স্টাফ রিপোর্টার
‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লব’-এর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঘোষিত মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে শুক্রবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেইটে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ রাকীবুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ।
এ সময় তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার বিগত বছর জুলাই-আগস্টে শত শত সাধারণ মানুষকে হত্যার মাধ্যমে তার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেছিল। কিন্তু হাজার শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ছাত্র-জনতা সে বিপ্লবকে সফল করেছিল। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এক বছর পেরিয়ে গেলেও সেই গণহত্যার বিচার হয়নি। জনগণ খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের ফাঁসির দাবি জানাচ্ছে। আওয়ামী লীগকে আর দেশের কোথাও দাঁড়াতে দেয়া হবে না। যারা তাদের রক্ষা করতে এগিয়ে আসবে, আন্দোলন তাদের বিরুদ্ধেও চলবে।
তিনি আরো বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির ঐক্য সুসংহত করতে হবে। প্রতিযোগিতা চলবে, তবে বিদ্বেষ নয়। একসাথে যারা রাজপথে আছি, ঐক্যই আমাদের বিজয়ের চাবিকাঠি।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, যেকোনো মূল্যে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন থেকে সরকারকে সরে আসতে বাধ্য করা হবে।
সমাবেশে যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন বলেন—জুলাই গণহত্যায় জড়িত সকল এমপি-মন্ত্রী ও রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাকে দ্রুত বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। সেইসাথে 'জুলাই ঘোষণাপত্র' প্রণয়নের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়া, মাওলানা এনামুল হক মুসা, ফয়সাল আহমদ, মুহাম্মদ আব্দুল আজিজ। উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আতিকুল্লাহ, মাওলানা শরিফুজ্জামান জসিম, হাফেজ শামসুল আলম, মাওলানা রিজওয়ান হুসাইন, মুহাম্মাদ জাবেদ হুসাইন, মাওলানা আবু হানিফ নোমান, মাওলানা রুহুল আমিন, হাফেজ দিলাওয়ার হুসাইন, মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, মুহাম্মাদ মিজানুর রহমান প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে বায়তুল মোকাররম থেকে একটি বিশাল মিছিল বের হয়ে পল্টন, বিজয়নগর হয়ে পানির ট্যাংকের মোড়ে গিয়ে মাওলানা আতাউল্লাহ আমিনের সমাপনী বক্তব্য ও দোয়ার মাধ্যমে কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।
এছাড়া রাজধানীর মিরপুর, উত্তরা, গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একই কর্মসূচি পালিত হয়েছে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লব’-এর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঘোষিত মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে শুক্রবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেইটে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ রাকীবুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ।
এ সময় তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার বিগত বছর জুলাই-আগস্টে শত শত সাধারণ মানুষকে হত্যার মাধ্যমে তার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেছিল। কিন্তু হাজার শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ছাত্র-জনতা সে বিপ্লবকে সফল করেছিল। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল। এক বছর পেরিয়ে গেলেও সেই গণহত্যার বিচার হয়নি। জনগণ খুনি হাসিনা ও তার দোসরদের ফাঁসির দাবি জানাচ্ছে। আওয়ামী লীগকে আর দেশের কোথাও দাঁড়াতে দেয়া হবে না। যারা তাদের রক্ষা করতে এগিয়ে আসবে, আন্দোলন তাদের বিরুদ্ধেও চলবে।
তিনি আরো বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির ঐক্য সুসংহত করতে হবে। প্রতিযোগিতা চলবে, তবে বিদ্বেষ নয়। একসাথে যারা রাজপথে আছি, ঐক্যই আমাদের বিজয়ের চাবিকাঠি।
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে জালালুদ্দীন আহমদ বলেন, যেকোনো মূল্যে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন থেকে সরকারকে সরে আসতে বাধ্য করা হবে।
সমাবেশে যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন বলেন—জুলাই গণহত্যায় জড়িত সকল এমপি-মন্ত্রী ও রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাকে দ্রুত বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। সেইসাথে 'জুলাই ঘোষণাপত্র' প্রণয়নের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়া, মাওলানা এনামুল হক মুসা, ফয়সাল আহমদ, মুহাম্মদ আব্দুল আজিজ। উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আতিকুল্লাহ, মাওলানা শরিফুজ্জামান জসিম, হাফেজ শামসুল আলম, মাওলানা রিজওয়ান হুসাইন, মুহাম্মাদ জাবেদ হুসাইন, মাওলানা আবু হানিফ নোমান, মাওলানা রুহুল আমিন, হাফেজ দিলাওয়ার হুসাইন, মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, মুহাম্মাদ মিজানুর রহমান প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে বায়তুল মোকাররম থেকে একটি বিশাল মিছিল বের হয়ে পল্টন, বিজয়নগর হয়ে পানির ট্যাংকের মোড়ে গিয়ে মাওলানা আতাউল্লাহ আমিনের সমাপনী বক্তব্য ও দোয়ার মাধ্যমে কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।
এছাড়া রাজধানীর মিরপুর, উত্তরা, গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একই কর্মসূচি পালিত হয়েছে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে