বিশেষ প্রতিনিধি
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ঢাকায় প্রথম বড় সমাবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আগামী ২১ জুন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করতে চায় দলটি। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাছে আবেদন করেছে জামায়াত।
এরইমধ্যে এ সমাবেশ সফল ও ব্যাপক লোক সমাগমের জন্য জোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী এটাই জামায়াতের বড় সমাবেশ হবে বলে জানা গেছে। এর আগে এটিএম আজহারের মুক্তি দাবিতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পল্টন মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিল দলটি।
এর আগে ২৯ মে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা‘ছুম স্বাক্ষরিত আবেদন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২১ জুন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি উপলক্ষে গণ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
এতে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। ওই সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মাঠ সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বরাদ্দ প্রয়োজন।
উচ্চ আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল ও সব অভিযোগ থেকে খালাসের রায়ের পরদিন ২৮ মে কারামুক্তি পান এটিএম আজহারুল ইসলাম। তাৎক্ষণিকভাবে শাহবাগ মোড়ে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত শোকরানা সমাবেশে জামায়াত আমির ঘোষণা দিয়েছিলেন, 'এটা কোন সভা না। মজলুম নেতার প্রাথমিক অভিব্যক্তি ব্যক্ত করার একটা আয়োজন। আমাদের এই ভাইয়ের বক্তব্য অচিরেই আরও বড় পরিসরে শুনব, এই ঢাকায়ই শুনব ইনশাআল্লাহ।'
সোহরাওয়ার্দীতে গণ সমাবেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, আগামী ২১ জুন দুপুর ২টায় রাজধানীতে আমরা জনসভা করব। প্রাথমিকভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিষয়টি জানিয়ে ডিএমপির কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সমাবেশে জামায়াতের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। পাশাপাশি সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হবে। বিস্তারিত দলের পক্ষ থেকে পরে জানানো হবে বলে জানান এই নেতা।
এ বিষয়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ আমার দেশকে বলেন, দলের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি ব্যক্তিগতভাবে যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি জামায়াতের জন্য ঐতিহাসিক একটি বিজয়। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার মিথ্যা-সাজানো অভিযোগে তার ওপর যে জুলুম করেছে, সে বিষয়গুলো সমাবেশে তুলে ধরা হবে। একইভাবে জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতাদের বিচারের নামে হত্যা করা হয়েছে, এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করা হবে।
তিনি আরও জানান, সমাবেশে ঢাকা ও আশপাশের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করবেন। এ সমাবেশ সফল করতে দলের পক্ষ থেকে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ঢাকায় প্রথম বড় সমাবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আগামী ২১ জুন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা করতে চায় দলটি। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাছে আবেদন করেছে জামায়াত।
এরইমধ্যে এ সমাবেশ সফল ও ব্যাপক লোক সমাগমের জন্য জোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী এটাই জামায়াতের বড় সমাবেশ হবে বলে জানা গেছে। এর আগে এটিএম আজহারের মুক্তি দাবিতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পল্টন মোড়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিল দলটি।
এর আগে ২৯ মে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা‘ছুম স্বাক্ষরিত আবেদন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২১ জুন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি উপলক্ষে গণ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
এতে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। ওই সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মাঠ সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বরাদ্দ প্রয়োজন।
উচ্চ আদালত থেকে মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল ও সব অভিযোগ থেকে খালাসের রায়ের পরদিন ২৮ মে কারামুক্তি পান এটিএম আজহারুল ইসলাম। তাৎক্ষণিকভাবে শাহবাগ মোড়ে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত শোকরানা সমাবেশে জামায়াত আমির ঘোষণা দিয়েছিলেন, 'এটা কোন সভা না। মজলুম নেতার প্রাথমিক অভিব্যক্তি ব্যক্ত করার একটা আয়োজন। আমাদের এই ভাইয়ের বক্তব্য অচিরেই আরও বড় পরিসরে শুনব, এই ঢাকায়ই শুনব ইনশাআল্লাহ।'
সোহরাওয়ার্দীতে গণ সমাবেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, আগামী ২১ জুন দুপুর ২টায় রাজধানীতে আমরা জনসভা করব। প্রাথমিকভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিষয়টি জানিয়ে ডিএমপির কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সমাবেশে জামায়াতের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। পাশাপাশি সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হবে। বিস্তারিত দলের পক্ষ থেকে পরে জানানো হবে বলে জানান এই নেতা।
এ বিষয়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ আমার দেশকে বলেন, দলের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি ব্যক্তিগতভাবে যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি জামায়াতের জন্য ঐতিহাসিক একটি বিজয়। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার মিথ্যা-সাজানো অভিযোগে তার ওপর যে জুলুম করেছে, সে বিষয়গুলো সমাবেশে তুলে ধরা হবে। একইভাবে জামায়াতের যেসব শীর্ষ নেতাদের বিচারের নামে হত্যা করা হয়েছে, এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করা হবে।
তিনি আরও জানান, সমাবেশে ঢাকা ও আশপাশের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করবেন। এ সমাবেশ সফল করতে দলের পক্ষ থেকে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে