স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম
লক্ষ তরুণ, লক্ষ দীপ্তি, তোমার হাতে জাতির শক্তি। তুমিই গড়বে দেশ, নব প্রভাতে জাগবে বাংলাদেশ —আজকের তরুণরাই গড়বে আগামী বাংলাদেশ এই লক্ষ্যে তারুণ্য নির্ভর মহাসমাবেশ আয়োজনে প্রস্তুত হয়েছে অন্তত ৫ লাখ সমাগমের এই মঞ্চ। সমাবেশের মাঠের মাঝখানে তৈরি মঞ্চ আর তার চারপাশে সাঁটানো হয়েছে বেলুন ও ফেস্টুনে ভরা নানা রঙ্গিন পোস্টারে সমাহার। দীর্ঘ ১৪ বছর পর এই আয়োজনে দেখে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
শনিবার সকাল এগারটার দিকে এমন চিত্র দেখা গেছে চট্টগ্রাম নগরের ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড মাঠে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে নেতাকর্মীদের ভিড়। দুপুর তিনটায় শুরু হবে মহাসমাবেশ মূল কর্মসূচি। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) তিন সংগঠন— ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ উদ্যোগে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার ৯৯টি উপজেলা ও নগরীর নেতাকর্মীরা অংশ নেবেন এ সমাবেশে। এর আগে, শুক্রবার নগরে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ‘কর্মসংস্থান ও বহুমাত্রিক শিল্পায়ন নিয়ে তারুণ্যের ভাবনা’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় দলটির।
২০১১ সালের ৯ জানুয়ারি নগর বিএনপির আয়োজনে নগরের পলোগ্রাউন্ড মাঠেই দলের সর্বশেষ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, তরুণরা গড়বে আগামীর বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবের মূল ভূমিকায় ছিলেন তরুণ-যুবকরা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক কাঠামোয় গুণগত পরিবর্তন আনতে তারেক রহমান নিরলসভাবে কাজ করছেন। তাঁর নির্দেশনায় দীর্ঘদিন পর এই চট্টগ্রামে দলের পক্ষ থেকে সমাবেশের আয়োজন। সব প্রস্তুতি শেষ। দুপুর তিনটায় সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে।
নগর উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন আমার দেশকে বলেন, মহাসমাবেশকে ঘিরে বিভিন্ন স্তরের পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তা রাখা হয়েছে। মঞ্চ, মাঠে তার টাইগারপাস, সিআরবি, নিউ মার্কেটসহ আশেপাশে নিরাপত্তা বেস্টুনি তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া, সমাবেশে আসা যানবাহন ও গাড়ির রাখার জন্য নির্দিষ্ট স্থান রাখার জায়গাগুলোও চিহ্নিত করে দেওয়া হয়েছে।
এডি/ এ এ
লক্ষ তরুণ, লক্ষ দীপ্তি, তোমার হাতে জাতির শক্তি। তুমিই গড়বে দেশ, নব প্রভাতে জাগবে বাংলাদেশ —আজকের তরুণরাই গড়বে আগামী বাংলাদেশ এই লক্ষ্যে তারুণ্য নির্ভর মহাসমাবেশ আয়োজনে প্রস্তুত হয়েছে অন্তত ৫ লাখ সমাগমের এই মঞ্চ। সমাবেশের মাঠের মাঝখানে তৈরি মঞ্চ আর তার চারপাশে সাঁটানো হয়েছে বেলুন ও ফেস্টুনে ভরা নানা রঙ্গিন পোস্টারে সমাহার। দীর্ঘ ১৪ বছর পর এই আয়োজনে দেখে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
শনিবার সকাল এগারটার দিকে এমন চিত্র দেখা গেছে চট্টগ্রাম নগরের ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড মাঠে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে নেতাকর্মীদের ভিড়। দুপুর তিনটায় শুরু হবে মহাসমাবেশ মূল কর্মসূচি। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ নেতারা উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) তিন সংগঠন— ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ উদ্যোগে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার ৯৯টি উপজেলা ও নগরীর নেতাকর্মীরা অংশ নেবেন এ সমাবেশে। এর আগে, শুক্রবার নগরে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে ‘কর্মসংস্থান ও বহুমাত্রিক শিল্পায়ন নিয়ে তারুণ্যের ভাবনা’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় দলটির।
২০১১ সালের ৯ জানুয়ারি নগর বিএনপির আয়োজনে নগরের পলোগ্রাউন্ড মাঠেই দলের সর্বশেষ মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, তরুণরা গড়বে আগামীর বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবের মূল ভূমিকায় ছিলেন তরুণ-যুবকরা। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক কাঠামোয় গুণগত পরিবর্তন আনতে তারেক রহমান নিরলসভাবে কাজ করছেন। তাঁর নির্দেশনায় দীর্ঘদিন পর এই চট্টগ্রামে দলের পক্ষ থেকে সমাবেশের আয়োজন। সব প্রস্তুতি শেষ। দুপুর তিনটায় সমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে।
নগর উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন আমার দেশকে বলেন, মহাসমাবেশকে ঘিরে বিভিন্ন স্তরের পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তা রাখা হয়েছে। মঞ্চ, মাঠে তার টাইগারপাস, সিআরবি, নিউ মার্কেটসহ আশেপাশে নিরাপত্তা বেস্টুনি তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া, সমাবেশে আসা যানবাহন ও গাড়ির রাখার জন্য নির্দিষ্ট স্থান রাখার জায়গাগুলোও চিহ্নিত করে দেওয়া হয়েছে।
এডি/ এ এ
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে