স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা আজ (মঙ্গলবার) শুরু হয়েছে। প্রধান রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন প্রার্থীদের জন্য বিস্তৃত নির্দেশনা ঘোষণা করেছেন।
প্রার্থীদের পোস্টার ব্যবহারে কঠোর বিধিনিষেধ মানতে হবে। কেবল সাদা-কালো পোস্টার ছাপানো যাবে, যেখানে প্রার্থীদের নিজের ছবি থাকবে। রঙিন প্রচারসামগ্রী পুরো প্রচারণা জুড়েই নিষিদ্ধ থাকবে।
ক্যাম্পাসের স্থাপনা, দেয়াল, যানবাহন, বেড়া, গাছ বা বিদ্যুৎ-টেলিফোনের খুঁটিতে কোনো প্রচারসামগ্রী লাগানো যাবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রচারসামগ্রী নষ্ট করা গুরুতর নির্বাচনী অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
২৬ আগস্ট থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ছাত্রী হলে নারী প্রার্থীরা প্রচারণা চালাতে পারবেন। একই সময়ে ছাত্র হলে রাত ১১টা পর্যন্ত প্রচারণা করার সুযোগ থাকবে।
প্রচারকালে সামাজিক, আর্থিক বা সেবামূলক কার্যক্রম সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। প্রচারণা সীমিত থাকবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, পোস্টার, ব্যানার এবং একাডেমিক ভবনের সামনে সরাসরি প্রচারণায়।
ধর্মীয় সমাবেশ বা উপাসনালয়ে প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এসব নিয়ম ভাঙলে নির্বাচনী আচরণবিধির ১৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
আজ সকাল ১১টায় সিনেট হলে ভিপি, জিএস ও এজিএস প্রার্থীদের সঙ্গে আচরণবিধি নিয়ে বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটের দিনে শিক্ষার্থীদের বৈধ পরিচয়পত্র—হল কার্ড, বিশ্ববিদ্যালয় আইডি, লাইব্রেরি কার্ড বা পে-ইন স্লিপ প্রদর্শন করতে হবে।
প্রচারকাল ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে এবং এই সময়ে প্রার্থীদের কঠোরভাবে নির্দেশনা মানতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা আজ (মঙ্গলবার) শুরু হয়েছে। প্রধান রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন প্রার্থীদের জন্য বিস্তৃত নির্দেশনা ঘোষণা করেছেন।
প্রার্থীদের পোস্টার ব্যবহারে কঠোর বিধিনিষেধ মানতে হবে। কেবল সাদা-কালো পোস্টার ছাপানো যাবে, যেখানে প্রার্থীদের নিজের ছবি থাকবে। রঙিন প্রচারসামগ্রী পুরো প্রচারণা জুড়েই নিষিদ্ধ থাকবে।
ক্যাম্পাসের স্থাপনা, দেয়াল, যানবাহন, বেড়া, গাছ বা বিদ্যুৎ-টেলিফোনের খুঁটিতে কোনো প্রচারসামগ্রী লাগানো যাবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর প্রচারসামগ্রী নষ্ট করা গুরুতর নির্বাচনী অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
২৬ আগস্ট থেকে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ছাত্রী হলে নারী প্রার্থীরা প্রচারণা চালাতে পারবেন। একই সময়ে ছাত্র হলে রাত ১১টা পর্যন্ত প্রচারণা করার সুযোগ থাকবে।
প্রচারকালে সামাজিক, আর্থিক বা সেবামূলক কার্যক্রম সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। প্রচারণা সীমিত থাকবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, পোস্টার, ব্যানার এবং একাডেমিক ভবনের সামনে সরাসরি প্রচারণায়।
ধর্মীয় সমাবেশ বা উপাসনালয়ে প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এসব নিয়ম ভাঙলে নির্বাচনী আচরণবিধির ১৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।
আজ সকাল ১১টায় সিনেট হলে ভিপি, জিএস ও এজিএস প্রার্থীদের সঙ্গে আচরণবিধি নিয়ে বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটের দিনে শিক্ষার্থীদের বৈধ পরিচয়পত্র—হল কার্ড, বিশ্ববিদ্যালয় আইডি, লাইব্রেরি কার্ড বা পে-ইন স্লিপ প্রদর্শন করতে হবে।
প্রচারকাল ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে এবং এই সময়ে প্রার্থীদের কঠোরভাবে নির্দেশনা মানতে হবে।
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৫ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে