নুরুল হক নুরের প্রশ্ন

স্টাফ রিপোর্টার

যারা বলে বিএনপি যা বলে আমরা তা চাই তাদের চেয়ে ব্যাক্কল ও আহাম্মক আর আছে? -এমন প্রশ্ন করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি বুলিংয়ের শিকার উল্লেখ করে বুলিংকারীদের বিদ্রুপ করে তিনি উপস্থিত অতিথি ও নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে এপ্রশ্ন রাখেন।
নুরুল হক বলেন, আমরা দীর্ঘদিন লাঞ্চিত হয়েছি, মার খেয়েছি, নির্যাতিত হয়েছি। আজকে আমাদেরকে যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে বুলিং করে বা সাইবার হারাসমেন্ট করে বলে আমরা সংস্কারের পক্ষের লোক না। আমরা সংস্কার চাই না। আমরা বিএনপি যেটা চায় ও বলে সেটা চাই। যারা এসব বলে এদের চেয়ে ব্যাক্কল, আহাম্মক ও অকৃতজ্ঞ আর কোথাও আছে?
তার বিরুদ্ধে শুধুমাত্র একটি শ্রেণী এই কালেকটিভ ক্যাম্পেইন করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও গণভোট ও নির্বাচন বিতর্ক নিয়ে তিনি বলেন, আমরা এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। ফেব্রুয়ারিতে না হলেও জানুয়ারিতেই নির্বাচন হতে পারে। প্রধান উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রপতি সেই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে দিকনির্দেশনা দেবেন—এটাই আমাদের প্রত্যাশা। তবে কিছু মহল রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। তারা নির্বাচনের আগে গণভোটের কথা বলে অনিশ্চয়তা তৈরি করতে চায়। এটা কেবল ব্যক্তিগত স্বার্থের খেলা।
এসময় বিএনপির কিছু নেতাকর্মীর আচরণের সমালোচনা করে নূর বলেন, যদি আমাদের মতো মিত্র দলগুলোর সমাবেশে বাধা দেওয়া হয়, নেতাদের অবরুদ্ধ করা হয়, তাহলে এটি বিএনপির জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতিবাচক বার্তা পাঠাবে। আমরা চাই বিএনপি, জামায়াতসহ সব রাজনৈতিক দল নিজেদের সহনশীলতা বজায় রাখুক।
জেএসডি সিনিয়র সহ সভাপতি তানিয়া রবের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মহাসচিব নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি নুরুল হক নুর, সাইফুল হক প্রমুখ।

যারা বলে বিএনপি যা বলে আমরা তা চাই তাদের চেয়ে ব্যাক্কল ও আহাম্মক আর আছে? -এমন প্রশ্ন করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি বুলিংয়ের শিকার উল্লেখ করে বুলিংকারীদের বিদ্রুপ করে তিনি উপস্থিত অতিথি ও নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে এপ্রশ্ন রাখেন।
নুরুল হক বলেন, আমরা দীর্ঘদিন লাঞ্চিত হয়েছি, মার খেয়েছি, নির্যাতিত হয়েছি। আজকে আমাদেরকে যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে বুলিং করে বা সাইবার হারাসমেন্ট করে বলে আমরা সংস্কারের পক্ষের লোক না। আমরা সংস্কার চাই না। আমরা বিএনপি যেটা চায় ও বলে সেটা চাই। যারা এসব বলে এদের চেয়ে ব্যাক্কল, আহাম্মক ও অকৃতজ্ঞ আর কোথাও আছে?
তার বিরুদ্ধে শুধুমাত্র একটি শ্রেণী এই কালেকটিভ ক্যাম্পেইন করছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও গণভোট ও নির্বাচন বিতর্ক নিয়ে তিনি বলেন, আমরা এখন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। ফেব্রুয়ারিতে না হলেও জানুয়ারিতেই নির্বাচন হতে পারে। প্রধান উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রপতি সেই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে দিকনির্দেশনা দেবেন—এটাই আমাদের প্রত্যাশা। তবে কিছু মহল রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। তারা নির্বাচনের আগে গণভোটের কথা বলে অনিশ্চয়তা তৈরি করতে চায়। এটা কেবল ব্যক্তিগত স্বার্থের খেলা।
এসময় বিএনপির কিছু নেতাকর্মীর আচরণের সমালোচনা করে নূর বলেন, যদি আমাদের মতো মিত্র দলগুলোর সমাবেশে বাধা দেওয়া হয়, নেতাদের অবরুদ্ধ করা হয়, তাহলে এটি বিএনপির জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নেতিবাচক বার্তা পাঠাবে। আমরা চাই বিএনপি, জামায়াতসহ সব রাজনৈতিক দল নিজেদের সহনশীলতা বজায় রাখুক।
জেএসডি সিনিয়র সহ সভাপতি তানিয়া রবের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মহাসচিব নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদ সভাপতি নুরুল হক নুর, সাইফুল হক প্রমুখ।


শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান অংশ নেয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উৎসুক জনতা ভিড় করেন এবং তারা হাত নেড়ে ও স্লোগান দিয়ে শোভাযাত্রাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ঢাকা-১৩ আসনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থক ও তরুণদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন বাতিলের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন ড. আজহারুল ইসলাম, অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, “যুবদল যে উদ্যম নিয়ে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম আয়োজন করেছে, তা একটি ইতিবাচক নতুন জাতি গঠনের কার্যক্রম। আজকের শিশুরাই আগামী দিনের নাগরিক। তাদের সৃজনশীল চিন্তা, যুক্তি ও অনুধাবনে
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। বুধবার নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে