মঙ্গলবার আপিল শুনানি
বিশেষ প্রতিনিধি
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে করা আপিলের শুনানির রায় কাল মঙ্গলবার। প্রসিকিউশন, রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের কয়েক দফা শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ ও নিয়মিত বেঞ্চে এদিন রায়টি ঘোষণা করা হবে।
রায়ের ব্যাপারে এটিএম আজহারের আইনজীবি শিশির মনির বলেন, আমরা ন্যায়বিচারের ব্যাপারে আস্থাশীল। আশা করি, তিনি খালাস পেয়ে মুক্তি পাবেন।
আপিল বিভাগের মঙ্গলবারের কার্যতালিকায় মামলাটি প্রথমে রয়েছে। এর আগে গত ৮ মে চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায়ের জন্য ২৭ মে মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন আদালত।
মুক্তিযদ্ধের সময় কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এটিএম আজহারুল ইসলামকে ২০১২ সালে গ্রেফতার করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলায় ২০১৪ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
৫ আগস্টের পর দীর্ঘদিন পার হয়ে গেলেও এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হওয়ায় তার মুক্তি চেয়ে জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান স্বেচ্ছায় কারাবরণ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
এর আগে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া স্ট্যাটাসে বলেছিলেন, ‘ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর জুলুমের শিকার মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম সাহেব এখনও বন্দি রয়েছেন। একে একে সকল জাতীয় নেতৃবৃন্দ মুক্তি পেলেও তিনি বৈষম্য ও জুলুমের শিকার হয়ে বন্দি জীবনের কঠিন বোঝা বহন করে চলেছেন। আমরা তার দ্রুত মুক্তি চাই’।
এদিকে, জামায়াতের নেতাকর্মীরা আশা করছেন, অবশেষে মঙ্গলবার তাদের প্রত্যাশা পূরণ হবে। অর্থাৎ ফ্যাসিস্ট আমলে দেওয়া কথিত যুদ্ধাপরাধীর তকমা থেকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিদোর্ষ প্রমাণ হয়ে মুক্তি পাবেন তাদের প্রাণের নেতা।
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে করা আপিলের শুনানির রায় কাল মঙ্গলবার। প্রসিকিউশন, রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের কয়েক দফা শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ ও নিয়মিত বেঞ্চে এদিন রায়টি ঘোষণা করা হবে।
রায়ের ব্যাপারে এটিএম আজহারের আইনজীবি শিশির মনির বলেন, আমরা ন্যায়বিচারের ব্যাপারে আস্থাশীল। আশা করি, তিনি খালাস পেয়ে মুক্তি পাবেন।
আপিল বিভাগের মঙ্গলবারের কার্যতালিকায় মামলাটি প্রথমে রয়েছে। এর আগে গত ৮ মে চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায়ের জন্য ২৭ মে মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন আদালত।
মুক্তিযদ্ধের সময় কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এটিএম আজহারুল ইসলামকে ২০১২ সালে গ্রেফতার করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলায় ২০১৪ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
৫ আগস্টের পর দীর্ঘদিন পার হয়ে গেলেও এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হওয়ায় তার মুক্তি চেয়ে জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান স্বেচ্ছায় কারাবরণ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
এর আগে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া স্ট্যাটাসে বলেছিলেন, ‘ফ্যাসিবাদের নিষ্ঠুর জুলুমের শিকার মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম সাহেব এখনও বন্দি রয়েছেন। একে একে সকল জাতীয় নেতৃবৃন্দ মুক্তি পেলেও তিনি বৈষম্য ও জুলুমের শিকার হয়ে বন্দি জীবনের কঠিন বোঝা বহন করে চলেছেন। আমরা তার দ্রুত মুক্তি চাই’।
এদিকে, জামায়াতের নেতাকর্মীরা আশা করছেন, অবশেষে মঙ্গলবার তাদের প্রত্যাশা পূরণ হবে। অর্থাৎ ফ্যাসিস্ট আমলে দেওয়া কথিত যুদ্ধাপরাধীর তকমা থেকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিদোর্ষ প্রমাণ হয়ে মুক্তি পাবেন তাদের প্রাণের নেতা।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
১ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে