স্টাফ রিপোর্টার
জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে বিএনপি কখনও ঋণখেলাপিদের মনোনয়ন দিবে না বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শনিবার রাজধানীতে 'হোয়াইট পেপার কমিটি ২০২৪'-এর এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আগামীদিনে রাজনীতিতে সংস্কার, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন চায় বিএনপি। নির্বাচনের পরে সংসদেই সংস্কারের সব বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানান তিনি।
দ্রুত নির্বাচনের জন্য কেন অন্তর্বর্তী সরকারকে চাপ দেয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা বিশ্বাস করি একটি নির্বাচিত সরকার সব ধরনের সংস্কার করতে পারে। কারণ তারা জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আসে। অতীতের সব ভুল শুধরে সেগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে বিএনপি নীতিমালা সাজাচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, আগামীতে আওয়ামী লীগ নির্বাচন আসবে কি-না তা দেশের জনগণই ঠিক করবে।
জনপ্রতিনিধি নির্বাচনে বিএনপি কখনও ঋণখেলাপিদের মনোনয়ন দিবে না বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শনিবার রাজধানীতে 'হোয়াইট পেপার কমিটি ২০২৪'-এর এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, আগামীদিনে রাজনীতিতে সংস্কার, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন চায় বিএনপি। নির্বাচনের পরে সংসদেই সংস্কারের সব বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানান তিনি।
দ্রুত নির্বাচনের জন্য কেন অন্তর্বর্তী সরকারকে চাপ দেয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা বিশ্বাস করি একটি নির্বাচিত সরকার সব ধরনের সংস্কার করতে পারে। কারণ তারা জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আসে। অতীতের সব ভুল শুধরে সেগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে বিএনপি নীতিমালা সাজাচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, আগামীতে আওয়ামী লীগ নির্বাচন আসবে কি-না তা দেশের জনগণই ঠিক করবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে