
স্টাফ রিপোর্টার

ইসলামী ছাত্র ফোরাম বাংলাদেশ আয়োজিত দাঈ সম্মেলনে বক্তারা বলেছেন, দাওয়াতই ইসলামের প্রাণ, আর দাঈরা হচ্ছেন সমাজ সংস্কারের অগ্রদূত। এসময় আগামীতে ইসলামী সমাজ বিনির্মাণে সকল দাঈ ও শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।
শুক্রবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত শিক্ষার্থী, তরুণ দাঈ ও আলেম-উলামার উপস্থিতি ছিলেন।
সম্মেলনে বক্তারা ইসলামে 'বুদ্ধিবৃত্তিক দাওয়াহ'র গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের নৈতিক, আত্মিক ও জ্ঞানগত বিকাশে দাঈদের ভূমিকার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী ছাত্র ফোরাম বাংলাদেশের অভিভাবক, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী তা'লীম তরবিয়ত ও দাওয়াহর গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, পূর্ণাঙ্গ দ্বীনের তা'লীম ব্যতীত ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রজীবনে আমরা ইসলামী শরীয়াহ কায়েম করতে পারব না।
আরও বক্তব্য রাখেন, মাওলানা হাসান জামিল, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা জুবায়ের আহমেদ, মাওলানা লুৎফুর রহমান ফরাইজি, মাওলানা আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ মাদানি, মাওলানা জুনায়েদ কাসেমী।
অনুষ্ঠানে তরুণদের মাঝে দাওয়াতি কর্মপন্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক পরিকল্পনা গৃহীত হয়।
সম্মেলনের আয়োজক ইসলামী ছাত্র ফোরাম বাংলাদেশের নেতারা বলেন, এ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য হলো দাঈদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করা, তাদের কর্মপন্থা সমন্বয় করা এবং সমাজে ইসলামী দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার কার্যকর কৌশল নির্ধারণ করা।

ইসলামী ছাত্র ফোরাম বাংলাদেশ আয়োজিত দাঈ সম্মেলনে বক্তারা বলেছেন, দাওয়াতই ইসলামের প্রাণ, আর দাঈরা হচ্ছেন সমাজ সংস্কারের অগ্রদূত। এসময় আগামীতে ইসলামী সমাজ বিনির্মাণে সকল দাঈ ও শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।
শুক্রবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত শিক্ষার্থী, তরুণ দাঈ ও আলেম-উলামার উপস্থিতি ছিলেন।
সম্মেলনে বক্তারা ইসলামে 'বুদ্ধিবৃত্তিক দাওয়াহ'র গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং বর্তমান প্রজন্মের তরুণদের নৈতিক, আত্মিক ও জ্ঞানগত বিকাশে দাঈদের ভূমিকার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী ছাত্র ফোরাম বাংলাদেশের অভিভাবক, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী তা'লীম তরবিয়ত ও দাওয়াহর গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, পূর্ণাঙ্গ দ্বীনের তা'লীম ব্যতীত ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রজীবনে আমরা ইসলামী শরীয়াহ কায়েম করতে পারব না।
আরও বক্তব্য রাখেন, মাওলানা হাসান জামিল, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা জুবায়ের আহমেদ, মাওলানা লুৎফুর রহমান ফরাইজি, মাওলানা আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ মাদানি, মাওলানা জুনায়েদ কাসেমী।
অনুষ্ঠানে তরুণদের মাঝে দাওয়াতি কর্মপন্থা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক পরিকল্পনা গৃহীত হয়।
সম্মেলনের আয়োজক ইসলামী ছাত্র ফোরাম বাংলাদেশের নেতারা বলেন, এ আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য হলো দাঈদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করা, তাদের কর্মপন্থা সমন্বয় করা এবং সমাজে ইসলামী দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার কার্যকর কৌশল নির্ধারণ করা।

পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে