
বিশেষ প্রতিনিধি, কলকাতা

কলকাতায় অবস্থানরত আওয়ামী লীগ নেতারা শিগগির চা চক্রে মিলিত হচ্ছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। এতে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
টাঙ্গাইল-২ আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ওরফে ‘ছোট মনিরের’ সঙ্গে এ প্রতিবেদকের ফোনালাপে উঠে আসে এসব তথ্য। নিউটাউনে নিজের জীবনযাপন এবং টুকটাক ব্যবসায় ব্যস্ত থাকা এ সাবেক জনপ্রতিনিধি তাদের বৃহত্তর পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
আলাপচারিতায় তিনি জানান, শিগগির নিউটাউনে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভার আয়োজন করা হচ্ছে। তার ভাষ্য অনুযায়ী, এ ‘চা চক্র’ অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে। এ বৈঠক থেকেই চূড়ান্ত হতে পারে, আগামী মাসে নিউটাউন থেকে আওয়ামী লীগ কী কী পদক্ষেপ নেবে।
আলাপচারিতার সময় মনিরকে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী মনে হয়েছে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ‘অরাজক পরিস্থিতি’র কথা উল্লেখ করে তিনি যে মন্তব্য করেছেন, তা দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করতে পারে। আত্মবিশ্বাসের সুরে তিনি স্পষ্ট ভাষায় ‘শিগগির আমরা ফিরব’ বলে কার্যত হুমকি দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক এ এমপি দাবি করেন, ভারতের দয়ায় আমরা দেশে অনেক কিছু গড়েছিলাম। সব শেষ করে দিল ইউনূস। তিনি ইউনূসের বিরুদ্ধে সরাসরি দেশের অগ্রগতি ব্যাহত করার অভিযোগ আনেন।
মনির জানান, তিনি নেত্রীর নির্দেশের অপেক্ষায় আছেন। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ও সাক্ষাৎ হয়। আপাতত ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত থাকলেও, দলীয় হাইকমান্ডের সংকেত পেলেই তিনি বড় কোনো পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। তার এ বক্তব্যে স্পষ্ট, আগামী দিনে নিউটাউন থেকে বড় ধরনের কোনো রাজনৈতিক উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া নাশকতার ঘটনাগুলোর নেপথ্যে আওয়ামী লীগের কোনো ভূমিকা রয়েছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে মনির সতর্ক অবস্থানে ছিলেন। তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। তবে তিনি হুঁশিয়ারি দেন, হাসিনা না থাকলে বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে এভাবেই।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ভারতে অবস্থান করা সাবেক এমপির এ মন্তব্য এক গভীর ইঙ্গিত বহন করে। যখন দেশে অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে, তখন সীমান্তের ওপার থেকে প্রত্যাবর্তনের এ হুমকি এবং ‘বাংলাদেশ ধ্বংস’-এর বার্তা দলটির কৌশলগত অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।
দেশের বর্তমান সহিংসতা ও রাজনৈতিক অচলাবস্থার মাঝখানে, নিউটাউনের এই ‘চা চক্র’ দূর নিয়ন্ত্রিত কোনো রাজনৈতিক খেলার প্রস্তুতি কি না, সে প্রশ্নই এখন সবার মুখে মুখে।

কলকাতায় অবস্থানরত আওয়ামী লীগ নেতারা শিগগির চা চক্রে মিলিত হচ্ছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। এতে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
টাঙ্গাইল-২ আসনের আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ওরফে ‘ছোট মনিরের’ সঙ্গে এ প্রতিবেদকের ফোনালাপে উঠে আসে এসব তথ্য। নিউটাউনে নিজের জীবনযাপন এবং টুকটাক ব্যবসায় ব্যস্ত থাকা এ সাবেক জনপ্রতিনিধি তাদের বৃহত্তর পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
আলাপচারিতায় তিনি জানান, শিগগির নিউটাউনে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সভার আয়োজন করা হচ্ছে। তার ভাষ্য অনুযায়ী, এ ‘চা চক্র’ অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে। এ বৈঠক থেকেই চূড়ান্ত হতে পারে, আগামী মাসে নিউটাউন থেকে আওয়ামী লীগ কী কী পদক্ষেপ নেবে।
আলাপচারিতার সময় মনিরকে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী মনে হয়েছে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ‘অরাজক পরিস্থিতি’র কথা উল্লেখ করে তিনি যে মন্তব্য করেছেন, তা দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করতে পারে। আত্মবিশ্বাসের সুরে তিনি স্পষ্ট ভাষায় ‘শিগগির আমরা ফিরব’ বলে কার্যত হুমকি দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সাবেক এ এমপি দাবি করেন, ভারতের দয়ায় আমরা দেশে অনেক কিছু গড়েছিলাম। সব শেষ করে দিল ইউনূস। তিনি ইউনূসের বিরুদ্ধে সরাসরি দেশের অগ্রগতি ব্যাহত করার অভিযোগ আনেন।
মনির জানান, তিনি নেত্রীর নির্দেশের অপেক্ষায় আছেন। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ ও সাক্ষাৎ হয়। আপাতত ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ত থাকলেও, দলীয় হাইকমান্ডের সংকেত পেলেই তিনি বড় কোনো পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। তার এ বক্তব্যে স্পষ্ট, আগামী দিনে নিউটাউন থেকে বড় ধরনের কোনো রাজনৈতিক উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া নাশকতার ঘটনাগুলোর নেপথ্যে আওয়ামী লীগের কোনো ভূমিকা রয়েছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে মনির সতর্ক অবস্থানে ছিলেন। তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। তবে তিনি হুঁশিয়ারি দেন, হাসিনা না থাকলে বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে এভাবেই।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ভারতে অবস্থান করা সাবেক এমপির এ মন্তব্য এক গভীর ইঙ্গিত বহন করে। যখন দেশে অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে, তখন সীমান্তের ওপার থেকে প্রত্যাবর্তনের এ হুমকি এবং ‘বাংলাদেশ ধ্বংস’-এর বার্তা দলটির কৌশলগত অবস্থানকেই প্রতিফলিত করে।
দেশের বর্তমান সহিংসতা ও রাজনৈতিক অচলাবস্থার মাঝখানে, নিউটাউনের এই ‘চা চক্র’ দূর নিয়ন্ত্রিত কোনো রাজনৈতিক খেলার প্রস্তুতি কি না, সে প্রশ্নই এখন সবার মুখে মুখে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী দল থেকে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। তার পদত্যাগের বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছে এনসিপি।
৭ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা যদি দেশ পরিচালনার সুযোগ পাই, তাহলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে। তিনি বলেন, মানুষ নিজের জায়গা বদলাতে পারে, কিন্তু প্রতিবেশী বদলাতে পারে না। আমরা আমাদের প্রতিবেশীকে সম্মান করতে চাই এবং একইভাবে প্রতিবেশীর কাছ থেকেও সম্মান প্রত
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থান-প্রসূত ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) নাম পরিবর্তন করে এখন থেকে ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ নামে কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
১২ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধিতার কারণেই অধ্যাপক গোলাম আযম শহীদ হয়েছেন বলে দাবি করেছেন তার মেঝ ছেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুল্লাহিল আমান আযমী।
১২ ঘণ্টা আগে