
স্টাফ রিপোর্টার

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জাতিকে পুনরায় ফ্যাসিবাদের হাতে তুলে দেওয়ার নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এবং দেশবাসী সেই পদধ্বনি আবার শুনতে পাচ্ছে। যদি কারও দেশবিরোধী চক্রান্তে ফ্যাসিবাদ পুনরায় ফিরে আসে, তাহলে জাতি এক মহাসঙ্কটে নিপতিত হবে।
আগামী ৭ নভেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতি তিনি এই আহ্বান জানিয়ে বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ দিনটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, এবং জাতির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত মোকাবিলার সংকল্পে ১৯৭৫ সালের এই দিনে মুক্তিকামী জনতা রাজপথে নেমেছিল।
তিনি বলেন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ পাল্টা সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। তখন দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’ স্লোগান দিয়ে রাজপথে নেমে খালেদ মোশাররফের ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত প্রতিহত করে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে হেফাজত করেছিল।
তিনি আরো বলেন, আমরা এমন এক সময়ে ৭ নভেম্বর পালন করতে যাচ্ছি যখন জাতি আবারো গভীর সংকটের মুখোমুখী। জাতিকে পুনরায় ফ্যাসিবাদের হাতে তুলে দেওয়ার নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এবং দেশবাসী সেই পদধ্বনি আবার শুনতে পাচ্ছে। যদি কারও দেশবিরোধী চক্রান্তে ফ্যাসিবাদ পুনরায় ফিরে আসে, তাহলে জাতি এক মহাসঙ্কটে নিপতিত হবে।
এই পরিস্থিতিতে দেশ ও জাতিকে রক্ষার জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা, বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সকল দল-মত-নির্বিশেষে মানুষ, বর্তমান সরকার ও সামরিক বাহিনীকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
তাই সব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত দৃঢ়ভাবে মোকাবিলা করে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার অঙ্গীকারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য জামায়াতের সব শাখা ও দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জাতিকে পুনরায় ফ্যাসিবাদের হাতে তুলে দেওয়ার নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এবং দেশবাসী সেই পদধ্বনি আবার শুনতে পাচ্ছে। যদি কারও দেশবিরোধী চক্রান্তে ফ্যাসিবাদ পুনরায় ফিরে আসে, তাহলে জাতি এক মহাসঙ্কটে নিপতিত হবে।
আগামী ৭ নভেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালনের আহ্বান জানিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতি তিনি এই আহ্বান জানিয়ে বলেন, ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ দিনটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, এবং জাতির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত মোকাবিলার সংকল্পে ১৯৭৫ সালের এই দিনে মুক্তিকামী জনতা রাজপথে নেমেছিল।
তিনি বলেন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ পাল্টা সামরিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। তখন দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’ স্লোগান দিয়ে রাজপথে নেমে খালেদ মোশাররফের ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত প্রতিহত করে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে হেফাজত করেছিল।
তিনি আরো বলেন, আমরা এমন এক সময়ে ৭ নভেম্বর পালন করতে যাচ্ছি যখন জাতি আবারো গভীর সংকটের মুখোমুখী। জাতিকে পুনরায় ফ্যাসিবাদের হাতে তুলে দেওয়ার নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, এবং দেশবাসী সেই পদধ্বনি আবার শুনতে পাচ্ছে। যদি কারও দেশবিরোধী চক্রান্তে ফ্যাসিবাদ পুনরায় ফিরে আসে, তাহলে জাতি এক মহাসঙ্কটে নিপতিত হবে।
এই পরিস্থিতিতে দেশ ও জাতিকে রক্ষার জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা, বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী সকল দল-মত-নির্বিশেষে মানুষ, বর্তমান সরকার ও সামরিক বাহিনীকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
তাই সব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত দৃঢ়ভাবে মোকাবিলা করে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার অঙ্গীকারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য জামায়াতের সব শাখা ও দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

গত ১৫ বছরে খুনি হাসিনা বাংলাদেশকে ভারতের কলোনিতে পরিণত করেছে। জুলাই অভ্যুত্থান ছিল ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে এক প্রতিক্রিয়া। আমরা ভেবেছিলাম বর্তমান সরকার ভারতের চোখে চোখ রেখে কথা বলবে, কিন্তু ভারতের ভেটো দেওয়ার কারণে জাকির নায়েককে বাংলাদেশে আসতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
১৩ মিনিট আগে
তিনি বলেন, “আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। সেইক্ষেত্রে ৩০০ আসনই আমাদের লক্ষ্য। তবে যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন, সেটা খালেদা জিয়ার কথা আমাদের নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন। উনাদের বিষয়ে উনাদের সম্মানে হয়তো আমরা সেসব জায়গায় প্রার্থী দেবো না
২ ঘণ্টা আগে
অনুষ্ঠানে প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিচার ও সংস্কারের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। শহীদের রক্তের ঋণ যদি আমরা ধারণ করি, তাহলে তাদের আকাঙ্খা আমাদের পূরণ করতে হবে। প্রগতিশীল, উদার মধ্যপন্থি দলগুলোকে নিয়ে জোট গঠনের চেষ্টা চলছে। গণতন্ত্র মঞ্চ ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেবে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে এই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে