
স্টাফ রিপোর্টার

শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালের মৃত্যুদন্ডের রায়কে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তাৎপর্যপূর্ণ দৃষ্টান্ত বলে মনে করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
সোমবার বিকালে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।
রব বলেন, এ রায় গণঅভ্যুত্থান-উত্তর আইনের শাসনভিত্তিক কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে একটি তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি। বিশেষত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় নির্ধারণ—জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। আন্দোলনের সময় যারা শহীদ হয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, যারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ও গুমে যারা নিখোঁজ হয়েছেন—তাদের পরিবারগুলোর জন্য এই রায় ন্যায়বিচারের আশ্বাসও বটে। ঘোষিত রায় আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে অবস্থান করলেও কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়—এটাই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি।
তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র তথা বিচারব্যবস্থা যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছে—এই ধারণা সমাজে ন্যায়বোধকে শক্তিশালী করবে এবং ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বিনির্মাণে সহায়ক হবে।

শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামালের মৃত্যুদন্ডের রায়কে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তাৎপর্যপূর্ণ দৃষ্টান্ত বলে মনে করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
সোমবার বিকালে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।
রব বলেন, এ রায় গণঅভ্যুত্থান-উত্তর আইনের শাসনভিত্তিক কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে একটি তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি। বিশেষত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় নির্ধারণ—জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। আন্দোলনের সময় যারা শহীদ হয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, যারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ও গুমে যারা নিখোঁজ হয়েছেন—তাদের পরিবারগুলোর জন্য এই রায় ন্যায়বিচারের আশ্বাসও বটে। ঘোষিত রায় আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে অবস্থান করলেও কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়—এটাই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি।
তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র তথা বিচারব্যবস্থা যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছে—এই ধারণা সমাজে ন্যায়বোধকে শক্তিশালী করবে এবং ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বিনির্মাণে সহায়ক হবে।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী বলেছেন, আমরা আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা সব সময় চাই। ফ্যাসিস্ট ও জালেম হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের মাধ্যমে আইনের শাসন বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ফুলেল বরণে শুরু হওয়া যাত্রা শেষ পর্যন্ত রূপ নিলো এক দুঃস্বপ্নের ইতিহাসে। যেখানে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে হত্যা, গুম, দমন-পীড়ন আর ভোটবিহীন নির্বাচন ছিল নিত্যকার অস্ত্র। রাষ্ট্রযন্ত্রকে দলীয়করণ, গণমাধ্যমকে স্তব্ধ করে দেওয়া, ছাত্র-জনতার বুক তছনছ করা গুলিবৃষ্টি, আর বিরোধী কণ্ঠকে আয়নাঘরে বন্দী করে রাখার মধ্য
২ ঘণ্টা আগে
তিনি আরো বলেন, অতীতে কোন জালিমই তার আবাস ভূমিতে টিকে থাকতে পারেনি। অনেক জালেমদেরকে মজবুত দুর্গ থেকে অপ্রত্যাশিত ভাবে বেইজ্জতি করে বের করেছেন আল্লাহ পাক । পবিত্র কোরআনের সূরা হাশরে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, হে চক্ষুষ্মানগন! তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।
২ ঘণ্টা আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর বলেন, এই রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। কিন্তু রায় চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত আমরা পুরাপুরি খুশি নয়। এই রায় কার্যকর নিশ্চিত না হলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করা সাধারণ ছাত্র জনতার কেউ নিরাপদ থাকা বা চিন্তামুক্ত থাকা সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগে