স্টাফ রিপোর্টার
ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ বাংলাদেশ) আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্র ছাড়া এ রাষ্ট্রে জনগণের অধিকার আদায় সম্ভব না। এ জাতির প্রত্যাশা পূরণে জুলাই ঘোষণাপত্রের বিকল্প নেই। শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধাদের নিরাপত্তার গ্যারান্টি এই সরকারকে দিতে হবে।
শনিবার রাজধানী ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশে আপ বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র : শহীদ পরিবার ও আহতদের ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় (পর্ব -১১) এ কথা বলেন তিনি।
আলী আহসান জুনায়েদ বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দল বা নেতার ডাকে জুলাইয়ে নামি নি। যে অস্ত্র, গুলি জনগণের টাকায় কেনা তা জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার হওয়ার বিরুদ্ধে রাজপথে নেমেছি। আজ রক্তের উপর দাঁড়িয়ে সরকার শহীদ ও আহতদের তালিকা করতে না পেরে ও শহীদ পরিবার এবং আহতদের ডেকে তাদের কথা না শুনে নৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
বিচার ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো তালবাহানা মেনে নেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ স্পষ্ট বাংলাদেশে একটি সন্ত্রাসী দল। ১০ মাস পার হলেও শহীদ পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করা হয় নি। যদি দ্রুততম সময়ের মধ্যে পুনর্বাসন করা না হয় তবে আমরা সবাইকে নিয়ে আবারো রাজপথে নেমে আসবো। শহীদ পরিবারের জন্য পাশ হওয়া সঞ্চয়পত্র যখন হাতে পাবে তখন থেকে লভ্যাংশ নয় বরং লভ্যাংশ ২০২৪ এর আগস্টের ৫ তারিখ থেকে দিতে হবে।
শহীদ নাফিসা হোসেন মারওয়ার পিতা আবুল হোসেন প্রশ্ন রাখেন, আমাদের কেন সরকারের কাছে জুলাই সনদ চাইতে হবে? কেন এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাইতে হবে? এই সরকার তো ক্ষমতায় বসে আছে শহিদদের রক্তের উপর। সরকারের উচিত ছিলো নিজ দায়িত্বে জুলাই সনদ ও বিচারের ব্যবস্থা করা। তিনি দাবি করেন অতিসত্বর খুনিদের বিচার কাজ ত্বরান্বিত করতে হবে ও জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী থেকে শহীদ হওয়া নূর মোস্তফার পিতা শফিউল আলম বলেন, শরণার্থী হলেও ভালোবাসা থেকে বাংলাদেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করার জন্য পরিবারের বাঁধা উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে এসেছিলো। কিন্তু রোহিঙ্গা শরণার্থী হওয়ায় তাদের পরিবারকে সহযোগিতা করা হয়নি। প্রতিটি সরকারি দপ্তরে গেলে বাংলাদেশের নাগরিক নয় বলে তাদের সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে, অথচ এই গণ আন্দোলন কোনো নাগরিকত্ব দেখে হয়নি, কোনো কাগজপত্র দেখে হয়নি।
আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জুলাই স্মৃতি বিষয়ক কমিটির প্রধান আব্দুল আজিজ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আপ বাংলাদেশের সদস্য সচিব ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সামনের সারির যোদ্ধা আরেফিন মোহাম্মদ হিযবুল্লাহ, মুখপাত্র শাহরিন সুলতানা ইরা, শহীদ পরিবার সদস্য ও আহতরা।
ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ বাংলাদেশ) আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্র ছাড়া এ রাষ্ট্রে জনগণের অধিকার আদায় সম্ভব না। এ জাতির প্রত্যাশা পূরণে জুলাই ঘোষণাপত্রের বিকল্প নেই। শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধাদের নিরাপত্তার গ্যারান্টি এই সরকারকে দিতে হবে।
শনিবার রাজধানী ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশে আপ বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র : শহীদ পরিবার ও আহতদের ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় (পর্ব -১১) এ কথা বলেন তিনি।
আলী আহসান জুনায়েদ বলেন, আমরা কোনো রাজনৈতিক দল বা নেতার ডাকে জুলাইয়ে নামি নি। যে অস্ত্র, গুলি জনগণের টাকায় কেনা তা জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার হওয়ার বিরুদ্ধে রাজপথে নেমেছি। আজ রক্তের উপর দাঁড়িয়ে সরকার শহীদ ও আহতদের তালিকা করতে না পেরে ও শহীদ পরিবার এবং আহতদের ডেকে তাদের কথা না শুনে নৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
বিচার ও নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রশ্নে কোনো তালবাহানা মেনে নেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ স্পষ্ট বাংলাদেশে একটি সন্ত্রাসী দল। ১০ মাস পার হলেও শহীদ পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন করা হয় নি। যদি দ্রুততম সময়ের মধ্যে পুনর্বাসন করা না হয় তবে আমরা সবাইকে নিয়ে আবারো রাজপথে নেমে আসবো। শহীদ পরিবারের জন্য পাশ হওয়া সঞ্চয়পত্র যখন হাতে পাবে তখন থেকে লভ্যাংশ নয় বরং লভ্যাংশ ২০২৪ এর আগস্টের ৫ তারিখ থেকে দিতে হবে।
শহীদ নাফিসা হোসেন মারওয়ার পিতা আবুল হোসেন প্রশ্ন রাখেন, আমাদের কেন সরকারের কাছে জুলাই সনদ চাইতে হবে? কেন এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাইতে হবে? এই সরকার তো ক্ষমতায় বসে আছে শহিদদের রক্তের উপর। সরকারের উচিত ছিলো নিজ দায়িত্বে জুলাই সনদ ও বিচারের ব্যবস্থা করা। তিনি দাবি করেন অতিসত্বর খুনিদের বিচার কাজ ত্বরান্বিত করতে হবে ও জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী থেকে শহীদ হওয়া নূর মোস্তফার পিতা শফিউল আলম বলেন, শরণার্থী হলেও ভালোবাসা থেকে বাংলাদেশকে স্বৈরাচার মুক্ত করার জন্য পরিবারের বাঁধা উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে এসেছিলো। কিন্তু রোহিঙ্গা শরণার্থী হওয়ায় তাদের পরিবারকে সহযোগিতা করা হয়নি। প্রতিটি সরকারি দপ্তরে গেলে বাংলাদেশের নাগরিক নয় বলে তাদের সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে, অথচ এই গণ আন্দোলন কোনো নাগরিকত্ব দেখে হয়নি, কোনো কাগজপত্র দেখে হয়নি।
আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জুলাই স্মৃতি বিষয়ক কমিটির প্রধান আব্দুল আজিজ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আপ বাংলাদেশের সদস্য সচিব ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সামনের সারির যোদ্ধা আরেফিন মোহাম্মদ হিযবুল্লাহ, মুখপাত্র শাহরিন সুলতানা ইরা, শহীদ পরিবার সদস্য ও আহতরা।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে