স্টাফ রিপোর্টার
ফিলিস্তিন ও ইরানসহ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দখলদার অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পতাকা পুড়িয়ে বিক্ষোভ করেছে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ। সংঠনটি ইসরাইলের আগ্রাসন মোকাবিলায় ফিলিস্তিন ও ইরানকে অস্ত্র-গোলাবারুদ ও সৈন্য দিয়ে সহযোগিতা করতে সব মুসলিম রাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে আয়োজিত এক বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে এ আহ্বান জানানো হয়।
বিক্ষোভে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ফজলুর রহমানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তৃতা করেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি ছাত্র মোহাম্মদ তাহের ও বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার আহ্বায়ক রাকিব মণ্ডল।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম, মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সদস্য সচিব মো. জিনাত হোসেন, সদস্য মো. শাকিল, মাসুম বিল্লাহ, আবদুর রহমান ও শাহিনুর রহমান প্রমুখ।
মোহাম্মদ শামসুদ্দীন বলেন, ৭০ বছর ধরে অবৈধভাবে ফিলিস্তিন দখল করে রাখার ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়ার পর ইরানে মুসলিম বিরোধী আগ্রাসন শুরু হয়েছে। তাই অস্তিত্বের স্বার্থে বাংলাদেশের মুসলমান, আমেরিকার মুসলমান, জাপানের মুসলমান, সৌদি আরবের মুসলমান, আফ্রিকার মুসলমানসহ গোটা পৃথিবীর মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সকল মুসলমান যদি এক ও অভিন্ন সত্তা হিসেবে ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারি তাহলে আমরা হামলা ও আগ্রাসন থেকে বাঁচতে পারব না।
এ সময় নিপীড়িত আক্রান্ত মুসলমানদের রক্ষায় জাতিসংঘের ব্যর্থতার কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমরা যদি মনে করি জাতিসংঘ মুসলমানদের রক্ষা করবে তাহলে আমরা ভুলের মধ্যে থাকব। কারণ জাতিসংঘে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা কোন মুসলিম রাষ্ট্রের নেই। যখনই জাতিসংঘে মুসলিম বিরোধী ইসরায়েলি ও পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কোন প্রস্তাব উত্থাপিত হয় তখনই যুক্তরাষ্ট্র এর বিরুদ্ধে ভেটো দেয়। দেখা গেছে, মানবতা বিরোধী অপরাধের পক্ষে, জায়নবাদের পক্ষে ও মুসলিম উম্মাহর বিপক্ষে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োগ করা হয়েছে।
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের এ নেতা মুসলিম দেশগুলোকে ইসরাইলের মিত্র ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক করার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ইরান ভারতকে চাবাহার বন্দর ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছিল। এ সুযোগে ভারতীয়রা ইরানি নেতাদের তথ্য ইসরাইলের কাছে সরবরাহ করেছে, সেই তথ্য ব্যবহার করেই ইরানি নেতাদেরকে ইসরাইল হত্যা করেছে। এখন যুক্তরাষ্ট্রকে ২০ বছরব্যাপী যুদ্ধে হারানো আফগানিস্তান যদি ভারতের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের নামে অতিরিক্ত মাখামাখি করে তাহলে তারাও ইরানের মত হামলার শিকার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সাইয়েদ কুতুব বলেন, অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল পৃথিবীর প্রতিটি মুসলিম দেশের দিকে আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি বাংলাদেশেও ইসরাইলের আড়িপাতার যন্ত্র ব্যবহার করে মুসলমানদের হত্যা করা হয়েছে। চব্বিশের জুলাই বিপ্লবেও ছাত্র জনতাকে হত্যা করতে ইসরাইলি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ইসরাইল পৃথিবীর ক্যান্সার। প্রথমে তারা ফিলিস্তিনের উপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্যই তারা ইরানের উপরে অবৈধভাবে হামলা চালিয়েছে। তাই ইসরাইলকে মোকাবিলায় পৃথিবীর সকল মুক্তিকামী মানুষকে এখনি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
আবদুল ওয়াহেদ বলেন, আমরা দেখছি ফিলিস্তিনের পর এখন ইরানকে টার্গেট করেছে ইসরাইল যার ইন্ধন দিচ্ছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও জি-৭ ভুক্ত রাষ্ট্রগুলো। এ অবস্থায় পাকিস্তান যেভাবে ইরানের পাশে দাঁড়িয়েছে সেভাবে প্রত্যেকটি মুসলিম রাষ্ট্রকে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই। তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রতি ইরানকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করার দাবি জানিয়ে জাতিসংঘে ইসরাইল ও আমেরিকা বিরোধী বিল উত্থাপনের আহ্বান জানান।
পাকিস্তানি ছাত্র মোহাম্মদ তাহের বলেন, ইসরাইলের টার্গেট হলো গ্রেটার ইসরাইল প্রতিষ্ঠা করা। গ্রেটার ইসরাইল প্রতিষ্ঠায় অন্যতম বাধা হলো ইরান ও পাকিস্তান, এই মুহূর্তে দুই রাষ্ট্র যদি ধ্বংস হয়ে যায়, তাহলে মুসলমানদের অবস্থান তলানিতে যাবে। তাই যেভাবে পাকিস্তান ইরানের পাশে দাঁড়িয়েছে সেভাবে বাংলাদেশসহ সব মুসলিম রাষ্ট্রকে ইরানের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।
রাকিব মণ্ডল বলেন, ইসরাইল মুসলিম নিধনে নিয়োজিত হয়েছে, তাই মুসলিম রাষ্ট্রগুলো যদি ইরানের পাশে না দাঁড়ায় তাহলে একে একে সবাই ইসরাইলের আগ্রাসনের শিকার হবে।
বিক্ষোভ শেষে ইসরাইল বিরোধী একটি মিছিল কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ও কলাভবন হয়ে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মধুর ক্যান্টিনে গিয়ে শেষ হয়।
ফিলিস্তিন ও ইরানসহ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দখলদার অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের পতাকা পুড়িয়ে বিক্ষোভ করেছে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ। সংঠনটি ইসরাইলের আগ্রাসন মোকাবিলায় ফিলিস্তিন ও ইরানকে অস্ত্র-গোলাবারুদ ও সৈন্য দিয়ে সহযোগিতা করতে সব মুসলিম রাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যে আয়োজিত এক বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে এ আহ্বান জানানো হয়।
বিক্ষোভে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ফজলুর রহমানের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তৃতা করেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইয়েদ কুতুব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি ছাত্র মোহাম্মদ তাহের ও বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার আহ্বায়ক রাকিব মণ্ডল।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম নূর শাফায়েতুল্লাহ, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম, মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সদস্য সচিব মো. জিনাত হোসেন, সদস্য মো. শাকিল, মাসুম বিল্লাহ, আবদুর রহমান ও শাহিনুর রহমান প্রমুখ।
মোহাম্মদ শামসুদ্দীন বলেন, ৭০ বছর ধরে অবৈধভাবে ফিলিস্তিন দখল করে রাখার ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়ার পর ইরানে মুসলিম বিরোধী আগ্রাসন শুরু হয়েছে। তাই অস্তিত্বের স্বার্থে বাংলাদেশের মুসলমান, আমেরিকার মুসলমান, জাপানের মুসলমান, সৌদি আরবের মুসলমান, আফ্রিকার মুসলমানসহ গোটা পৃথিবীর মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সকল মুসলমান যদি এক ও অভিন্ন সত্তা হিসেবে ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারি তাহলে আমরা হামলা ও আগ্রাসন থেকে বাঁচতে পারব না।
এ সময় নিপীড়িত আক্রান্ত মুসলমানদের রক্ষায় জাতিসংঘের ব্যর্থতার কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমরা যদি মনে করি জাতিসংঘ মুসলমানদের রক্ষা করবে তাহলে আমরা ভুলের মধ্যে থাকব। কারণ জাতিসংঘে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা কোন মুসলিম রাষ্ট্রের নেই। যখনই জাতিসংঘে মুসলিম বিরোধী ইসরায়েলি ও পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কোন প্রস্তাব উত্থাপিত হয় তখনই যুক্তরাষ্ট্র এর বিরুদ্ধে ভেটো দেয়। দেখা গেছে, মানবতা বিরোধী অপরাধের পক্ষে, জায়নবাদের পক্ষে ও মুসলিম উম্মাহর বিপক্ষে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি প্রয়োগ করা হয়েছে।
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের এ নেতা মুসলিম দেশগুলোকে ইসরাইলের মিত্র ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক করার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ইরান ভারতকে চাবাহার বন্দর ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছিল। এ সুযোগে ভারতীয়রা ইরানি নেতাদের তথ্য ইসরাইলের কাছে সরবরাহ করেছে, সেই তথ্য ব্যবহার করেই ইরানি নেতাদেরকে ইসরাইল হত্যা করেছে। এখন যুক্তরাষ্ট্রকে ২০ বছরব্যাপী যুদ্ধে হারানো আফগানিস্তান যদি ভারতের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের নামে অতিরিক্ত মাখামাখি করে তাহলে তারাও ইরানের মত হামলার শিকার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
সাইয়েদ কুতুব বলেন, অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল পৃথিবীর প্রতিটি মুসলিম দেশের দিকে আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি বাংলাদেশেও ইসরাইলের আড়িপাতার যন্ত্র ব্যবহার করে মুসলমানদের হত্যা করা হয়েছে। চব্বিশের জুলাই বিপ্লবেও ছাত্র জনতাকে হত্যা করতে ইসরাইলি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ইসরাইল পৃথিবীর ক্যান্সার। প্রথমে তারা ফিলিস্তিনের উপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্যই তারা ইরানের উপরে অবৈধভাবে হামলা চালিয়েছে। তাই ইসরাইলকে মোকাবিলায় পৃথিবীর সকল মুক্তিকামী মানুষকে এখনি ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
আবদুল ওয়াহেদ বলেন, আমরা দেখছি ফিলিস্তিনের পর এখন ইরানকে টার্গেট করেছে ইসরাইল যার ইন্ধন দিচ্ছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও জি-৭ ভুক্ত রাষ্ট্রগুলো। এ অবস্থায় পাকিস্তান যেভাবে ইরানের পাশে দাঁড়িয়েছে সেভাবে প্রত্যেকটি মুসলিম রাষ্ট্রকে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই। তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রতি ইরানকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করার দাবি জানিয়ে জাতিসংঘে ইসরাইল ও আমেরিকা বিরোধী বিল উত্থাপনের আহ্বান জানান।
পাকিস্তানি ছাত্র মোহাম্মদ তাহের বলেন, ইসরাইলের টার্গেট হলো গ্রেটার ইসরাইল প্রতিষ্ঠা করা। গ্রেটার ইসরাইল প্রতিষ্ঠায় অন্যতম বাধা হলো ইরান ও পাকিস্তান, এই মুহূর্তে দুই রাষ্ট্র যদি ধ্বংস হয়ে যায়, তাহলে মুসলমানদের অবস্থান তলানিতে যাবে। তাই যেভাবে পাকিস্তান ইরানের পাশে দাঁড়িয়েছে সেভাবে বাংলাদেশসহ সব মুসলিম রাষ্ট্রকে ইরানের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।
রাকিব মণ্ডল বলেন, ইসরাইল মুসলিম নিধনে নিয়োজিত হয়েছে, তাই মুসলিম রাষ্ট্রগুলো যদি ইরানের পাশে না দাঁড়ায় তাহলে একে একে সবাই ইসরাইলের আগ্রাসনের শিকার হবে।
বিক্ষোভ শেষে ইসরাইল বিরোধী একটি মিছিল কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ও কলাভবন হয়ে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মধুর ক্যান্টিনে গিয়ে শেষ হয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
৩৩ মিনিট আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে