
স্টাফ রিপোর্টার

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে চলতি মাসের শুরুতে ২৩৭ আসনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর একদিন পরই মাদারীপুর-১ আসনের ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করা হয়। অর্থাৎ, এখনো ৬৪ আসনে দলটির প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যেই এসব আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রে জানা যায়, বিএনপি এখনো ৬৪ আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেনি। এর কারণ হচ্ছে—কিছু আসন যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে; আর কিছুতে রয়েছে একাধিক হেভিওয়েট মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছে, সব বিরোধপূর্ণ আসনে তফসিল ঘোষণার আগেই, অর্থাৎ চলতি মাসের মধ্যে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা সম্ভব হবে।
দলীয় সূত্র আরো জানায়, ঘোষিত প্রার্থী তালিকাকে কেন্দ্র করে যেসব আসনে বিরোধ তৈরি হয়েছে, সেখানে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার অংশ হিসেবে মনোনীত প্রার্থীদের মাঠ পর্যায়ে অবস্থান নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান দিয়ে যাচাই করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাইয়ের পর ঘোষিত প্রাথমিক প্রার্থীদের মধ্যে কয়েকটি আসনে পরিবর্তন আসতে পারে বলে দলটির নেতারা ইঙ্গিত দিয়েছেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিরোধপূর্ণ আসনগুলোতে সমস্যা নিরসনে দল মনোনীত ও মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের মধ্যে সমঝোতা করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া কিছু আসনে আমরা এখনো দলীয় মনোনয়ন প্রক্রিয়া সমাপ্ত করতে পারিনি। সেটাও দ্রুত সমাপ্ত করে সেসব আসনেও বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণা করা হবে।
দলটির সিনিয়র নেতারা আশা করছেন, দ্রুতই বিরোধপূর্ণ আসনগুলোতে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এবং সবাই মিলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে এক হয়ে কাজ করবেন।
বিএনপির নীতিনির্ধারকরা জানান, দল চায় আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বিঘ্নে হোক। এ নির্বাচন যাতে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত না হয়, সেদিকটি বিবেচনায় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতির উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যকে স্বাগত জানানো হয়েছে। আগামী মাসের প্রথমদিকে ত্রয়োদশ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবেÑএটা ধরে এর আগেই দলের প্রার্থিতা ও মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করা হবে।
মিত্রদের উদ্বেগ ও সমঝোতার চেষ্টা
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর নেতাদের দাবি, বিএনপি প্রার্থীরা মাঠে নামলেও জোট প্রার্থীদের নাম ঘোষণা না হওয়ায় তারা নির্বাচনি প্রচারে নামতে পারছেন না। তাদের আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রায় প্রতিদিনই নানা কর্মসূচি পালন, শোডাউন ও গণসংযোগ করছেন। মিত্র দলের প্রার্থীরা একই আসনে মাঠে নামলে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে এবং সাধারণ ভোটাররাও বিভ্রান্তির শিকার হবেন বলে তারা মনে করেন। এমন পরিস্থিতিতে গত সপ্তাহ থেকে মিত্র রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু করেছে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি।
প্রার্থী ঘোষণা নিয়ে বিএলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম আমার দেশকে বলেন, বিএনপি আমাদের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রাথমিকভাবে গ্রিন সিগন্যাল দিলেও এখনো আনুষ্ঠানিকাভাবে ঘোষণা দিচ্ছে না। দীর্ঘদিন নির্বাচনি এলাকায় কাজ করলেও এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দেওয়ায় প্রতিনিয়ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। আমাদের দাবি, অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে মিত্রদের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে মাঠে কাজ করার সুযোগ করে দিতে হবে।
গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বিএনপির বিরুদ্ধে মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতায় কালক্ষেপণের অভিযোগ এনেছেন। তিনি আমার দেশকে বলেন, বিএনপি নিজ দলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেও যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে আসন সমঝোতায় এখনো বিশেষ অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। অতি দ্রুত এ অবস্থার অবসান ঘটানো প্রয়োজন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে বিএনপির সঙ্গে শরিকদের একধরনের মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এটা বাড়তে দিলে এর রাজনৈতিক ঝুঁকি বড় হয়ে দেখা দিতে পারে। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো কারণে আসন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আমাদের সমঝোতা না হলে তখন তো বাধ্য হয়েই গণতন্ত্র মঞ্চকে বিকল্প চিন্তা করতে হবে।
সাইফুল হক মনে করেন, শরিকদের সঙ্গে আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনাটাই প্রধানত বিবেচনায় রাখা দরকার। বিএনপিকে যেমন তার নিজ দলের প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে, তেমনি আন্দোলনে মিত্র প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করাও তাদের দায়িত্ব হবে। তা না হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ আমার দেশকে বলেন, আমরা চলতি মাসের মধ্যেই মনোনয়নপ্রক্রিয়া সমাপ্ত করতে পারব বলে আশা করছি। শরিকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়েই আছে। সমঝোতা হলে তারা এবং বিএনপি উভয় পক্ষই তা ঘোষণা করবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন, আরপিও পুনরায় সংশোধিত না হলে নিবন্ধিত শরিকদের তাদের নিজ দলের প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করতে হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে চলতি মাসের শুরুতে ২৩৭ আসনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর একদিন পরই মাদারীপুর-১ আসনের ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করা হয়। অর্থাৎ, এখনো ৬৪ আসনে দলটির প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যেই এসব আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রে জানা যায়, বিএনপি এখনো ৬৪ আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেনি। এর কারণ হচ্ছে—কিছু আসন যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে; আর কিছুতে রয়েছে একাধিক হেভিওয়েট মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছে, সব বিরোধপূর্ণ আসনে তফসিল ঘোষণার আগেই, অর্থাৎ চলতি মাসের মধ্যে চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা করা সম্ভব হবে।
দলীয় সূত্র আরো জানায়, ঘোষিত প্রার্থী তালিকাকে কেন্দ্র করে যেসব আসনে বিরোধ তৈরি হয়েছে, সেখানে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার অংশ হিসেবে মনোনীত প্রার্থীদের মাঠ পর্যায়ে অবস্থান নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান দিয়ে যাচাই করা হচ্ছে। যাচাই-বাছাইয়ের পর ঘোষিত প্রাথমিক প্রার্থীদের মধ্যে কয়েকটি আসনে পরিবর্তন আসতে পারে বলে দলটির নেতারা ইঙ্গিত দিয়েছেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিরোধপূর্ণ আসনগুলোতে সমস্যা নিরসনে দল মনোনীত ও মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের মধ্যে সমঝোতা করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া কিছু আসনে আমরা এখনো দলীয় মনোনয়ন প্রক্রিয়া সমাপ্ত করতে পারিনি। সেটাও দ্রুত সমাপ্ত করে সেসব আসনেও বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণা করা হবে।
দলটির সিনিয়র নেতারা আশা করছেন, দ্রুতই বিরোধপূর্ণ আসনগুলোতে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এবং সবাই মিলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে এক হয়ে কাজ করবেন।
বিএনপির নীতিনির্ধারকরা জানান, দল চায় আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বিঘ্নে হোক। এ নির্বাচন যাতে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত না হয়, সেদিকটি বিবেচনায় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতির উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যকে স্বাগত জানানো হয়েছে। আগামী মাসের প্রথমদিকে ত্রয়োদশ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবেÑএটা ধরে এর আগেই দলের প্রার্থিতা ও মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করা হবে।
মিত্রদের উদ্বেগ ও সমঝোতার চেষ্টা
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর নেতাদের দাবি, বিএনপি প্রার্থীরা মাঠে নামলেও জোট প্রার্থীদের নাম ঘোষণা না হওয়ায় তারা নির্বাচনি প্রচারে নামতে পারছেন না। তাদের আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রায় প্রতিদিনই নানা কর্মসূচি পালন, শোডাউন ও গণসংযোগ করছেন। মিত্র দলের প্রার্থীরা একই আসনে মাঠে নামলে একটি উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে এবং সাধারণ ভোটাররাও বিভ্রান্তির শিকার হবেন বলে তারা মনে করেন। এমন পরিস্থিতিতে গত সপ্তাহ থেকে মিত্র রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু করেছে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি।
প্রার্থী ঘোষণা নিয়ে বিএলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম আমার দেশকে বলেন, বিএনপি আমাদের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে প্রাথমিকভাবে গ্রিন সিগন্যাল দিলেও এখনো আনুষ্ঠানিকাভাবে ঘোষণা দিচ্ছে না। দীর্ঘদিন নির্বাচনি এলাকায় কাজ করলেও এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দেওয়ায় প্রতিনিয়ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। আমাদের দাবি, অতিদ্রুত সময়ের মধ্যে মিত্রদের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে মাঠে কাজ করার সুযোগ করে দিতে হবে।
গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বিএনপির বিরুদ্ধে মিত্রদের সঙ্গে আসন সমঝোতায় কালক্ষেপণের অভিযোগ এনেছেন। তিনি আমার দেশকে বলেন, বিএনপি নিজ দলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করলেও যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সঙ্গে আসন সমঝোতায় এখনো বিশেষ অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। অতি দ্রুত এ অবস্থার অবসান ঘটানো প্রয়োজন।
তিনি বলেন, পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে বিএনপির সঙ্গে শরিকদের একধরনের মনস্তাত্ত্বিক দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এটা বাড়তে দিলে এর রাজনৈতিক ঝুঁকি বড় হয়ে দেখা দিতে পারে। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো কারণে আসন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আমাদের সমঝোতা না হলে তখন তো বাধ্য হয়েই গণতন্ত্র মঞ্চকে বিকল্প চিন্তা করতে হবে।
সাইফুল হক মনে করেন, শরিকদের সঙ্গে আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনাটাই প্রধানত বিবেচনায় রাখা দরকার। বিএনপিকে যেমন তার নিজ দলের প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে, তেমনি আন্দোলনে মিত্র প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করাও তাদের দায়িত্ব হবে। তা না হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ আমার দেশকে বলেন, আমরা চলতি মাসের মধ্যেই মনোনয়নপ্রক্রিয়া সমাপ্ত করতে পারব বলে আশা করছি। শরিকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়েই আছে। সমঝোতা হলে তারা এবং বিএনপি উভয় পক্ষই তা ঘোষণা করবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন, আরপিও পুনরায় সংশোধিত না হলে নিবন্ধিত শরিকদের তাদের নিজ দলের প্রতীক নিয়েই নির্বাচন করতে হবে।

এ বিষয়ে হাদি বলেন, আমার সঙ্গে আসা সাংবাদিকদের গায়ে ময়লা পানি ছুড়ে মারা হয়েছে। যেহেতু সাংবাদিকরা আমার নির্বাচনি প্রচারণা কাভার করতে এসেছিলেন, তাদের গায়ে ময়লা পানি ছুড়ে মারা মানে আমার গায়েই মারা। তিন তিনবার মারা হয়েছে, তার মানে এটা ইচ্ছাকৃত। এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত।’
৭ মিনিট আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার রায় ঘোষণা নিয়ে একটি মহল দেশে অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে, ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের রুখে দিতে হবে। রোববার দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
৩৩ মিনিট আগে
কোনো বিজ্ঞ আলেম-ওলামাকে নিয়ে কোনো অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ কয়েকজন নেতার মামলার রায়কে কেন্দ্র করে দেশের কয়ের জায়গায় বিক্ষিপ্ত নাশকতা করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। ঘোষিত দুইদিনের ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি নিয়ে নাশকতা করেছে তারা। তবে মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে