমাত্র বুদ্ধিমান। আর বাদবাকি সব আবুল।
৫ ঘণ্টা আগে