স্টাফ রিপোর্টার
সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের প্রতিনিধি দলের বৈঠক শনিবার সকাল ১০ টা ২৫ মিনিটে শুরু হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে এই বৈঠকে কমিশন সদস্যদের সঙ্গে জামায়াতের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছেন।
বৈঠকের আগে কমিশনের পক্ষ থেকে আলী রীয়াজ এবং জামায়াতের পক্ষ থেকে নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের প্রেস ব্রিফিং করেন। তারা জানান, এর আগে জমা দেয়া সংস্কার প্রস্তাব বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে।
এ সময় জামায়াতে ইসলামের নাযেবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, স্বাধীনতা সার্বভৌম্যত্বের প্রম্নে আমরা কোন দেশের রক্তচক্ষুকে ভয় করি না। গত ষোল বছর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে নিরন্তর যুদ্ধ চালিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি। সেইসাথে ২৪ এর গণঅভ্যত্থানে স্বতঃস্ফূর্ত অংশ গ্রহণ করেছে।
জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রিয়াজ বলেন, জাতির আকাঙ্খা পূরণে কাজ করছে জাতীয় ঐক্যমত কমিশন। সেই সাথে সব দলের ঐক্যমতে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে চাই বলেও জানান তিনি।
এর আগে, গত ২০ মার্চ সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ও দুই কক্ষের সংসদের দাবি জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে লিখিত প্রস্তাব জমা দেয় জামায়াতে ইসলামী। সেই সময় সংবিধান, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশনসহ বেশ কিছু বিষয়ে মতামতও দেয় দলটি।
আজকের বৈঠকে দলটি নির্দিষ্ট সময় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যতটুকু সময় দরকার তার জন্য সরকারকে জামায়াত দিতে চায় বলেও জানান দলটির নেতারা। সংস্কারের জন্য যা সংযোজন, বিয়োজন যা করা দরকার তা করতে হবে বলেও মনে করে জামায়াতে ইসলামী।
সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের প্রতিনিধি দলের বৈঠক শনিবার সকাল ১০ টা ২৫ মিনিটে শুরু হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে এই বৈঠকে কমিশন সদস্যদের সঙ্গে জামায়াতের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছেন।
বৈঠকের আগে কমিশনের পক্ষ থেকে আলী রীয়াজ এবং জামায়াতের পক্ষ থেকে নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের প্রেস ব্রিফিং করেন। তারা জানান, এর আগে জমা দেয়া সংস্কার প্রস্তাব বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে।
এ সময় জামায়াতে ইসলামের নাযেবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, স্বাধীনতা সার্বভৌম্যত্বের প্রম্নে আমরা কোন দেশের রক্তচক্ষুকে ভয় করি না। গত ষোল বছর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে নিরন্তর যুদ্ধ চালিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি। সেইসাথে ২৪ এর গণঅভ্যত্থানে স্বতঃস্ফূর্ত অংশ গ্রহণ করেছে।
জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রিয়াজ বলেন, জাতির আকাঙ্খা পূরণে কাজ করছে জাতীয় ঐক্যমত কমিশন। সেই সাথে সব দলের ঐক্যমতে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে চাই বলেও জানান তিনি।
এর আগে, গত ২০ মার্চ সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ও দুই কক্ষের সংসদের দাবি জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে লিখিত প্রস্তাব জমা দেয় জামায়াতে ইসলামী। সেই সময় সংবিধান, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশনসহ বেশ কিছু বিষয়ে মতামতও দেয় দলটি।
আজকের বৈঠকে দলটি নির্দিষ্ট সময় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যতটুকু সময় দরকার তার জন্য সরকারকে জামায়াত দিতে চায় বলেও জানান দলটির নেতারা। সংস্কারের জন্য যা সংযোজন, বিয়োজন যা করা দরকার তা করতে হবে বলেও মনে করে জামায়াতে ইসলামী।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে