বিইএমএসএএফের সাথে সাক্ষাৎকালে শিক্ষা উপদেষ্টা
স্টাফ রিপোর্টার
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার বলেছেন, বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা আমাদের জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাদের নিবন্ধন, সনদ ও উচ্চশিক্ষায় অগ্রগতির বিষয়গুলোকে সুশৃঙ্খল ও স্বচ্ছভাবে নিশ্চিত করা জরুরি। এজন্য অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় শিক্ষাক্রমের সঙ্গে সমন্বয় করে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল অ্যাসিস্ট্যান্স ফাউন্ডেশন (বিইএমএসএএফ) -এর একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এসময় বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর বিদ্যমান সমস্যা ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরে।
প্রতিনিধিদল জানায়, বর্তমানে ইংরেজি মাধ্যমে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে Edexcel এবং CAIE (ক্যামব্রিজ অ্যাসেসমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন) পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) করে থাকে। শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগতভাবেও নিবন্ধনের সুযোগ পান। তবে স্কুলভিত্তিক সনদ না থাকলে উচ্চশিক্ষায় ভর্তির ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। অনেক শিক্ষার্থী এ ক্ষেত্রে এমন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করেন, যেগুলোর প্রকৃত অস্তিত্ব নেই। এতে ভবিষ্যতে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
এই প্রেক্ষাপটে প্রতিনিধিদল অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআআআইএন (এডুকেশনাল ইনস্টিটিউশন আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার) ব্যবহার করে এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) অনুমোদন সাপেক্ষে Edexcel ও CAIE-এর নিবন্ধনের ব্যবস্থা করার দাবি জানায়। পাশাপাশি নবম শ্রেণি থেকে প্রাক-নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালুরও প্রস্তাব দেয়।
প্রতিনিধিরা আরও বলেন, স্কুল চলাকালীন সময়ে কোচিং সেন্টারের কার্যক্রম চালু থাকায় শিক্ষার্থীরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, শৃঙ্খলাবোধ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। তাই এ সময়ে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার দাবি জানান তারা।
এছাড়া, Edexcel এবং CAIE পরীক্ষার নিবন্ধন ফি অত্যধিক হওয়ায় তা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রতিনিধিরা। তারা নিবন্ধন ফি সহনীয় পর্যায়ে আনার অনুরোধ জানান।
প্রতিনিধিদল দেশের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আওতাভুক্ত স্কুল, মাদ্রাসা এবং কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইংলিশ স্পিকিং ক্লাব গঠনে সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন। তাদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে এবং ভবিষ্যৎ দক্ষ মানবসম্পদ গঠনে অবদান রাখবে।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার বলেছেন, বাংলাদেশে ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা আমাদের জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাদের নিবন্ধন, সনদ ও উচ্চশিক্ষায় অগ্রগতির বিষয়গুলোকে সুশৃঙ্খল ও স্বচ্ছভাবে নিশ্চিত করা জরুরি। এজন্য অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় শিক্ষাক্রমের সঙ্গে সমন্বয় করে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল অ্যাসিস্ট্যান্স ফাউন্ডেশন (বিইএমএসএএফ) -এর একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এসময় বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর বিদ্যমান সমস্যা ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরে।
প্রতিনিধিদল জানায়, বর্তমানে ইংরেজি মাধ্যমে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে Edexcel এবং CAIE (ক্যামব্রিজ অ্যাসেসমেন্ট ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন) পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) করে থাকে। শিক্ষার্থীরা ব্যক্তিগতভাবেও নিবন্ধনের সুযোগ পান। তবে স্কুলভিত্তিক সনদ না থাকলে উচ্চশিক্ষায় ভর্তির ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। অনেক শিক্ষার্থী এ ক্ষেত্রে এমন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করেন, যেগুলোর প্রকৃত অস্তিত্ব নেই। এতে ভবিষ্যতে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
এই প্রেক্ষাপটে প্রতিনিধিদল অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইআআআইএন (এডুকেশনাল ইনস্টিটিউশন আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার) ব্যবহার করে এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) অনুমোদন সাপেক্ষে Edexcel ও CAIE-এর নিবন্ধনের ব্যবস্থা করার দাবি জানায়। পাশাপাশি নবম শ্রেণি থেকে প্রাক-নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালুরও প্রস্তাব দেয়।
প্রতিনিধিরা আরও বলেন, স্কুল চলাকালীন সময়ে কোচিং সেন্টারের কার্যক্রম চালু থাকায় শিক্ষার্থীরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, শৃঙ্খলাবোধ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। তাই এ সময়ে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার দাবি জানান তারা।
এছাড়া, Edexcel এবং CAIE পরীক্ষার নিবন্ধন ফি অত্যধিক হওয়ায় তা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে উল্লেখ করেন প্রতিনিধিরা। তারা নিবন্ধন ফি সহনীয় পর্যায়ে আনার অনুরোধ জানান।
প্রতিনিধিদল দেশের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আওতাভুক্ত স্কুল, মাদ্রাসা এবং কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইংলিশ স্পিকিং ক্লাব গঠনে সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন। তাদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের ইংরেজি দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে এবং ভবিষ্যৎ দক্ষ মানবসম্পদ গঠনে অবদান রাখবে।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
১১ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ও বনানীতে পৃথক ঘটনায় দুই অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগেনতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে